দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের বোলিং সহায়ক পিচে কাল নিয়মিতই উইকেট পাচ্ছিলেন ভারতের বোলাররা। তবু ভয় ছিল একজনকে নিয়ে—কেইন উইলিয়ামসন।

নিউজিল্যান্ডের এই তারকা ব্যাটসম্যান অতীতে একক নৈপুণ্যে বেশ কয়েকটি ম্যাচ জিতিয়েছেন। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে ভারতের ২৪৯ রান তাড়ায়ও তিনি কিউইদের একাই টানছিলেন।

কিন্তু কালকের রাতটা উইলিয়ামসনের হতে দেননি অক্ষর প্যাটেল। তাঁর বলে উইলিয়ামসনের আউটেই ম্যাচ হেলে যায় ভারতের দিকে। ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া সেই আউটের পর অদ্ভুত এক কাণ্ড করে বসেন বিরাট কোহলি। অক্ষর অসীম শ্রদ্ধা আর সম্মান পাওয়ার মতো কাজ করেছেন বোঝাতে গিয়ে কোহলি তাঁর পা স্পর্শ করতে ছুটে যান। ঘটনাটা বেশ হাস্যরসই তৈরি করে মাঠে।

ঘটনাটি নিউজিল্যান্ড ইনিংসের ৪১তম ওভারের। নিজের বোলিং কোটা পূরণ করতে এসে অক্ষর শেষ বলে উইলিয়ামসনকে আউট করেন। বলে ফ্লাইট ছিল। কিন্তু দ্রুত ব্যাটে আসবে ভেবে উইলিয়ামসন ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে মারতে চেয়েছিলেন।

কিন্তু ব্যাটে-বলে হয়ে ওঠেনি। উইকেটকিপার লোকেশ রাহুল বেশ আয়েশি ভঙ্গিতেই স্টাম্পিং করেছেন। নিউজিল্যান্ডের ভরসা হয়ে থাকা উইলিয়ামসন ৮১ রানে আউট হতেই ভারতের জয় একরকম নিশ্চিত হয়ে যায়।

ভারতের জয়ের মাঝে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন কেইন উইলিয়ামসন.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উইল য় মসন

এছাড়াও পড়ুন:

প্রস্তাবিত স্থান পরিদর্শনে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক

চীনের অর্থায়নে এক হাজার শয্যার আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের লক্ষ্যে সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হারুন অর রশিদ। মঙ্গলবার তিনি নীলফামারী সদর উপজেলার টেক্সটাইল মিলসংলগ্ন জায়গাটিকে ‘প্রথম পছন্দ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

এ সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক সাইদুল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রাজ্জাক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিভাগীয় কো-অর্ডিনেটর ডা. জুবায়ের আল মামুন ও জেলা বিএনপির সভাপতি আলমগীর সরকার উপস্থিত ছিলেন। 

এদিকে হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্তের খবরের পর মানুষের মাঝে আনন্দের বন্যা নেমে এসেছে। উচ্ছ্বসিত এ জেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে মিছিলও হয়েছে।

ডা. হারুন অর রশিদ বলেন, উপদেষ্টা মহোদয় রংপুর বিভাগের আশপাশে ১০ থেকে ১২ একরের মধ্যে একটি জায়গা নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এখানে ২০ থেকে ২৫ একর জমি পাওয়া যাবে। ফলে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য এটি আরও উপযোগী হয়ে উঠেছে। জেলা প্রশাসক এ জায়গাটির বিষয়ে প্রস্তাব দেন। সার্বিক দিক বিবেচনায় এটি উপযোগী স্থান। এই জায়গা নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ দ্বিমত পোষণ করেননি।

ডা. হারুন অর রশিদ আরও বলেন, নিরাপত্তার দিক থেকে উত্তরবঙ্গের মানুষ অত্যন্ত সহনশীল ও শান্তিপ্রিয়। পাশেই সৈয়দপুর বিমানবন্দর এবং সড়ক পথে অন্যান্য জেলার সঙ্গে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা এই স্থানটিকে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য আরও উপযুক্ত করে তুলেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ