অনুদানের সিনেমার জন্য কাহিনি ও চিত্রনাট্য আহ্বান
Published: 1st, March 2025 GMT
প্রতিবারের মতো এবারও অনুদানের চলচ্চিত্রের জন্য কাহিনি ও চিত্রনাট্য আহ্বান করেছে সরকার। ২০২8 ও ২০২৫ অর্থ বছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে সর্বমোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
এক সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চলচ্চিত্রের গল্প, চিত্রনাট্য ও অভিনয়শিল্পীদের নামসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ আগামী ৭ এপ্রিল বিকেল চারটার মধ্যে তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়ার নির্দেশনা রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র দেশীয় নির্মাতা ও প্রযোজকেরা অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরাই কাহিনি জমা দিতে পারবেন।
একই সঙ্গে নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা, শিল্পী ও কলাকুশলীদের তালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবের ১২টি কপি জমা দিতে হবে। জমাকৃত ছবি থেকে বাছাই করে অনুদানের জন্য নির্বাচন করা হবে পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে ২০টি চিত্রনাট্য।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরাই কাহিনি জমা দিতে পারবেন।
একই সঙ্গে নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা, শিল্পী ও কলাকুশলীদের তালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবের ১২টি কপি জমা দিতে হবে। জমাকৃত ছবি থেকে বাছাই করে অনুদানের জন্য নির্বাচন করা হবে পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে ২০টি চিত্রনাট্য।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: চলচ চ ত র অন দ ন র র জন য
এছাড়াও পড়ুন:
প্রস্তাবিত স্থান পরিদর্শনে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক
চীনের অর্থায়নে এক হাজার শয্যার আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের লক্ষ্যে সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হারুন অর রশিদ। মঙ্গলবার তিনি নীলফামারী সদর উপজেলার টেক্সটাইল মিলসংলগ্ন জায়গাটিকে ‘প্রথম পছন্দ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
এ সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক সাইদুল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রাজ্জাক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিভাগীয় কো-অর্ডিনেটর ডা. জুবায়ের আল মামুন ও জেলা বিএনপির সভাপতি আলমগীর সরকার উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্তের খবরের পর মানুষের মাঝে আনন্দের বন্যা নেমে এসেছে। উচ্ছ্বসিত এ জেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে মিছিলও হয়েছে।
ডা. হারুন অর রশিদ বলেন, উপদেষ্টা মহোদয় রংপুর বিভাগের আশপাশে ১০ থেকে ১২ একরের মধ্যে একটি জায়গা নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এখানে ২০ থেকে ২৫ একর জমি পাওয়া যাবে। ফলে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য এটি আরও উপযোগী হয়ে উঠেছে। জেলা প্রশাসক এ জায়গাটির বিষয়ে প্রস্তাব দেন। সার্বিক দিক বিবেচনায় এটি উপযোগী স্থান। এই জায়গা নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ দ্বিমত পোষণ করেননি।
ডা. হারুন অর রশিদ আরও বলেন, নিরাপত্তার দিক থেকে উত্তরবঙ্গের মানুষ অত্যন্ত সহনশীল ও শান্তিপ্রিয়। পাশেই সৈয়দপুর বিমানবন্দর এবং সড়ক পথে অন্যান্য জেলার সঙ্গে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা এই স্থানটিকে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য আরও উপযুক্ত করে তুলেছে।