সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক আছে বলে দাবি করেছেন স্বরাষ্ট্র সচিব নাসিমুল গনি।

তিনি বলেন, জুলাইয়ের আগে প্রতিমাসে ১০টি খুন হলেও, গত তিন মাসে শুধু তিনটি খুনের ঘটনা ঘটেছে।

সোমবার (৩ মার্চ) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্র সচিব জানান, রাজধানী ঢাকার নিরাপত্তা ও ছিচকে ঘটনা প্রতিরোধে এখন জোর দিচ্ছে পুলিশ। যেসব এলাকায় ভালো অবস্থা সেখানে টহল কমিয়ে যেখানে সংকট আছে সেখানে টহল বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, অপারেশন ডেভিল হান্ট নাম থাকবে না, সে রকম কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে কাজ চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, ছুটির দিনেও বসে নেই। ১২-১৪ ঘণ্টা কাজ করছে বাহিনীর সদস্যরা। রোজা এবং ঈদকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

এম জি

.

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

অপরাধ প্রবণতা কমাতে সিসিটিভির আওতায় আসছে পুরো নারায়ণগঞ্জ শহর

নারায়ণগঞ্জ শহরে নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ও অপরাধ প্রবণতা কমাতে শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ক্যামেরা স্থাপনের কার্যক্রম হাতে নিয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন।

প্রাথমিকভাবে শহরের প্রাণকেন্দ্র চাষাঢ়া গোলচত্বর থেকে শুরু করে নূর মসজিদ, মেট্রোহল মোড়, ডাক বাংলো ও আর্মি মার্কেট পর্যন্ত সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করেছে জেলা প্রশাসন।

পর্যায়ক্রমে পুরো শহরকে সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানান জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা। বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) চাষাঢ়া বিজয়স্তম্ভ এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার, নারায়ণগঞ্জ  অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট  নিলুফা ইয়াসমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), মো. আলমগীর হুসাইন,  অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) সোহেল রানাসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ।

এসময় জলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, এই এলাকাটি হচ্ছে আমাদের নারায়ণগঞ্জের প্রাণকেন্দ্র। এখানে আমাদের জাতীয় দিবস থেকে শুরু করে মেলা ও অন্যান্য বাণিজ্যিক কার্যক্রম হয়ে থাকে। তাই আমরা এই চাষাঢ়া এলাকাটাকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দিতে চেয়েছি।

তিনি আরো বলেন, নারায়ণগঞ্জে আমরা গ্রিন অ্যান্ড ক্লিন সিটির কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। এর অধীনে অনেক কাজ চলছে। সেই ধারাবাহিকতায় চাষাঢ়া থেকে শুরু করে ডাক বাংলো ও এপাশে নূর মসজিদ, আর্মি মার্কেট, মেট্রোহল মোড় পর্যন্ত এই পুরো এলাকা সিসি টিভির কাভারেজে নিয়ে এসেছি।

এখানে আমরা ১৬টি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগিয়েছি। ধীরে ধীরে আমরা পুরে শহরকে সিসিটিভির আওতায় নিয়ে আসবো।

নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার বলেন, সিসিটিভি আওতায় থাকলে আইনশৃঙ্খলা সহ নানা পরিস্থিতি নজরদারিতে অত্যন্ত সুবিধা জনক হবে। এতে করে কেউ কোনো ঘটনা ঘটিয়ে চলে গেলেও সিসিটিভির নজরদারির মাধ্যমে তাদেরকে সনাক্ত করা সম্ভব হবে। 

স্থানীয়রা জানান, নারায়ণগঞ্জবাসীর নিরাপদ চলাচল, যানজট নিরসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমে জেলা প্রশাসক এ উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • দলীয় শৃঙ্খলারক্ষায় কোনো ছাড় দেওয়া হবে না
  • কর্মস্থলে ফিরছেন উত্তরাঞ্চলের মানুষ 
  • মজুচৌধুরীর হাট লঞ্চঘাটে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের ভিড় 
  • নোয়াখালীতে অপরাধীদের দৌরাত্ম্য থামান
  • অপরাধ প্রবণতা কমাতে সিসিটিভির আওতায় আসছে পুরো নারায়ণগঞ্জ শহর
  • অপরাধ দমনে সিসিটিভির আওতায় চাষাড়া
  • ‘পাহাড়ে কাউকে চাঁদাবাজি-অস্ত্রবাজি করতে দেওয়া হবে না’
  • শেরপুরের ‘গজনী অবকাশ কেন্দ্রে’ পর্যটকের ভিড় বেড়েছে