বলিউড নায়িকা কিয়ারা আদভানি সদ্যই মা হওয়ার সুখবর দিয়েছেন। আপাতত নায়িকা ভাসছেন শুভেচ্ছার জোয়ারে। কেউ বা আবার উপদেশ দিয়েছেন হবু মাকে। তবে কিয়ারা মাতৃত্বকালীন বিরতি নেননি। বেবি বাম্প নিয়েই ফিরেছেন শুটিংয়ে।
এদিকে অভিনেত্রীকে সেটে ঢুকতে দেখে ফটোশিকারিরা শুভেচ্ছা জানাতে থাকেন তাকে। তবে এদিন আর পাপারাজ্জিদের দেখে মুখ ফেরালেন না কিয়ারা।
বরং পালটা হাসিমুখে কুশল মঙ্গল বিনিময় করতে দেখা গেল তাকে। এদিন অভিনেত্রীর পরনে ছিল সাদা শর্টস। ঢিলেঢালা শার্টের জন্য বেবিবাম্প বিশেষ চোখে পড়েনি। তবে মাতৃত্বের লাবণ্যে পরিপূর্ণ কিয়ারাকে দেখে ততোধিক খুশি হলেন ফটোশিকারিরা।
উল্লেখ্য, বলিউডের একাধিক অভিনেত্রী রয়েছেন যারা মাতৃত্বকালীন ছুটি নেননি। সেই তালিকায় যেমন আলিয়া ভাট রয়েছেন, তেমনই দীপিকা পাড়ুকোনও রয়েছেন। সেই পথেই হাঁটলেন কিয়ারাও।
শনিবার মুম্বাইয়ের এক স্টুডিওতে দেখা গেল অভিনেত্রীকে। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর প্রথমবার ক্যামেরার সামনে কিয়ারা, অতঃপর তার উপর যে পাপারাজ্জিদের লেন্সের তাক থাকবে, সেটা বলাই বাহুল্য।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ক য় র আদভ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ট্রাম্পের এই শুল্ক আরোপ বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ
আজ বিশ্ব দেখেছে ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাল্টা (রেসিপ্রোকাল) শুল্ক আরোপের মাধ্যমে বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় এক অভূতপূর্ব পরিবর্তন, যা দীর্ঘ দিন ধরে GATT/WTO কাঠামোর মূল স্তম্ভ হিসেবে থাকা ‘সর্বাধিক অনুকূল দেশ’ (MFN) নীতির সমাপ্তি বা অন্তত উল্লেখযোগ্য রূপান্তরের সংকেত বহন করছে। এই নীতির ভবিষ্যৎ এখন অন্ধকার, কারণ বিভিন্ন মার্কিন বাণিজ্যিক অংশীদারের ওপর ভিন্ন ভিন্ন পারস্পরিক শুল্ক হার আরোপিত হচ্ছে এবং নির্দিষ্ট পণ্যের ক্যাটেগরির ওপর শুল্কের হারও পরিবর্তিত হচ্ছে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানিকারক দেশগুলোর মধ্যে বিজয়ী ও পরাজিত দেশ নির্ধারণ করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ছে এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিবেশ আরও অস্থির ও অনিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য এই পরিবর্তন একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিচ্ছে, কারণ তারা এমন এক অনিশ্চিত ব্যবস্থায় কঠিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে পারে। এই নতুন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে, বাংলাদেশকে তার অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য নীতি পুনর্বিবেচনা করতে হবে, বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থার সংস্কারে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে এবং মূল বাণিজ্যিক অংশীদারদের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে হবে, যাতে বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় তার অবস্থান নিরাপদ থাকে।