সম্পদ বিবরণী দাখিল না করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তিন বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেয়েছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মাহমুদুর রহমান। বিচারপতি সহিদুল করিমের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ সোমবার এ রায় দেন। বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে মাহমুদুর রহমানের আপিল মঞ্জুর করে এ রায় দেওয়া হয়।

এর আগে ২০১০ সালের ১৩ জুন গুলশান থানায় মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে ওই মামলা করে দুদক। মামলায় ২০১৫ সালের ১৩ আগস্ট রায় দেন বিশেষ জজ আদালত-৩। রায়ে মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে তাঁকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন মাহমুদুর রহমান। আদালতে মাহমুদুর রহমানের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী পারভেজ হোসেন। দুদকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী শাহীন আহমেদ। শুনানি শেষে আজ আপিল মঞ্জুর করে রায় দেওয়া হয়।

পরে আইনজীবী পারভেজ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, সম্পদের বিবরণী দিতে নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশের জবাব না দেওয়ার ওপর ভিত্তি করে ২৭ ধারায় মামলা করে দুদক। বিচারিক আদালত তিন বছরের সাজা দিয়েছিলেন। আপিলে সেই দণ্ড থেকে তাঁকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ত ন বছর র

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের মরদেহ উদ্ধার

সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

রাজধানীর কলাবাগান এলাকা থেকে সাবেক সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল টাইটাস হিল্লোল রেমারের (৫৫) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১ মার্চ) নিজ বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে কলাবাগান থানা পুলিশ।

কলাবাগান থানার ওসি (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী টাইটাস হিল্লোল রেমা ২০০৯-১৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। টাইটাস হিল্লোল কলাবাগানের ক্রিসেন্ট রোডের একটি বাসায় স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। তার স্ত্রী একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি করেন। তিনি বেশ কিছুদিন ধরে বিষণ্নতায় ভুগছিলেন।

টাইটাস হিল্লোল রেমারের স্ত্রী অনুভা ম্রোং বলেন, পারিবারিক ও পেশাগত কারণে তার স্বামী বেশ কিছুদিন ধরেই বিষণ্নতায় ভুগছিলেন। এক সপ্তাহ ধরে তিনি ঘুমের ওষুধ খাচ্ছিলেন।

এ বিষয়ে কলাবাগান থানার ওসি (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম বলেন, শনিবার সকাল ৭টার পর হিল্লোল রেমার স্ত্রী কর্মস্থলে যান। পরে বেলা ১১টার দিকে স্বামীর মুঠোফোনে কল করেন তিনি। কল রিসিভ না করলে মেয়েদের ফোন করে বাবার খোঁজ নিতে বলেন। পরে মেয়েরা বাসায় এসে বাবার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ওই আইনজীবীর মরদেহ উদ্ধার করে।

কলাবাগান থানার ওসি মোক্তারুজ্জামান বলেন, টাইটাস হিল্লোল রেমার পরিবার জানিয়েছে, তিনি বেশ কিছুদিন ধরে হতাশায় ভুগছিলেন। ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

বিএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঢাকায় ইতালিয়ান নাগরিক খুন, অস্ট্রেলিয়ার হয়ে আর খেলাই হল না ফেকেটের
  • সিদ্ধিরগঞ্জে চাঁদা না পেয়ে হামলা ও লুটপাট, আহত ১২
  • অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটের ব্রাজিল হলে ভারত কী? 
  • কাঁদতে কাঁদতে কামাল মজুমদার বলেন, ‘আর রাজনীতি করব না, আওয়ামী লীগ থেকে অব্যাহতি নিয়েছি’
  • ঘুরেফিরে তারাই খেলে সেমিতে
  • ‘এমিলিয়া পেরেজ’ নয়, পুরস্কার জিতল ব্রাজিলের সিনেমা
  • জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে খালাসের রায় বহাল
  • ত্বকী হত্যার বিচার শুরু করার দাবিতে ১৫ বিশিষ্টজনের বিবৃতি
  • খালেদা জিয়ার খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি সোমবার
  • সাবেক সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের মরদেহ উদ্ধার