চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছে ভারত। দুবাইয়ে ম্যাচ খেলবে তারা। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ হবে অস্ট্রেলিয়া অথবা দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারত গ্রুপের শেষ ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিতলে অস্ট্রেলিয়াকে পাবে ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে। হারলে পাবে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। 

তবে ওই সমীকরণের জন্য বসে নেই অস্ট্রেলিয়া কিংবা দক্ষিণ আফ্রিকা। দুই দলই চলে এসেছে দুবাইয়ে। ভারতের বিপক্ষে খেলতে হতে পারে এই চিন্তা মাথায় নিয়ে দুবাইয়ে অনুশীলন করবে দু’দলই। তবে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে দুবাইয়ে পাঠানোর সিদ্ধান্ত অবশ্য আইসিসির। 

ভারত আসরের প্রথম সেমিফাইনাল খেলবে ৪ মার্চ। ৫ মার্চ লাহোরে নিউজিল্যান্ড খেলবে দ্বিতীয় সেমিফাইনাল। আজ (২ মার্চ) নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ খেলছে ভারত। এই ম্যাচের পর ঠিক হবে ভারতের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া নাকি দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর পাকিস্তান থেকে অস্ট্রেলিয়া কিংবা দক্ষিণ আফ্রিকার একদল সেমিফাইনাল খেলতে দুবাইয়ে আসলে তারা অনুশীলনের জন্য একটা পূর্ণ সেশনও পাবে না। থাকবে ভ্রমণ ক্লান্তি। 

যে কারণে আইসিসি দুই দলকেই দুবাইয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দুবাইয়ে এসে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা আইসিসির ট্রেনিং গ্রাউন্ডে অনুশীলন করবে। আইসিসি জানিয়েছে, ২ মার্চ পর্যন্ত জানা যাচ্ছে না, দুবাইয়ে অস্ট্রেলিয়া খেলবে নাকি দক্ষিণ আফ্রিকা। যে কারণে সেমিফাইনালের অনুশীলনের সমতা নিশ্চিত করতে দুই দলকেই দুবাইয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স ম ফ ইন ল স ম ফ ইন ল আইস স

এছাড়াও পড়ুন:

চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার খালাসের রায় বহাল

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সাত বছরের দণ্ড থেকে হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৩ মার্চ) সকালে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই রায় দেন। হাইকোর্টের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আপিল খারিজ করে আজ রায় দেন আপিল বিভাগ।

আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন- ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম।

আরো পড়ুন:

নাটোরে ১৩ মামলার আসামি যুবলীগ নেতা কালিয়া গ্রেপ্তার

হেফাজতে নির্যাতন 
সাবেক মন্ত্রীর বান্ধবীসহ পুলিশ সদস্যের নামে মামলা 

রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসিফ হোসাইন।

গত ২৩ ফেব্রুয়ারি জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের দণ্ড থেকে খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদক। 

গত বছরের ৩ নভেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য পেপারবুক নিজ খরচে তৈরির অনুমতি দেন হাইকোর্ট। ২০ নভেম্বর আপিল শুনানি শুরু হয়। সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে গত ২৭ নভেম্বর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদা জিয়াকে সাত বছরের দণ্ড থেকে খালাস দেন।

২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ