আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও করনী নিট কম্পোজিট লিমিটেডের চুক্তি স্বাক্ষর
Published: 3rd, March 2025 GMT
আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক এবং করনী নিট কম্পোজিট লিমিটেডের মধ্যে সম্প্রতি পে-রোল ব্যাংকিং চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ফরমান আর চৌধুরী এবং করনী নিট কম্পোজিট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কুতুব উদ্দিন আহমেদ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো.
এ চুক্তির আওতায় করনী নিট কম্পোজিট লিমিটেডের কর্মকর্তারা ব্যাংকের পে-রোল প্রিভিলেজ সার্ভিস এর বিশেষ সুবিধা পাবেন।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জি. মো. ইদ্রিস আলী, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, এসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট গাজী মোস্তাফিজুর রহমান, ও করনী নিট কম্পোজিট লিমিটেডের গ্রুপ সিএফও মো. আলমগীর হোসেন সিকদার, জিএম (এ্যাকাউন্টস এন্ড ফাইন্যান্স) মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, ডিজিএম (এ্যাকাউন্টস এন্ড ফাইন্যান্স) মো. রবিউল ইসলাম এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন ট কম প জ ট ল ম ট ড র ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
দেড় ঘণ্টায় শেষ সুলভ মূল্যের ডিম-দুধ, পাননি অনেকেই
নির্ধারিত এলাকায় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের গাড়ি পৌঁছায় সকাল সাড়ে ১০টার দিকে। এরপর শুরু হয় সুলভ মূল্যে দুধ, ডিম ও গরুর মাংস বিক্রি। দুপুর ১২টার কিছুক্ষণ পরেই দেখা গেল গাড়িতে ডিম ও দুধ নেই। কেবল ১৬ কেজি গরুর মাংস অবশিষ্ট রয়েছে। অর্থাৎ মাত্র দেড় ঘণ্টায় শেষ হয়ে গেছে সুলভ মূল্যে বিক্রির জন্য আনা দুধ ও ডিম।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম নগরের পাহাড়তলী ওয়্যারলেস এলাকায় দেখা গেছে এমন চিত্র। এদিন নগরের ওয়্যারলেস ও টেক্সটাইল এলাকায় এ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর। এই কর্মসূচির আওতায় পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে গরুর মাংসের দাম প্রতি কেজি ৭০০ টাকা, দুধ প্রতি লিটার ৮০ টাকা ও ডিম প্রতি ডজন ১১০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আজ প্রতিটি গাড়িতে ২০০ লিটার দুধ, ১ হাজার ৫০০ পিস ডিম ও ৭৫ কেজি করে মাংস ছিল। সে হিসেবে মাত্র দেড় ঘণ্টায় ২০০ লিটার দুধ ও ১২৫ ডজন ডিম বিক্রি শেষ হয়ে গেছে। তবে দুপুর ১২টার দিকে তেমন ভিড় দেখা যায়নি সেখানে। স্থানীয় লোকজন বলছেন, তাঁরা অনেকে আগে এসেও পণ্য পাননি।
এদিন অন্তত ১০ ক্রেতা দুধ-ডিম না পেয়ে ফেরত গেছেন। ডিম কিনতে আসা ক্রেতা আবুল হোসেন বলেন, ‘আমি দুপুর ১২টার দিকে এসে ডিম পাই নাই। বাসা থেকে আসতে আসতেই দেখি সব শেষ। তাঁরা নাকি দেড় হাজার ডিম আনছে। তাহলে আমরা পাই নাই কেন?’
গাড়ি থেকে এসব পণ্য কেনার জন্য প্রথমে টাকা দিয়ে স্লিপ নিতে হয়। কর্মকর্তারা জানান, একজন সর্বোচ্চ এক ডজন ডিম, এক বা দুই লিটার দুধ ও এক কেজি মাংস কিনতে পারেন। কেউ চাইলে শুধু ডিম, দুধ অথবা মাংস কিনতে পারবেন। তবে মাংসের চাহিদা তুলনামূলক কম।
দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়া নিয়ে কর্মকর্তারা বলেন, ঢাকায় ফ্রিজার ট্রাক রয়েছে। ফলে তারা দীর্ঘ সময়ের জন্য পণ্য নিয়ে আসতে পারে। কিন্তু চট্টগ্রামে সে সুযোগ নেই। তাই পরিমাণ কম। আবার দ্রুত ক্রেতাদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে দায়িত্বে থাকা বোয়ালখালী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা রুমন তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, যাঁরা এসেছেন, তাঁদের সবাইকে পণ্য দেওয়া হয়েছে। মাংসের চাহিদা কম থাকায় কিছু মাংস থেকে গেছে। ডিমের চাহিদা বেশি ছিল। দেড় থেকে দুই ঘণ্টায় শেষ হয়ে গেছে।