ঢাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের গণইফতার
Published: 2nd, March 2025 GMT
ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ইফতার কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে এবার গণইফতার কর্মসূচি পালন করেছে নবগঠিত গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
রবিবার (২ মার্চ) ঢাবির ছাত্র সংসদ কেন্দ্রের মাঠে এ গণইফতার কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। এতে হাজারখানেক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন।
গত বছর ফ্যাসিবাদী শাসনামলে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) গণ ইফতার কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) গণইফতারের বিরোধিতা করে ছাত্রলীগ।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী খালিদ হাসান বলেন, “গতবার আমাদের এ প্রোগ্রামে ছাত্রলীগ বিরোধিতা করেছিল। বলেছিল এটা শিবিরের প্রোগ্রাম। কিন্তু জালিমের পতনের পর আমরা এখন স্বাধীনভাবে ধর্মীয় কর্মকাণ্ড করতে পারছি।” এমন প্রতিবাদী কর্মসূচি পালন করার জন্য গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
ইফতার পূর্ব সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, “গত বছর সাস্টে যখন ইফতারে বাধা দেয়, তখন আমরা পায়রা চত্বরে গণইফতার করেছিলাম। এ বছর সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে গণইফতারের আয়োজন করেছি। আজ আমাদের ধারণার চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। আমরা সম্মিলিতভাবে ইফতার আনন্দ উপভোগ করব।”
আর্থিক বিষয়ে তিনি বলেন, “আমাদের ইফতারের খরচ শুভাকাঙ্ক্ষী ও গণচাঁদার মাধ্যমে তোলা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই যারা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন, তারাও আমাদের আর্থিক সহায়তা করেছেন।”
ঢাবি আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, “গতবার বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী আমাদের গণইফতারে অংশ নিয়ে স্বৈরাচারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জবাব দিয়েছিল। আমরা চাই ইসলামফোবিয়ার সম্প্রসার না ঘটুক। ইফতারের মাধ্যমে সম্প্রতির পরিবেশ বজায় থাকুক।”
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইফত র র আম দ র
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের গণইফতার
ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ইফতার কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে এবার গণইফতার কর্মসূচি পালন করেছে নবগঠিত গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
রবিবার (২ মার্চ) ঢাবির ছাত্র সংসদ কেন্দ্রের মাঠে এ গণইফতার কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। এতে হাজারখানেক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন।
গত বছর ফ্যাসিবাদী শাসনামলে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) গণ ইফতার কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) গণইফতারের বিরোধিতা করে ছাত্রলীগ।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী খালিদ হাসান বলেন, “গতবার আমাদের এ প্রোগ্রামে ছাত্রলীগ বিরোধিতা করেছিল। বলেছিল এটা শিবিরের প্রোগ্রাম। কিন্তু জালিমের পতনের পর আমরা এখন স্বাধীনভাবে ধর্মীয় কর্মকাণ্ড করতে পারছি।” এমন প্রতিবাদী কর্মসূচি পালন করার জন্য গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
ইফতার পূর্ব সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, “গত বছর সাস্টে যখন ইফতারে বাধা দেয়, তখন আমরা পায়রা চত্বরে গণইফতার করেছিলাম। এ বছর সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে গণইফতারের আয়োজন করেছি। আজ আমাদের ধারণার চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। আমরা সম্মিলিতভাবে ইফতার আনন্দ উপভোগ করব।”
আর্থিক বিষয়ে তিনি বলেন, “আমাদের ইফতারের খরচ শুভাকাঙ্ক্ষী ও গণচাঁদার মাধ্যমে তোলা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই যারা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন, তারাও আমাদের আর্থিক সহায়তা করেছেন।”
ঢাবি আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, “গতবার বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী আমাদের গণইফতারে অংশ নিয়ে স্বৈরাচারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জবাব দিয়েছিল। আমরা চাই ইসলামফোবিয়ার সম্প্রসার না ঘটুক। ইফতারের মাধ্যমে সম্প্রতির পরিবেশ বজায় থাকুক।”
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী