সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটি ৫৬৯ বারে ৭ লাখ ৯৪ হাজার ৯৮৫ টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৭৪ লাখ টাকা।

তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে এক্সিম ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর আগের দিনের চেয়ে ৬ দশমিক ০৬  শতাংশ কমেছে। ফান্ডটি ১১১ বারে ১০ লাখ ২০ হাজার ৪৬৬ টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৩২ লাখ টাকা।

তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা স্টাইল ক্র্যাফটের শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ১১ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটি ১ হাজার ১৬৮ বারে ৩ লাখ ১৫ হাজার ৭৩২টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ২ কোটি ২ লাখ টাকা।

তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে-আরামিটের ৫.

০৬ শতাংশ, মিডল্যান্ড ব্যাংকের ৫.০৩ শতাংশ, জাহিন স্পিনিংয়ের ৪.৯৪ শতাংশ, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের ৪.৫৮ শতাংশ, বাংলাদেশ অটোকারসের ৪.৫৫ শতাংশ, লিগ্যাসী ফুটওয়্যারের ৪.১৩ শতাংশ ও মিঠুন নিটিংয়ের ৪.১২ শতাংশ দর কমেছে।

 

এসকেএস

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

ট্রাম্পের এই শুল্ক আরোপ বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

আজ বিশ্ব দেখেছে ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাল্টা (রেসিপ্রোকাল) শুল্ক আরোপের মাধ্যমে বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় এক অভূতপূর্ব পরিবর্তন, যা দীর্ঘ দিন ধরে GATT/WTO কাঠামোর মূল স্তম্ভ হিসেবে থাকা ‘সর্বাধিক অনুকূল দেশ’ (MFN) নীতির সমাপ্তি বা অন্তত উল্লেখযোগ্য রূপান্তরের সংকেত বহন করছে। এই নীতির ভবিষ্যৎ এখন অন্ধকার, কারণ বিভিন্ন মার্কিন বাণিজ্যিক অংশীদারের ওপর ভিন্ন ভিন্ন পারস্পরিক শুল্ক হার আরোপিত হচ্ছে এবং নির্দিষ্ট পণ্যের ক্যাটেগরির ওপর শুল্কের হারও পরিবর্তিত হচ্ছে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানিকারক দেশগুলোর মধ্যে বিজয়ী ও পরাজিত দেশ নির্ধারণ করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ছে এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিবেশ আরও অস্থির ও অনিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য এই পরিবর্তন একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিচ্ছে, কারণ তারা এমন এক অনিশ্চিত ব্যবস্থায় কঠিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে পারে। এই নতুন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে, বাংলাদেশকে তার অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য নীতি পুনর্বিবেচনা করতে হবে, বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থার সংস্কারে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে এবং মূল বাণিজ্যিক অংশীদারদের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে হবে, যাতে বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় তার অবস্থান নিরাপদ থাকে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ