পরিশ্রম দিয়ে চলার পথটা সহজ করে নিয়েছি: মালবিকা
Published: 2nd, March 2025 GMT
তামান্না ভাটিয়া, ইলিয়ানা ডিক্রুজ, শ্রুতি হাসান, কাজল আগরওয়াল, রাশমিকা মান্দানা, সামান্থা রুথ প্রভু, রাশি খান্নার মতো অভিনেত্রীরা অনেক আগেই বলিউডে পা রেখেছেন। দর্শক মনোযোগ কাড়তে সময় লাগেনি তাদের।
এবার তাদের পথ অনুসরণ করে বলিউডে পা রাখছেন আরেক দক্ষিণি অভিনেত্রী মালবিকা মোহনন। বেশ কিছু সিনেমায় অনিন্দ্য অভিনয়ের সুবাদে এখন বলিউড নির্মাতাদের নজরে এ অভিনেত্রী।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গেছে, এরই মধ্যে বলিউডে একটি বড় ব্যানারের প্রজেক্টের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন মালবিকা; যার মাধ্যমে বলিউডে তাঁর অবস্থান পাকাপোক্ত করে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। অভিনেত্রী নিজেও এ বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী।
মালবিকার কথায়, ‘আমার চাওয়া এটাই, যেভাবে জীবনকে পরিচালিত করছি, ঠিক সেভাবেই অভিনয় ক্যারিয়ারকে এগিয়ে নিতে চাই ভালো কাজের মধ্য দিয়ে। যখন আমি অভিনয় শুরু করি, তখন আলাদা করে ভাবিনি কার সঙ্গে কাজ করব, কার সঙ্গে করব না। যেখানে যতটুকু সুযোগ পেয়েছি, নিজের সেরাটা তুলে ধরার চেষ্টা করে গেছি। কঠোর পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে চলার পথটা সহজ করে নিয়েছি। তাই যখন যেখানেই কাজ করি না কেন, সেখানে নিজের সেরাটা তুলে ধরার চেষ্টা করে যাব।’
অভিনেত্রী এ কথার মধ্য দিয়ে স্পষ্ট করে দিয়েছেন অভিনয়ের বিষয়ে তাঁর ভাবনাটা কী। এই আত্মবিশ্বাসী বক্তব্য শুনেই বলিউড নির্মাতারা এ অভিনেত্রীকে নিয়ে আলাদা করে ভাবা শুরু করেছেন।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রামে বিদায়ী ম্যাচে ডেভিড বুনকে বিসিবির সম্মাননা
বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ের মধ্যকার দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট দিয়ে ম্যাচ রেফারি হিসেবে দীর্ঘ ক্যারিয়ারের ইতি টানছেন ডেভিড বুন। আইসিসির এলিট প্যানেলের এই অভিজ্ঞ অস্ট্রেলিয়ান ম্যাচ রেফারির জন্য বিদায়টিকে স্মরণীয় করে তুলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
সোমবার চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টেস্ট শুরুর আগে বিসিবির পরিচালক ও ক্রিকেট অপারেশনস কমিটির চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিমের হাত দিয়ে বুনের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেওয়া হয়।
৬৫ বছর বয়সী ডেভিড বুন খেলোয়াড়ী জীবনে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ১০৭টি টেস্ট ও ১৮১টি ওয়ানডে খেলেছেন। ১৯৮৭ সালের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন তিনি এবং ফাইনালে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কারও জিতেছিলেন।
ম্যাচ রেফারি হিসেবেও বুনের পথচলা ছিল উজ্জ্বল। ২০১১ সালে বুলাওয়েতে প্রথম ম্যাচ পরিচালনা করেছিলেন, সেখানে খেলেছিল জিম্বাবুয়ে। আর বিদায়ের মঞ্চেও সেই জিম্বাবুয়ে। ১৪ বছরে ম্যাচ রেফারি হিসেবে তিনি ১৮৩টি ওয়ানডে, ১১৯টি টি-টোয়েন্টি এবং ৭টি মেয়েদের টি-টোয়েন্টি ম্যাচ পরিচালনা করেছেন। চট্টগ্রাম টেস্টটি তার ৮৭তম টেস্ট ম্যাচ এবং একই সঙ্গে এই ভূমিকায় তার শেষ উপস্থিতি।