প্রতিবারের মতো এবারও অনুদানের চলচ্চিত্রের জন্য কাহিনি ও চিত্রনাট্য আহ্বান করেছে সরকার। ২০২8 ও ২০২৫ অর্থ বছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে সর্বমোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

এক সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চলচ্চিত্রের গল্প, চিত্রনাট্য ও অভিনয়শিল্পীদের নামসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ আগামী ৭ এপ্রিল বিকেল চারটার মধ্যে তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়ার নির্দেশনা রয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র দেশীয় নির্মাতা ও প্রযোজকেরা অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরাই কাহিনি জমা দিতে পারবেন।
একই সঙ্গে নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা, শিল্পী ও কলাকুশলীদের তালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবের ১২টি কপি জমা দিতে হবে। জমাকৃত ছবি থেকে বাছাই করে অনুদানের জন্য নির্বাচন করা হবে পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে ২০টি চিত্রনাট্য।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরাই কাহিনি জমা দিতে পারবেন।

একই সঙ্গে নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা, শিল্পী ও কলাকুশলীদের তালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবের ১২টি কপি জমা দিতে হবে। জমাকৃত ছবি থেকে বাছাই করে অনুদানের জন্য নির্বাচন করা হবে পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে ২০টি চিত্রনাট্য।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: চলচ চ ত র অন দ ন র র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

টাঙ্গাইলে ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনীর অভিযান

টাঙ্গাইলে ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এসময় কোন ব্যবসায়ীকে জরিমানা না করলেও বাজারের ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সতর্ক করা হয়েছে। বাজারের তেলের ব্যবসায়ীদের রমজানে বাড়তি দামে বিক্রি না করার নির্দেশনা দেয়া হয়।

শনিবার (১ মার্চ) বেলা ১১টায় টাঙ্গাইল শহরের ছয়আনী বাজারে খুচরা ও পাইকারী দোকানগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। জেলা ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল যৌথবাহিনী অভিযানে নেতৃত্ব দেন। এসময় সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার জিয়াউর রহমান, পাঁচআনী ও ছয়আনী বাজার ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারন আহসান খান আছুসহ পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

জেলা ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, “ব্যবসায়ীরা বাজারে ভোজ্যতেলের সংকট তৈরি করে বাড়তি দামে তেল বিক্রি করছে এমন অভিযোগে যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে বাজারে গিয়ে বাড়তি দামে বিক্রির প্রমাণ পাওয়া যায়নি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

ঢাকা/কাওছার/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ