চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার খালাসের রায় বহাল
Published: 3rd, March 2025 GMT
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সাত বছরের দণ্ড থেকে হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।
সোমবার (৩ মার্চ) সকালে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই রায় দেন। হাইকোর্টের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আপিল খারিজ করে আজ রায় দেন আপিল বিভাগ।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন- ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম।
আরো পড়ুন:
নাটোরে ১৩ মামলার আসামি যুবলীগ নেতা কালিয়া গ্রেপ্তার
হেফাজতে নির্যাতন
সাবেক মন্ত্রীর বান্ধবীসহ পুলিশ সদস্যের নামে মামলা
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসিফ হোসাইন।
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের দণ্ড থেকে খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদক।
গত বছরের ৩ নভেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য পেপারবুক নিজ খরচে তৈরির অনুমতি দেন হাইকোর্ট। ২০ নভেম্বর আপিল শুনানি শুরু হয়। সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে গত ২৭ নভেম্বর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদা জিয়াকে সাত বছরের দণ্ড থেকে খালাস দেন।
২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ঢাকা/মামুন/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ চ য র ট বল ট র স ট দ র ন ত স ত বছর র
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে নানা ও সৎ বাবা গ্রেপ্তার
বন্দরে আড়াই বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় শিশুটির সৎ পিতা ইসলাম মিয়া (২৩) ও নানা আক্তার হোসেন (৫০) কে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা।
গ্রেপ্তারকৃত সৎ পিতা ইসলাম মিয়া বন্দর থানার নবীগঞ্জ কুশিয়ারা এলাকার মোঃ ইমরান মিয়ার ছেলে ও নানা আক্তার হোসেন ফতুল্লা থানার লামাপাড়া শিবু মার্কেট এলাকার মৃত আলমাস মিয়ার ছেলে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাতে বন্দর থানার নবীগঞ্জ কুশিয়ারা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে শিশুর বাবা বাদী হয়ে বন্দর থানায় মামলা করেছেন।
শিশুটির বাবা জানান, তিনি চার বছর আগে বিয়ে করেন। বিয়ের এক বছরের মাথায় তাদের একটি কন্যা সন্তান হয়। স্ত্রীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় এক মাস আগে তাদের ডিভোর্স হয়। এরপর বন্দরের নবীগঞ্জ কুশিয়ারা এলাকার ইমরান মিয়ার ছেলে মো. ইসলামের সঙ্গে তার স্ত্রীর দ্বিতীয় বিয়ে হয়।
তার আড়াই বছর বয়সের মেয়েটি মায়ের সঙ্গে কুশিয়ারা সৎ বাবার বাড়িতে থাকত। বুধবার রাত দেড়টার দিকে এক আত্মীয়ের মাধ্যমে মোবাইল ফোনে জানতে পারেন যে মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। পুলিশ মেয়েকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করে।
এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। আসামি আক্তার হোসেন ও মো. ইসলামকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।