সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাস লাইনে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৮
Published: 3rd, March 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে একটি টিনসেড বাসায় গ্যাসের লাইন লিকেজ হয়ে বিস্ফোরণে নারী ও শিশুসহ ৮ জন দগ্ধ হয়েছেন।
দগ্ধরা হলেন, সোহাগ (২৩), রুপালি (২০), সামিয়া (১০), জান্নাত (৪), হান্নান (৫০), সাব্বির (১২), সুমাইয়া (এক বছর ছয় মাস) ও নুরজাহান লাকি (৩০)।
সোমবার ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল ২নং ঢাকেশ্বরী চেয়ারম্যান অফিস সংলগ্ন ইব্রাহিমের বাড়ির টিনশেড রুমে লাইনের লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পরপরই দগ্ধ অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে আনা হয়। সবাইকে ভর্তি করা হয়েছে।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা.
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ডিউটি অফিসার এস আই সিরাজুল ইসলাম জানান, ভোরের দিকে গোদনাইল চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় একটি বাসায় গ্যাস লাইনের বিস্ফোরণে ৮ জন দগ্ধ হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
শিক্ষক ও সাংবাদিক জগদীশ চন্দ্র ঘোষের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ফরিদপুরের প্রবীণ শিক্ষক ও সাংবাদিক জগদীশ চন্দ্র ঘোষ ওরফে তারাপদ- এর চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী বুধবার পালিত হয়েছে। দিনটি স্মরণে তাঁর ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলীর বাসভবনে গীতাপাঠসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ ছাড়া দুপুরে স্থানীয় রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম ও ফরিদপুরে শ্রীঅঙ্গনে বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ২০২১ সালের ২ এপ্রিল ৯৩ বছর বয়সে তিনি মারা যান।
১৯২৮ সালের ৬ আগস্ট মানিকগঞ্জের কাঞ্চনপুর গ্রামে জন্ম হয় জগদীশ চন্দ্র ঘোষের। ১৯৭১ সালের ২ মে পাকিস্তানি বাহিনীর হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় তাঁর পরিবার। ওই দিন তাঁর বাবা যোগেশ চন্দ্র ঘোষ, ভাই গৌরগোপাল ঘোষ ও কাকাতো ভাই বাবলু ঘোষ গণহত্যার শিকার হন।
জগদীশ চন্দ্র ঘোষ শিক্ষকতার পাশাপাশি সাংবাদিকতা করতেন। দীর্ঘ ৪০ বছর তিনি বাংলাদেশ অবজারভার পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া নাটকসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন তিনি।