রাজশাহীতে অ্যাম্বুলেন্স-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
Published: 3rd, March 2025 GMT
রাজশাহীতে ট্রাক ও অ্যাম্বুলেন্সের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরো তিনজন। তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সোমবার (৩ মার্চ) ভোর ৫টার দিকে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহাসড়কে গোদাগাড়ী উপজেলার রাজাবাড়িহাট এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতরা হলেন- রাজশাহী নগরের হোসনীগঞ্জ এলাকার জাফর হক (৪৫), গোদাগাড়ী উপজেলার ঠাকুরযৌবন গ্রামের সুন্দরী (৬০) ও একই গ্রামের আদরী (৩৫)। তারা ঘটনাস্থলেই মারা যান।
আরো পড়ুন:
ঝিনাইদহে ট্রাকচাপায় এনজিও কর্মকর্তার মৃত্যু
ঝালকাঠিতে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, শিক্ষক নিহত
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এক নারীসহ আরো তিনজনকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
গোদাগাড়ী থানার ওসি রুহুল আমিন জানান, রোগী নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সটি গোদাগাড়ী থেকে রাজশাহী যাচ্ছিল। পথে ট্রাকের সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্সটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। তিনজন ঘটনাস্থলেই নিহত হন। নিহতদের মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে। স্বজনদের খবর দেওয়া হয়েছে। তারা আসার পর মরদেহ হস্তান্তরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।”
ঢাকা/কেয়া/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন আহত
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচিকে সমর্থন করে ইইউ: হাদজা লাহবিব
ইইউ’র সমতা, প্রস্তুতি ও সংকট ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কমিশনার হাদজা লাহবিব বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রচেষ্টায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাংলাদেশের জনগণের পাশে থাকবে।
তিনি বলেন, আমি আপনাদের পাশে আছি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে সমর্থন করার ক্ষেত্রে আপনাদের সঙ্গে রয়েছে। মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ইইউ-বাংলাদেশ সম্পর্কের মূল ভিত্তি।
ইইউ কমিশনার গুলশানে বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ পার্কে ‘বাংলাদেশ ৩৬ জুলাই ২০২৪’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
আরো পড়ুন:
ভোট সম্ভবত এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে: প্রধান উপদেষ্টা
আবরার ফাহাদকে দেওয়া হচ্ছে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক
ঢাকার ইইউ মিশন বইটি প্রকাশ করেছে। এতে রাস্তার চিত্র ও গ্রাফিতি প্রদর্শন করা হয়েছে যা জুলাই-আগস্টের বিক্ষোভের সময়ের দমন-পীড়ন এবং একটি নতুন বাংলাদেশের জন্য জনগণের আকাঙ্ক্ষার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
এ সময় লাহবিব বাংলাদেশের প্রতি ইইউ’র প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে তাদের অংশীদারত্বের ওপর জোর দেন।
তিনি বলেন, আমরা শক্তিশালী ও নির্ভরযোগ্য মানবিক, উন্নয়ন ও বাণিজ্যিক অংশীদার। বাংলাদেশ-ইইউ অংশীদারত্ব আমাদের অভিন্ন মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি কৌশলগত অবস্থান। আপনারা আমার সমর্থনের ওপর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমর্থনের ওপর নির্ভর করতে পারেন।
তিনি জনসাধারণের প্রতিরোধ এবং পরিবর্তনের দাবির প্রতিফলন ঘটাতে শিল্পকর্মের তাৎপর্য তুলে ধরেন। ইইউ কমিশনার গত বছর বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর সহিংস দমন-পীড়নের কথা স্মরণ করেন।
তিনি বলেন, গত বছর, আমরা সকলেই জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের সময় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের বিরুদ্ধে সহিংসতা দেখেছি।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার স্বাগত বক্তব্য রাখেন। বাসস
ঢাকা/এনএইচ