বহিষ্কারের পর সেই যুবদল নেতা গ্রেপ্তার
Published: 2nd, March 2025 GMT
সিলেটে চাঁদাবাজির অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কার হওয়া মহানগর যুবদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়দ্বীপ চৌধুরী মাধবকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার দেবকোনা গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিলেট মহানগর পুলিশের মিডিয়া অফিসার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
জয়দ্বীপ চৌধুরী মাধব নগরীর দাঁড়িয়াপাড়ার অজিত চৌধুরীর ছেলে। মাধবসহ যুবদলের কয়েকজন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে গত কয়েক মাস ধরে ফুটপাতে বসা হকারদের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, শুক্রবার কাজল মিয়া নামের এক হকারকে জিন্দাবাজারের সিতারা ম্যানশনে তুলে নিয়ে যান যুবদল নেতা মাধব। সেখানে ভয় দেখিয়ে তার কাছ থেকে সাড়ে ১৬ হাজার টাকা নেন মাধব। এ সময় ওই হকারকে মারধরও করা হয়। পরে তার কাছে আরও ৩০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে রাতে জিন্দাবাজার এলাকায় বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করেন হকাররা। খবর পেয়ে বিএনপি নেতারা ঘটনাস্থলে ছুটে যান এবং পরিস্থিতি শান্ত করেন। রাত ১২টার দিকে কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার করা হয় যুবদল নেতা জয়দ্বীপ চৌধুরী মাধবকে। পরদিন চাঁদাবাজি ও অপহরণের ঘটনায় হকার কাজল মিয়া বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করেন। মাধবকে প্রধান আসামি ছাড়াও আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়। মামলার পর আজ রোববার পুলিশ সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাধবকে গ্রেপ্তার করে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: য বদল ন ত য বদল ম ধবক
এছাড়াও পড়ুন:
শান্তিরক্ষা মিশন এলাকা সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক পরিদর্শনে গেছেন সেনাপ্রধান
তিন দিনের সরকারি সফরে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের উদ্দেশে আজ সোমবার ঢাকা ত্যাগ করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
আজ আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান তাঁর এই সফরকালে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে নিয়োজিত বাংলাদেশি কন্টিনজেন্টগুলো এবং সেখানে অবস্থানরত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করবেন। এ ছাড়া সেখানকার জনসাধারণের সেবার উদ্দেশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শান্তিরক্ষী নির্মিত একটি কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন করার পরিকল্পনা রয়েছে সেনাপ্রধানের।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাঁচটি কন্টিনজেন্ট শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত রয়েছে। এ ছাড়া ২০১৪ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ৯ হাজার ৯৬১ জন সেনাসদস্য শান্তিরক্ষী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আফ্রিকার সংঘাতপূর্ণ এই দেশে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিয়োজিত অবস্থায় ১১ জন সেনাসদস্য জীবন উৎসর্গ করেছেন।