বেশি পারিশ্রমিক চেয়ে দল না পাওয়া লিটন অবশেষে গুলশান ক্লাবে
Published: 2nd, March 2025 GMT
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) শুরুতে দল পাননি জাতীয় দলের তারকা টপ অর্ডার ব্যাটার লিটন দাস। জানা গিয়েছিল, ম্যাচ প্রতি ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা সম্মানী চাওয়ায় তাকে দলে নেইনি কেউ। ওই লিটনকে টুর্নামেন্ট শুরুর একদিন আগে দলে নিয়েছে গুলশান ক্রিকেট ক্লাব।
বিষয়টি রোববার নিশ্চিত করেছেন জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার ও আসন্ন ডিপিএলে মোহামেডানের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। তিনি বলেন, ‘লিটন দল পেয়েছে। সে গুলশান ক্লাবে খেলবে।’
চলতি মৌসুমে ডিপিএলে প্রোমোশন পেয়েছে গুলশান ক্রিকেট ক্লাব। তামিম ইকবাল ক্লাবটির নির্বাহীর পদে আছেন। তিনি দলটির জন্য স্পন্সরশিপের ব্যবস্থাসহ কিছু কাজ করার দায়িত্ব নিয়েছেন। এবারের ডিপিএল শুরু হবে মোহামেডান ও গুলশান ক্লাবের ম্যাচ দিয়ে। যার একটির অধিনায়ক তামিম, অন্যটির নির্বাহী তিনি।
লিটন দাস ডিপিএলে গত মৌসুমে আবাহনীর হয়ে খেলেছিলেন। কিন্তু এবার তিনি ওই ক্লাবে না খেলার সিদ্ধান্ত নেন। দলবদলের সময় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা ক্লাবগুলোর কাছে মোটা অঙ্কের পারিশ্রমিক চান তিনি। বিষয়টি নিয়ে তখন এক ক্রিকেটার সমকালকে জানান, এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন। এত টাকা দিয়ে কোনো ক্লাব লিটনকে নিতে রাজি হয়নি।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
প্রস্তাবিত স্থান পরিদর্শনে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক
চীনের অর্থায়নে এক হাজার শয্যার আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের লক্ষ্যে সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হারুন অর রশিদ। মঙ্গলবার তিনি নীলফামারী সদর উপজেলার টেক্সটাইল মিলসংলগ্ন জায়গাটিকে ‘প্রথম পছন্দ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
এ সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক সাইদুল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রাজ্জাক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিভাগীয় কো-অর্ডিনেটর ডা. জুবায়ের আল মামুন ও জেলা বিএনপির সভাপতি আলমগীর সরকার উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্তের খবরের পর মানুষের মাঝে আনন্দের বন্যা নেমে এসেছে। উচ্ছ্বসিত এ জেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে মিছিলও হয়েছে।
ডা. হারুন অর রশিদ বলেন, উপদেষ্টা মহোদয় রংপুর বিভাগের আশপাশে ১০ থেকে ১২ একরের মধ্যে একটি জায়গা নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এখানে ২০ থেকে ২৫ একর জমি পাওয়া যাবে। ফলে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য এটি আরও উপযোগী হয়ে উঠেছে। জেলা প্রশাসক এ জায়গাটির বিষয়ে প্রস্তাব দেন। সার্বিক দিক বিবেচনায় এটি উপযোগী স্থান। এই জায়গা নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ দ্বিমত পোষণ করেননি।
ডা. হারুন অর রশিদ আরও বলেন, নিরাপত্তার দিক থেকে উত্তরবঙ্গের মানুষ অত্যন্ত সহনশীল ও শান্তিপ্রিয়। পাশেই সৈয়দপুর বিমানবন্দর এবং সড়ক পথে অন্যান্য জেলার সঙ্গে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা এই স্থানটিকে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য আরও উপযুক্ত করে তুলেছে।