মাহে রমজান সবার জীবনে বয়ে আনুক শান্তি-সুখের বার্তা: তারেক রহমান
Published: 1st, March 2025 GMT
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, “মাহে রমজান প্রতিটি মুসলমানের জীবনে বয়ে আনুক শান্তি-সুখের বার্তা, সবার জীবন হয়ে উঠুক মঙ্গলময়।”
শনিবার (১ মার্চ) পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, “অনাচার, হিংসা, বিদ্বেষ, হানাহানি পরিহার করে সমাজে শান্তি বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকা প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানের অবশ্য কর্তব্য। মাহে রমজান প্রতিটি মুসলমানের জীবনে বয়ে আনুক শান্তি-সুখের বার্তা, সবার জীবন হয়ে উঠুক মঙ্গলময়, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দরবারে আমি এ প্রার্থনা জানাই।”
আরো পড়ুন:
দ্রব্যমূল্য নানাভাবে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি: উপদেষ্টা ফরিদা
রোজার নিয়ত ও সাহরির মাসয়ালা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “শনিবার থেকে পবিত্র মাহে রমজান শুরু। এ পবিত্র মাস আত্মসংযম সাধনার মাস। তাই মুসলিম উম্মাহ পরম করুণাময় আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সান্নিধ্য ও সন্তুষ্টি লাভে নিজেদেরকে এক অনন্য প্রশিক্ষণে আত্মনিবেদিত রাখেন।”
মাহে রমজানের তাৎপর্য বর্ণনা করে তারেক রহমান বলেন, “দেশ ও সারা দুনিয়ার মুসলমান রমজান মাসে আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে নিজেদের আত্মার বিশুদ্ধতা অর্জনে আত্মনিবিষ্ট হয়।”
“রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের মাস হিসেবে এই মাসটি সম্মানিত।”
তিনি বলেন, “রমজানের মূল প্রতিপাদ্য আল কোরআন। এ মাসে প্রতিটি নেক আমলে ফজিলত বহুগুণ বৃদ্ধি করা হয়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘রমজান মাসই হলো সেই মাস যাতে নাজিল করা হয়েছে কোরআন যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্য পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ।’ হাদিস অনুযায়ী এ মাসে জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।”
তারেক রহমান বলেন, “অনাচার, হিংসা, বিদ্বেষ, হানাহানি পরিহার করে সমাজে শান্তি বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকা প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানের অবশ্য কর্তব্য।”
ঢাকা/এসবি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর রমজ ন ব এনপ ত র ক রহম ন ম সলম ন র ন বল ন র জ বন আল ল হ রমজ ন
এছাড়াও পড়ুন:
আইপিএলে আজ চিয়ারলিডার ‘নিষিদ্ধ’, আতশবাজিও বন্ধ
আইপিএলে আজ শুধু খেলাই হবে। কেউ হয়তো ভ্রু কুঁচকে জিজ্ঞেস করতে পারেন, খেলাই তো হওয়ার কথা। আর কী হওয়ার ছিল?
আইপিএলে দুটি দল ব্যাট-বলে লড়াই করে। মাঠে আসা দর্শকদের আসল বিনোদন খেলোয়াড়েরাই দেন। তবে সেই বিনোদনের মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে গ্যালারির সামনে থাকেন চিয়ারলিডার, ইনিংস বিরতিতে ও ম্যাচ শেষে ফোটানো হয় আতশবাজি। তবে প্রতিদিনের মতো আজ আইপিএলে চিয়ারলিডার থাকছে না। ফোটানো হবে না আতশবাজিও। বরং পুরো ম্যাচের শুরু, শেষ মিলিয়ে থাকবে শোকের আবহ।
আজ আইপিএলে হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ-মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। এই ম্যাচে চিয়ারলিডার ও আতশবাজি না থাকার বিষয়ে জানিয়ে বিসিসিআইয়ের একটি সূত্র হিন্দুস্থান টাইমসকে বলেন, ‘সিদ্ধান্ত হয়েছে, আজকের ম্যাচে চিয়ারলিডার বা আতশবাজি থাকবে না। খেলোয়াড় ও আম্পায়াররা কালো বাহুবন্ধনী পরবেন। খেলা শুরুর আগে এক মিনিট নীরবতাও পালন করা হবে।’ একই খবর দিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া ও বার্তা সংস্থা পিটিআই।
চিয়ারলিডার থাকছে না আজকের হায়দরাবাদ–মুম্বাই ম্যাচে।