প্রাসাদোপম ‘মান্নাত’ ছেড়ে শাহরুখ খান এক নতুন ঠিকানায় যাচ্ছেন শাহরুখ খান। বান্দ্রার পালি হিলের এক অভিজাত অ্যাপার্টমেন্ট হবে খান পরিবারের নতুন ঠিকানা। বিটাউনের বেশ কিছু তারকা তাঁর প্রতিবেশী হবেন।
জানা গেছে, মুম্বাইয়ের পালি হিল এলাকার দুটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টে থাকবে খান পরিবার। জানা গেছে, দুটি অ্যাপার্টমেন্ট শাহরুখ তিন বছরের জন্য ৯ কোটি টাকায় ভাড়া নিয়েছেন। এ বছরের শেষের দিকে ‘মান্নাত’-এর সংস্কারকাজ শুরু হবে। দুই বছরের জন্য সংস্কারকাজ চলবে। তাই কিং খান আর তাঁর পরিবার এ বছরের মাঝামাঝি ঘর ছেড়ে তলপিতলপা গুটিয়ে বান্দ্রার পালি হিলের অ্যাপার্টমেন্টে যাবেন।
ডুপ্লেক্স এই অভিজাত অ্যাপার্টমেন্টে শাহরুখ, স্ত্রী গৌরী খান, মেয়ে সুহানা আর দুই ছেলে আরিয়ান এবং আব্রাম থাকবেন। কিং খান  দুটি ডুপ্লেক্স অ্যাপার্টমেন্ট ভগনানি পরিবারের কাছ থেকে ভাড়া নিয়েছেন।

আরও পড়ুনআমি জোকস বলা বন্ধ করে দিয়েছি, মানুষ বিরক্ত হয়: শাহরুখ খান০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫দুই বছর মান্নাতের সংস্কারকাজ চলবে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পর ব র বছর র

এছাড়াও পড়ুন:

যমুনা তীরের বালু বিক্রি ভাঙনের শঙ্কা

মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে যমুনা নদীর তীরের বালু তুলে অবাধে বিক্রি করছে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। এতে নদীতে পানি বাড়লে ওই সব এলাকা নদীতে বিলীন হয়ে যাবে বলে এলাকাবাসীর শঙ্কা।
স্থানীয়রা জানান, স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা কাউকে তোয়াক্কা না করে নদীর তীর থেকে অবৈধভাবে দিন-রাত এ বালু বিক্রি করছেন। এভাবে বালু বিক্রি করায় হুমকির মুখে পড়েছে প্রায় ৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বেড়িবাঁধ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দাখিল মাদ্রাসা ও নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের ঘরবাড়ি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে নদী তীরবর্তী এলাকার কয়েকজন জানান, উপজেলার যমুনা তীরের রৌহা ও বাগুলি এলাকায় বালু তুলে বিক্রি করা হচ্ছে। এ বালু বিক্রি করছেন লেবু শেখসহ ছয়-সাতজন প্রভাবশালী ব্যক্তি। নদীর তীরবর্তী এলাকা থেকে অবৈধভাবে বালু বিক্রি করলেও যেন দেখার কেউ নেই। 

এলাকার আরিফ শেখ, হেলাল উদ্দিনসহ কয়েকজন জানান, বালু ব্যবসায়ীরা এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করতে সাহস পান না। অবৈধ বালু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করলে তাদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখানো ও হয়রানি করা হয়। এ ব্যাপারে স্থানীয়রা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শাহিনুর শেখ বলেন, এলাকার অনেককে ম্যানেজ করে নদী থেকে বালু তুলে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রশাসন এলে বালু তোলা বন্ধ রাখতে হয়। প্রশাসন অভিযানে আসার আগেই তারা অগ্রিম সংবাদ পেয়ে থাকেন। এ কারণে তাদের তেমন ঝামেলা হয় না। সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য তারা কয়েকজন সাংবাদিককেও কিছু টাকা মাসোহারা দেন।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আহসান আলম বলেন, অবৈধভাবে বালু তুলে বিক্রির বিষয়টি তাঁকে কেউ জানায়নি। নদী থেকে কেউ বালু বিক্রি করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর আগে চার-পাঁচবার অভিযান চালিয়ে বালু তোলার ড্রেজার ও ড্রেজারের পাইপ ভেঙে ফেলা হয়েছে। তাদের অভিযান চলছে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ