কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ডিপফেক প্রযুক্তি তারকাদের কাছে ক্রমশ এক অভিশাপের নাম হয়ে উঠছে। কেননা এই প্রযুক্তির অপব্যবহার করে সেলিব্রিটিদের ভুয়া পর্নো বা আপত্তিকর ভিডিও তৈরি করা হচ্ছে। কখনো কখনো অবৈধ ব্যবসার কাছে তারকাদের এসব ভিডিও ব্যবহার করা হচ্ছে।

বলিউড অভিনেত্রী বিদ্যা বালানের কিছু ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। স্ক্যাম এলার্টের এই ভিডিওতে দেখা যায়, সোফায় বসে আছেন বিদ্যা বালান। এরপর তিনি বলতে শুরু করেন, “আমি আপনাদের প্রিয় বিদ্যা বালান…।”

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি বিদ্যা বালানেরও নজরে পড়েছে। ইনস্টাগ্রামে দেওয়া পোস্টে এ অভিনেত্রী জানান, ভিডিওটি কৃত্রিমবুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি।

আরো পড়ুন:

অর্থপূর্ণ সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া মুশকিল: জিনাত আমান

যুক্তরাষ্ট্রে নাইন-ইলেভেন হামলা: আটক হন সুনীল শেঠি

নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে বিদ্যা বালান বলেন, “সোশ্যাল মিডিয়া ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। এসব ভিডিওতে আমার ছবি দেখা যাচ্ছে। যা হোক, আমি সবাইকে পরিষ্কারভাবে জানাতে চাই, এসব ভিডিও কৃত্রিমবুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি করা। এসব ভিডিও তৈরি বা প্রচারের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই, আমি কোনোভাবেই এই বিষয়কে সমর্থন করি না।”

সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বিদ্যা বালান বলেন, “ভিডিওগুলোতে যেসব বক্তব্য আমার নামে প্রচার করা হচ্ছে, তা করা উচিত নয়। কারণ এটি আমার মতামত বা কাজের প্রতিফলন নয়। কৃত্রিমবুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট শেয়ার করার আগে, সেই তথ্য যাচাই করা উচিত।”

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব দ ধ মত ত এসব ভ ড ও

এছাড়াও পড়ুন:

মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধির ফোনালাপ

যুক্তরাষ্ট্রের উপজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অ্যালেক্স এন ওং বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ (উচ্চ প্রতিনিধি) ড. খলিলুর রহমানের সঙ্গে টেলিকনফারেন্স করেছেন। দুই কর্মকর্তা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন এবং যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে সম্মত হয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বাসসকে বলেন, নতুন মার্কিন প্রশাসন এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যে এটি এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ।

মার্কিন সরকার সম্প্রতি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের নতুন আর্থিক সহায়তা নিশ্চিত করেছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সাহায্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী। ২০১৭ সাল থেকে তারা প্রায় ২.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদান রেখেছে এবং জাতিসংঘকে জরুরি খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা প্রদান করে আসছে।

যুক্তরাষ্ট্র জুলাই বিদ্রোহের সময় বাংলাদেশের ছাত্রী প্রতিবাদী নেতাদের মর্যাদাপূর্ণ ম্যাডেলিন অ্যালব্রাইট অনারারি গ্রুপ অ্যাওয়ার্ড প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ