ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আফগানিস্তানের কাছ থেকে শিখতে বললেন রিচার্ডস
Published: 2nd, March 2025 GMT
প্রথম দুই ওয়ানডে বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন তারা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও জিতেছে দুবার। কিন্তু সেই ওয়েস্ট ইন্ডিজই সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে পারেনি, জায়গা পায়নি এবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও। এমন একটা বৈশ্বিক আসরে একসময়ের প্রতাপশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজ না থাকায় কষ্ট পাচ্ছেন কিংবদন্তি ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ভিভ রিচার্ডস। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আফগানদের কাছ থেকে শেখার আহ্বানও জানিয়েছেন সর্বকালের অন্যতম সেরা এই ব্যাটসম্যান।
আরও পড়ুনভারতকে যে ‘প্রথম’ উপহার দিলেন হেনরি৪৬ মিনিট আগেকেন বলেছেন, সেই উত্তর অবশ্য আছে বৈশ্বিক আসরে আফগানিস্তানের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সেই। আইসিসির বিশ্ব আসরে আফগানিস্তানকে নতুন দলই বলা যায়। সেই দলটাই গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলেছে, এবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে হয়েছে পঞ্চম—গ্রুপ পর্বে হারিয়েছে ইংল্যান্ডকে।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এবার ইংল্যান্ডকে হারিয়েছে আফগানিস্তান.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আফগ ন স ত ন
এছাড়াও পড়ুন:
ইলন মাস্ক শিগগির দায়িত্ব ছাড়ছেন, বলেছেন ট্রাম্প
ইলন মাস্ক আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছেন বলে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের জানিয়েছেন।
টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ককে নবগঠিত সরকারি দক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) দায়িত্ব দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটা সরকারের সরাসরি কোনো অংশ নয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যয় ও কর্মীবহর কমানো ছিল এই বিভাগের কাজ।
ট্রাম্প গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসার পর পর মাস্কের পরামর্শে অনেকগুলো বড় বড় সিদ্ধান্ত নেন। যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা ইউএসএইডি বন্ধ করা এবং লাখ লাখ সরকারি চাকরিজীবীকে অবসরে পাঠানোর মতো সিদ্ধান্ত দেশটিতে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিল।
ইলন মাস্কের সরে যাওয়া নিয়ে প্রেসিডেন্টের ওই বক্তব্য সম্পর্কে অবগত তিনটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ইলন মাস্ক এখন তাঁর ব্যবসায়িক কাজে ফিরে যাবেন। পাশাপাশি তিনি সরকারকে সহায়তার একটি ভূমিকা পালন করবেন।
মাস্ক ও তাঁর বিভাগের কার্যক্রম নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন ট্রাম্প। তবে সম্প্রতি দুজনেই এই বিষয়ে একমত হন যে, মাস্কের সরে দাঁড়ানোর সময় হয়েছে।
ডিওজিইর দায়িত্ব গ্রহণের মধ্য দিয়ে মাস্ক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। কিন্তু চঞ্চল মনোভাবের কারণে ট্রাম্প প্রশাসনের ভেতরের লোকজন এবং প্রশাসনের বাইরের অনেক মিত্র মাস্ককে অপছন্দ করা শুরু করেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের পাল্লা ভারী হতে থাকে। অন্যদিকে বিশ্বের শীর্ষ এই ধনীকে সম্পদের পরিবর্তে রাজনৈতিক দায় হিসেবে দেখতে শুরু করেন ট্রাম্পের দলের রাজনীতিবিদরা।
ট্রাম্প প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় একজন কর্মকর্তা বলেছেন, দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেও মাস্ক সম্ভবত প্রেসিডেন্টের অনানুষ্ঠানিক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন। মাঝে–মধ্যে তাঁকে হয়তো হোয়াইট হাউসে দেখা যাবে।