অ্যাপল ব্র্যান্ডের নতুন আসা ১৬-ই মডেল নিয়ে আইফোন ভক্তদের আগ্রহ এখন তুঙ্গে। বিশেষ আগ্রহের অন্যতম কারণ নতুন মডেল দামে সাশ্রয়ী।
ইতিহাস বলছে, প্রথমবার বছরের শুরুতে নতুন কোনো আইফোন উন্মোচন করেছে অ্যাপল। অন্যদিকে আইফোন সিরিজের পুরোনো তিনটি মডেল উঠিয়ে নিয়েছে অ্যাপল।
জানা গেছে, আইফোন সিরিজের ওই তিনটি মডেল আর কিনতে পারবেন না কেউ।
আইফোন ১৬-ই মডেলে রয়েছে নতুন চিপসেট এ-১৮, ফিউশন ক্যামেরা ৪৮ মেগাপিক্সেল ও অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স কম্প্যাটিবিলিটি। হিসাব বলছে, আইফোন ১৫ মডেলের দাম আইফোন ১৬-ই মডেলের তুলনায় বেশি।
অ্যাপল আইফোন এসই, আইফোন ১৪ আর আইফোন-১৪ প্লাস উঠিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। ইতোমধ্যে থার্ড জেনারেশন আইফোন এসই মডেল তুলনামূলক সাশ্রয়ী দামে পাওয়া সম্ভব। সে অর্থে পুরোনো তিনটি মডেল আর যাবে না গ্রাহকের কাছে।
অ্যাপল কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে আইফোন সিরিজের তিনটি মডেল নিজস্ব সাইট থেকে সরিয়ে নিয়েছে। অ্যাপল ওয়েবসাইটে এখন আইফোন ১৫ ও ১৬ সিরিজের সব মডেল প্রদর্শিত হচ্ছে। উল্লেখ্য, আইফোন ১৬-ই মডেলের প্রি-বুকিং গত ফেব্রুয়ারি থেকেই সচল রয়েছে।
আইফোনে সর্বশেষ মডেলের ‘ই’ সিরিজ নিয়ে কিছুটা যেন বিপাকেই রয়েছে অ্যাপল। বিশ্লেষকরা বলছেন, এখন থেকে প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি বা মার্চে নিয়মিত সরাসরি প্রতিযোগী হিসেবে আইফোনকে চ্যালেঞ্জ করে আরেক জায়ান্ট সিরিজ স্যামসাং গ্যালাক্সি। প্রিমিয়াম মডেলের স্মার্টফোন নির্মাণে আইফোনের পেছনে কাজ করে চলেছে গ্যালাক্সি সিরিজ। সারাবিশ্বে প্রতিযোগিতার আবহ তৈরি না করে আইফোন সব সময় নিজস্ব গতিতে এগিয়ে চলেছে। হয়তো বাজার প্রতিযোগিতায় ভিন্ন আবহ আনতেই তিনটি মডেলের বিপণন থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যাপল কর্তৃপক্ষ। সঠিক কারণ বিশ্লেষণে বাজার গবেষকরা এখনই দ্রুত কোনো মন্তব্য করতে নারাজ। যথাযথ কারণ জানতে কিছুটা সময় অপেক্ষায় থাকতেই হবে। অ্যাপল উদ্ভাবন মানেই ফিউশন আর মিথের মিশেল। ভক্তরা তাই বছর না ঘুরতেই নতুন আইফোন কিনতে যেন মুখিয়ে অপেক্ষা করেন। অপেক্ষা থাকে শুধু ঘোষণার। অ্যাপল কেন তিনটি মডেল আর বিপণন করবে না, তা নিয়ে রহস্য আর হরেক রকম প্রশ্নজাল থেকেই যায়।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ব্লক মার্কেটে লেনদেন ২২ কোটি টাকার
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ২৩ টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর মোট ৬৮ লাখ ৯৭ হাজার ৩১৩ টি শেয়ার ৪৪ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ২২ কোটি ২৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা।
ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি প্রাইম ব্যাংকের ১৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকার , বীচ হ্যাচারি ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকার ও তৃতীয় স্থানে আলহাজ্ব টেক্সটাইলের ১ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসকেএস