ওসির বাড়িতে গরু চুরি, পালানোর সময় গুলি ছোড়ে চোর
Published: 3rd, March 2025 GMT
কক্সবাজারের পেকুয়া-বরইতলী সড়কের কাছের একটি বাড়ি থেকে গরু চুরি করা হয়েছে। এ সময় স্থানীয়রা টের পেয়ে ‘চোর’ ‘চোর’ বলে চিৎকার করলে চোরের দল গুলি ছুড়ে পিকআপ ভ্যান নিয়ে পালিয়ে যায়।
রোববার (২ মার্চ) রাত সোয়া ১টার দিকে পেকুয়া-বরইতলী সড়কের পূর্হাব মেহেরনামা সালাহউদ্দিন ব্রিজ এলাকার মাস্টার আহমদ কবিরের বাড়ি থেকে গরু চুরি করা হয়।
আহমদ কবিরের ছেলে মনিরুল কবির রাশেদ গরুগুলো পালন করতেন। তার বড় ভাই জাহেদুল কবির চট্টগ্রাম শহরের চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, চকরিয়া-পেকুয়ায় গরু চুরির ঘটনা নিয়মিত ঘটছে। অনেকেই রাত জেগে গরু পাহারা দিচ্ছেন।
স্থানীয়দের ধারণা, সম্প্রতি ওসি জাহেদুল কবির চট্টগ্রামের চকবাজার এলাকা থেকে গরু চোর সিন্ডিকেটের প্রধানকে গ্রেপ্তার করেন। এর প্রতিশোধ নিতেই তার গ্রামের বাড়ি থেকে গরু চুরি করা হতে পারে।
ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পেকুয়া থানা পুলিশ। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল মোস্তফা জানিয়েছেন, ভুক্তভোগীরা লিখিত অভিযোগ দিলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা/তারেকুর/রফিক
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাবিতে বর্ণাঢ্য ঈদ শোভাযাত্রা
পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য ঈদ শোভাযাত্রা বের করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদসহ বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতারা শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।
সোমবার (৩১ মার্চ) সকাল ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামিআ’য় ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাতের পর শোভাযাত্রা শুরু হয়। শোভাযাত্রাটি টিএসসি হয়ে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে গিয়ে শেষ হয়।
আরো পড়ুন:
বাকৃবির রাজিয়া হলে চার গণরুমে ১২৬ ছাত্রী, ৩২ জনের একটি বাথরুম
দেশের ১১৬তম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’
অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। এ উপলক্ষে তিনি সবার জন্য অনাবিল সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করেন।
উপাচার্য বলেন, বর্তমানে দেশ এক কঠিন সময় অতিক্রম করছে। এ পরিস্থিতিতে সব ভেদাভেদ ভুলে সকলকে সাম্য, মৈত্রী ও সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে। পরস্পর হাত ধরাধরি করে সুদৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। মাহে রমজানের আত্মশুদ্ধি ও সংযমের শিক্ষা গ্রহণ করে ব্যক্তিগত জীবনে সৌহার্দ্য, সহমর্মিতা ও সহনশীলতার চর্চা অব্যাহত রাখতে হবে।
উন্নত, উদার ও মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসার জন্য সবার প্রতি আহ্বান রাখেন অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান।
ঢাকা/সৌরভ/রাসেল