Prothomalo:
2025-03-04@06:51:48 GMT

আমার সেই দিন আর নেই

Published: 4th, March 2025 GMT

প্রথম আলো :

নিয়মিত খল চরিত্রে অভিনয় করছেন। কাউকে প্রতিযোগী মনে করেন?

রাশেদ মামুন অপু: প্রশ্নই আসে না। আমি কাউকে প্রতিযোগী মনে করি না। আমার সঙ্গে কে অভিনয় করছেন, কাকে ছাড়িয়ে যেতে হবে, এগিয়ে যেতে হবে, চিত্রনাট্যে কার গুরুত্ব কমবেশি—এসব চিন্তা করি না। অন্যকে নিয়ে ভাবলে অভিনয়টা হবে না। নিজের অভিনয় নিয়েই ভাবি।

প্রথম আলো:

শোনা যায়, অনেক সময় শুট করেও পরে দৃশ্য কেটে বাদ দেওয়া হয়। এমন অভিজ্ঞতা আছে?

রাশেদ মামুন অপু: সে রকম কিছু খুব একটা হয়নি। তবে অভিনীত সিনেমা মুক্তির পর অনেক কারণেই কষ্ট পেয়েছি। এই যেমন সাম্প্রতিক সময়ে শেষ বাজির একটি চরিত্র ছিল আমার পছন্দের। কিন্তু সিনেমাটি এমন একটা সময়ে মুক্তি পেল, যখন রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে দর্শক হলমুখী হচ্ছিলেন না। তা ছাড়া সিনেমাটি প্রচারণা ছাড়াই মুক্তি পায়। চরিত্রটি নিয়ে দর্শকদের কাছে যেতে পারলাম না, এটা আমাকে বেশ কষ্ট দিয়েছে।

অভিনেতা রাশেদ মামুন অপু.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শিশু রোজা রাখতে চাইছে, কী করবেন

আট, দশ বছর বয়স থেকেই মুসলিম পরিবারের অনেক শিশু রোজা রাখতে শুরু করে। বাবা, মায়েরা অনেক সময় চিন্তায় পড়ে যান, এই বয়সে শিশুর জন্য রোজা রাখা ঠিক হবে কিনা। ইসলামী চিন্তাবিদের পরামর্শ, তবে শিশুদের রোজায় অভ্যস্ত করার প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করতে হবে। যাতে তারা কোনোরকম চাপ অনুভব না করে। পুষ্টিবিদরাও একই পরামর্শ দিচ্ছেন।

পুষ্টিবিদ সামিনা জামান কাজরী একটি ভিডিও সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘অনেক মা চিন্তা করেন যে, আমার শিশুটি বা ছেলেটি বা মেয়েটি সারাদিন না খেয়ে থাকবে। ওর সারাদিনের পুষ্টি বা চাহিদা সেটা কি মিটবে। কিন্তু আসলে যদি আমাদের ধর্মীয় দিক থেকে চিন্তা করতে হয় তাহলে কখন রোজাটা শুরু করতে হবে। বলা হয়েছে, ‘সাবালক হলে রোজা ফরজ’। সাবালক হওয়ার আগে থেকেই শিশুকে আস্তে আস্তে রোজা রাখায় অভ্যস্ত করে তোলা যেতে পারে।’’

রোজাদার শিশুর যত্ন

সামিনা জামান কাজরীর পরামর্শ, শিশুকে ইফতার থেকে সেহেরি পর্যন্ত পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ও পানীয় জাতীয় খাবার দিতে হবে। শিশুরা যেসব খাবার পছন্দ করে, যেমন তরমুজের রস অথবা বাঙ্গির রস। মালটার জুস অনেক শিশুই পছন্দ করে।এ পানীয় ইমিউনিটি তৈরি করবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। একইভাবে আপনি তাকে একটি স্যান্ডউইচও দিতে পারেন। যেটাতে চিজ এবং চিকেন দুটোই আছে। চিজ কিন্তু অল্প পরিমাণে খেলেও শিশুদের একটা ‘হেভি ফিলিংস’ দেয়। একইভাবে শিশুর রাতের খাবারে কার্ব জাতীয় খাবার থাকতে হবে। ডিম, মাছ, মাংস অবশ্যই যেন থাকে। এবং সেহরিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন থাকতে হবে।

শিশুকে ইফতারে, রাতের খাবারে এবং সেহেরি এমন খাবার দিতে হবে যাতে  ডিহাইড্রেশনের কোন সম্ভাবনা না থাকে। পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন, পানীয়, ফল ও সবজি শিশুকে খাওয়াতে হবে। এই ধরণের খাবার রোজাদার শিশুর খাদ্য তালিকায় থাকলে তার ক্যালরির কোনো ঘাটতি হবে না।

 আরও বিস্তারিত জানার জন্য একজন শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন। 

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ