যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক বৈদেশিক সাহায্য প্রদানকারী সংস্থা ইউএসএআইডির ২ কোটি ৯০ লাখ (২৯ মিলিয়ন) ডলারের প্রকল্প দুই বাংলাদেশির মালিকানাধীন সংস্থাকে দেওয়ার দাবি সত্য নয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশে ইউএসএআইডির অর্থায়নে ২৯ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্প ‘স্ট্রেংদেনিং পলিটিক্যাল ল্যান্ডস্কেপ (এসপিএল) ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকল্পটি নিয়ে কিছু তথ্য দিয়েছেন, যা নিয়ে জনমনে ব্যাপক বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি অনুসন্ধান করেছে।

অনুসন্ধান থেকে জানা গেছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউএসএআইডি যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালকে (ডিআই) নির্বাচিত করে। প্রকল্প প্রস্তাবনা আহ্বানের পর অনেক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান দরপত্র প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়। একটি স্বচ্ছ প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়া অনুসরণের মধ্য দিয়ে ইউএসএআইডি সিদ্ধান্তটি নেয়। ২০১৭ সালের মার্চে চুক্তি স্বাক্ষরের পর ডিআই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শুরু করে। পরে প্রকল্পটির মেয়াদ বাড়ানো হয় এবং এর অর্থ আসে ধাপে ধাপে।

এসপিএল প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল, রাজনৈতিক সহিংসতা হ্রাস করে শান্তি ও সম্প্রীতি বাড়ানো, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান তৈরি, দলগুলোর সক্ষমতা বাড়ানো, দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রচর্চার উন্নয়ন ও প্রতিনিধিত্বমূলক নেতৃত্বের বিকাশে উৎসাহ দেওয়া। প্রকল্পের অধীনে ডিআই বাংলাদেশে জরিপ কার্যক্রমও চালায়।

শুরুতে এসপিএল প্রকল্পটি ছিল পাঁচ বছর মেয়াদি এবং বাজেট ছিল ১৪ মিলিয়ন ডলার। প্রকল্পটির ব্যবস্থাপনায় ছিল ইউএসএআইডি এবং অর্থায়নে ছিল ইউএসএআইডি ও যুক্তরাজ্যের উন্নয়ন সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান ডিএফআইডি (বর্তমানে এফসিডিও)। এই প্রকল্পে ডিএফআইডির অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি ছিল ১০ মিলিয়ন ডলার।

মন্ত্রণালয় বলছে, ইউএসএআইডির প্রকল্পের ক্ষেত্রে মার্কিন সরকারের আর্থিক ব্যবস্থাপনা নীতি অনুসরণ করাটা বাধ্যতামূলক। এতে আর্থিক নিরীক্ষার প্রক্রিয়াটি কঠোরভাবে অনুসরণ করা হয়। প্রকল্প শেষ হওয়ার কয়েক বছর পরও এ-সংক্রান্ত নথিপত্র সংরক্ষণ করা হয়। প্রয়োজনে পুনর্নিরীক্ষণ করা হয়।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প রকল প

এছাড়াও পড়ুন:

পোস্ট-ট্রুথ দুনিয়া: কী দেখছেন আর কী বিশ্বাস করছেন?

সেদিন একজনের সঙ্গে আলাপ চলছিল। ধার্মিক মানুষ তিনি। ট্রাম্প প্রসঙ্গে এ–কথা সে–কথায় হঠাৎ বললেন, দেখেন, গাজায় ইউএসএআইডির মাধ্যমে ৫০ মিলিয়ন ডলারের কনডম পাঠানো হয়েছিল। উদ্দেশ্য, মুসলমানদের জন্মনিয়ন্ত্রণ। তারা যাতে সংখ্যায় না বাড়ে, যেন নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।

তাঁর সঙ্গে আরও দু–একজন যাঁরা ছিলেন, তাঁরাও তাল মেলালেন। তাঁদের বোঝানোর চেষ্টা করলাম, এটি ভুল পাঠ। তিনি প্রমাণ দেখালেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিত উন্মুক্ত ব্রিফিংয়ে বলেছেন ৫০ মিলিয়ন ডলার মূল্যমানের কনডম পাঠানোর কথা।

বললাম, জানি, এবং নিজেও ব্রিফিং দেখেছি। ৫০ মিলিয়ন ডলার অঙ্কটিই মিথ্যা। তাঁরাও মিথ্যা বলেন। পেছনের উদ্দেশ্য পরে বলব, বুঝবেন। আমার হাতেও প্রমাণ আছে ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালে এই খাতে এক ডলার দেওয়া হয়নি। ২০২৩ সালে মাত্র ৪৬ হাজার ডলার বরাদ্দ ছিল। তা–ও জর্ডান এবং পশ্চিম তীরের অগণিত অসংখ্য মানুষ, বিশেষত চালচুলোহীন শরণার্থীদের জন্য। সেগুলো কনডমও  নয়, জন্মনিয়ন্ত্রণের ইনজেকশন এবং প্রোজেস্টিন-নির্ভর বড়ি। খুবই দরকারি ছিল মা ও শিশুর জীবন রক্ষার জন্য।

একদিকে অসুস্থ অপুষ্ট মায়েদের সন্তান ধারণে জীবনাশঙ্কা; অন্যদিকে আরও অপুষ্ট, অসুস্থ, বিকলাঙ্গ ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী সন্তানের জন্ম দেওয়ার আশঙ্কা। ফলাফল, বিভীষিকাময় জীবন-যন্ত্রণা। সন্তানদের সুস্থ-সুন্দর, মানবিক ও স্বাভাবিক জীবন দিতে না পারা। আগে কনডম দেওয়া হতো এইডস, সিফিলিস, গনোরিয়াসহ নানা রকম চর্ম ও যৌনব্যাধির মহামারি রোধ করার জন্য। এই সময়ে এসে এইডসবিরোধী জনসচেতনতা বেড়েছে। ওষুধ-চিকিৎসা আবিষ্কার হয়েছে। ফলে মহামারির প্রকোপ কমেছে। তাই কনডম বিতরণের দরকারটিও কমেছে।

যাঁদের বুঝিয়ে বলছিলাম, তাঁরা বুঝতে চাইছেন মনে হলো না। উল্টো নমনীয় ভাষায় ইঙ্গিত করলেন আমি সম্ভবত এনজিওপন্থী বা ইউএসএআইডির সুবিধাভোগী বলে এসব কথাবার্তা বলছি। জানালাম শিক্ষকতার বাইরে আমি অন্য কিছুর সঙ্গে সংশ্লিষ্টও নই, সত্য বলতে দ্বিধান্বিতও নই।

হঠাৎই মনে হলো ইউটিউবে কোনো একজন ইসলামি বক্তার ওয়াজেও এ ধরনের অদ্ভুত জনমিতি-জ্ঞানবহির্ভূত ধারণা প্রচার দেখেছিলাম। সেই সময়ও ভাবছিলাম, আমাদের হাতে হাতে মুঠোফোনে-ট্যাবে তথ্যের মহাসমুদ্রে আমরা হাবুডুবু খাচ্ছি। কিন্তু তথ্যকে কীভাবে প্রক্রিয়াজাত করতে হয়, কজনই–বা জানি! আম-মার্কিনদের এক বড় অংশও জানে না। আলাপি ভদ্রলোকের আদলে তারাও বিশ্বাস করে, তৃতীয় বিশ্ব টিকেই আছে মার্কিন দান-খয়রাতের কারণে।

সত্য-উত্তর যুগ বা পোস্ট-ট্রুথ দুনিয়ার ছল বোঝা আসলেই দরকার। একটি প্রশ্ন দিয়ে শুরু করলে বিষয়টি বুঝতে সহজ হবে।

হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব সাংবাদিকদের মতো খোঁচাখুঁচিপ্রবণ মানুষদের সামনে বসিয়ে চোখে চোখ রেখে নির্দ্বিধায় মিথ্যা বলতে পারছেন কেন? কারণ, নির্জলা মিথ্যাকে বিশ্বাস করার মতো সহজ–সরল মানুষের সংখ্যা চিরকালই অগণিত। তাঁরা আগে যেমন ছিল, এখনো আছে। তারা বিশ্বাসও করবে, সম্মতিও উৎপাদন করবে এভাবে—না, না, আমাদের কষ্টের টাকায় ট্যাক্স দিই, সেই টাকা অন্য দেশে অকাজে খরচ করা যাবে না।

ট্রাম্পের ঘোষণায় বিদেশে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সাহায্য–সহযোগিতা বন্ধ হয়ে গেছে। ইউএসএআইডিতে আতঙ্ক আর আতঙ্ক। ট্রাম্পের অন্যতম অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারক ইলন মাস্ক বলেই বসেছেন, সংস্থাটি অপরাধী সংগঠন। যুক্তরাষ্ট্রের সময় হয়েছে এটি বন্ধ করে দেওয়ার।

আসলে খলের ছলের অভাব হয় না। ঈশপের গল্পের নেকড়ের ছুঁতো খোঁজার মতো একটি বড়সড় ছুঁতো দরকার ছিল। আগে ইউএসএআইডি যেভাবে ও যত রকম উপায়ে মার্কিন স্বার্থ রক্ষার কাজে লাগত, এখন সেসব উপায়ের সব বিকল্প মিলে গেছে। ফলে সংস্থাটি না থাকলেও কিছু মার্কিন স্বার্থের কিছু যাবে আসবে না।

ইউএসএআইডির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতাই ছিল তৃতীয় বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় উন্নয়ন-সহায়তার মাধ্যম। কেন যুক্তরাষ্ট্র বিলিয়ন ডলার খরচ করত অন্যের দেশের উন্নয়নে? একেবারেই নিঃস্বার্থভাবে দান-দক্ষিণার মাধ্যমে সওয়াব কামানোর জন্য? উত্তর ‘না’। তৃতীয় বিশ্বে গোয়েন্দা কার্যক্রম চালানোর জন্য? উত্তর, মোটেই না। আসলে এটা ছিল একধরনের ‘উইন-উইন’ বন্দোবস্ত। দুই পক্ষেরই যাতে লাভ হয়, সে রকম ব্যবস্থা। ব্যয় বরাদ্দের বড় অংশই আবার স্বদেশে ফেরত যেত মার্কিন কর্মকর্তা-কর্মচারী-পরামর্শকদের বেতন–ভাতা আকারে। মার্কিন নাগরিকদের কর্মসংস্থান হতো।

ইউএসএআইডির কার্যক্রমের কারণে সহায়তা পাওয়া দেশগুলোর সরকার, রাজনীতি, অর্থনীতি, মুদ্রা ব্যবস্থাপনা, পররাষ্ট্রনীতি—এককথায় সবকিছুই যুক্তরাষ্ট্রবান্ধব ও মুখাপেক্ষী হয়ে উঠত। গরিব দেশগুলোও সমানভাবে লাভবান হতো। দূরদূরান্তরে আর্থসামাজিক উন্নয়নের সক্ষমতার অভাবটুকু ঘুচে যেতে মার্কিন উন্নয়ন-সহযোগিতার মাধ্যমে।

আসলে যুক্তরাষ্ট্রের মূল লাভ কী ছিল? লাভ অসংখ্য। এই স্বল্প পরিসরে শুধু মুখ্য এক-দুটি বিষয় আলাপ সম্ভব। প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ষাটের দশক থেকে শুরু করে নব্বই পর্যন্ত বিশ্বময় রাজনৈতিক স্নায়ুযুদ্ধে মোকাবিলা। পঞ্চাশের দশক থেকেই সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রভাব বলয়ে ঢুকে পড়ছিল নানা দেশ। দেশগুলো যাতে সমাজতান্ত্রিক বলয়ে ঢুকে পড়তে না পারে, সে জন্য সর্বশক্তিতে ঝাঁপিয়ে পড়া ছিল প্রথম উদ্দেশ্য। অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহায়তাই ছিল সেরা মারণাস্ত্র।

নব্বইয়ে সমাজতন্ত্রের পতনের পর দরকারটি মিইয়ে গেল। কিন্তু হুট করেই সাহায্য–সহযোগিতা প্রত্যাহার করে নেওয়া যাচ্ছিল না অনেক কারণে। বাজারে নব্য-উদার তত্ত্ব ছাড়া হলো ‘উন্মুক্ত বাজার’ অর্থনীতির। ‘প্রতিযোগিতায় আসো, নিজের পায়ে দাঁড়াও, নিজ সক্ষমতা বাড়াও, বাজার খুলে দাও’ তত্ত্ব। এদিকে আরও কয়েক বছর বা দশক অপেক্ষা করে দেখা দরকার ছিল সমাজতন্ত্রী ভাবধারা আবারও মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে কি না। আস্তে আস্তে নিশ্চিত হওয়া গেল সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার ফিরে আসার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। চীনও নামেই সমাজতন্ত্রী, আদতে বাজার-অর্থনীতিমুখো।

তবু ইতিমধ্যে অসংখ্য দেশের সঙ্গে কয়েক দশকের বন্ধুত্বের সম্পর্ক ও উন্নয়ন-সহযোগিতার সম্পর্ক ডালপালা শিকড় ছড়িয়ে এতটাই শক্তপোক্ত হয়েছে যে চাইলেই হুট করে পিঠ দেখিয়ে দেওয়া যাচ্ছিল না। হুটহাট উন্নয়ন-সহায়তা তুলে নিলে অবন্ধুসুলভ, অকূটনৈতিক এবং অভব্য অশোভন আচরণের মতোও দেখাত। তা ছাড়া অর্থনীতিতে চমক জাগানো দৌড়ে ছুটে চলছিল জাপান ও চীন। তারা নতুন ধরনের উন্নয়ন-সহযোগিতা দিতে উদার হাতে এগিয়ে আসছিল। কয়েক দশক পর এখন যেহেতু নিশ্চিত হওয়াই গেছে সমাজতন্ত্রও আর হুমকি নয়, চীন-জাপানের উন্নয়ন-সহযোগিতাও সমস্যা নয়, উন্নয়ন-সহায়তা বন্ধ করাই যেতে পারে।

আসলে তার চেয়েও বড় একটি উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বের তথ্যভান্ডারের ওপর একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ। ‘বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র’ ধরনের অবস্থান ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। প্রয়োজন ছিল সারা বিশ্বের গ্রামগঞ্জের মানুষ, তাদের সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস, শক্তি ও সামর্থ্যের ধরন, দুর্বলতা ও পশ্চাৎপদতার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণী তথ্য জেনে ও সংরক্ষণ করে নিজেদের সমৃদ্ধ রাখা। প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়নকালে এবং আগে-পরে নানা রকম গবেষণা, প্রশিক্ষণ, নিয়মিত মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণযজ্ঞ চলত। প্রতিবেদন হতো। প্রতিবেদনগুলো যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের আনাচ-কানাচ বিষয়ক তথ্যের ওপর একচ্ছত্র আধিপত্য দিত।

তথ্য যার, ক্ষমতাও তার। মার্কিন পররাষ্ট্রবিষয়ক সিদ্ধান্ত ও নীতি নির্ধারণেও কাজে লাগত প্রতিবেদনগুলো। তাই উন্নয়ন সহায়তার নামে সশরীর জ্ঞানার্জনের পদ্ধতিটি সেকেলে ও অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে। জিপিএস, স্যাটেলাইট, ইন্টারনেট, এআই ইত্যাদি প্রযুক্তির ওপর একচ্ছত্র আধিপত্যে বলীয়ান মার্কিন প্রশাসনের জন্য তথ্য পেতে এখন কি-বোর্ডের কয়েকটি খোঁচাই যথেষ্ট। সরাসরি লোকবল অর্থবল বিনিয়োগই বরং অপচয়।

আমার সঙ্গে বাহাসে নামা দুজন যেমন এই সুগভীর প্রেক্ষাপটটি বুঝতে চাননি, আম-মার্কিনরাও তেমনি বুঝতে চায় না। সত্য-উত্তরকালের ভয়াবহ বিপদটি এখানেই। তথ্যসমুদ্রে ছুড়ে দিয়ে যে কাউকেই দিকহারা করে দেওয়া যায়। এভাবেই মার্কিনদের বড় অংশকেও সহজেই বিশ্বাস করানো গেছে এত দিন উন্নয়নশীল দুনিয়া টিকে ছিলে তাদের করের টাকায়।

হেলাল মহিউদ্দীন অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ২৯ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্প পায় যুক্তরাষ্ট্রেরই সংস্থা: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
  • বাংলাদেশের দুই ব্যক্তির সংস্থাকে যুক্তরাষ্ট্রের ২৯ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্প দেওয়ার বিষয়টি সত্য নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
  • ট্রাম্পের ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের অ‌ভিযোগ সত্য নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
  • পোস্ট-ট্রুথ দুনিয়া: কী দেখছেন আর কী বিশ্বাস করছেন?