বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট চালু
Published: 1st, March 2025 GMT
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট চালু হয়েছে। শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে এই ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়।
শনিবার (১ মার্চ) বিষয়টি জানিয়েছেন বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবুবকর সিদ্দিক।
এর আগে, গত ২২ ফেব্রুয়ারি বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয় কেন্দ্রটির ১ নম্বর ইউনিটে। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বিকেলে বয়লারে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয় ১২৫ মেগাওয়াটের ওই ইউনিটটি। বর্তমানে ১ ও ৩ নম্বর ইউনিট থেকে গড়ে ২৫০ মেগাওয়াট ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ে জাতীয় গ্রিডে যোগ হচ্ছে।
আরো পড়ুন:
মুন্সীগঞ্জে ফসলি জমির ওপর দিয়ে বৈদ্যুতিক লাইন নির্মাণ বন্ধের দাবি
বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
চালু হওয়া ৩ নম্বর ইউনিটটি ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন হলেও তা থেকে প্রতিদিন ১৮০-২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। একই সঙ্গে ১ নম্বর ইউনিটটি ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতাসম্পন্ন হলেও তা থেকে ৬৫-৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বড়পুকুরিয়া খনি থেকে উত্তোলন করা কয়লা ব্যবহার করে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। বর্তমানে কয়লা মজুত রয়েছে ৩ লাখ ২৫ হাজার মেট্রিক টন। কয়লাভিত্তিক এই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তিনটি ইউনিটে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনক্ষমতা ৫২৫ মেগাওয়াট। এর মধ্যে ১ নম্বর ও ২ নম্বর ইউনিট মিলে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে ২৫০ মেগাওয়াট। ৩ নম্বর ইউনিটটি ২৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতাসম্পন্ন।
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো.
ঢাকা/মোসলেম/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বড়প ক র য়
এছাড়াও পড়ুন:
শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ করেনি ক্রাফটসম্যান, নিরীক্ষকের আপত্তি
পুঁজিবাজারে এসএমই প্ল্যাটফর্মে তালিকাভুক্ত নতুন কোম্পানি ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যার অ্যান্ড এক্সেসরিজ লিমিটেড কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে দেয়নি। তাই কোম্পানিটির আর্থিক হিসাব নিরীক্ষায় এমন অসঙ্গতির তথ্য জানিয়েছেন নিরীক্ষক।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারে ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডে (ডব্লিউপিপিএফ) ৭৩ লাখ ৫২ হাজার টাকা রয়েছে। এর মধ্যে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আগের ৪৭ লাখ ১ হাজার টাকা অন্তর্ভুক্ত আছে।
কিন্তু ২০০৬ সালের শ্রম আইনের ২৩২ ধারা অনুযায়ী, অর্থবছর শেষ হওয়ার ৯ মাসের মধ্যে ফান্ড বিতরণের বিধান রয়েছে। কিন্তু ওই ফান্ড কর্মীদের মধ্যে বিতরণ না করে তাদেরকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করছেন ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যার কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ২৮ কোটি টাকা। এরমধ্যে শেয়ারবাজারের বিভিন্ন শ্রেণীর (উদ্যোক্তা/পরিচালক ব্যতীত) বিনিয়োগকারীদের মালিকানা ৫৪.৭৮ শতাংশ। কোম্পানিটির রবিবার (২০ এপ্রিল) শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ২৯.৯০ টাকায়।
ঢাকা/এনটি/এনএইচ