কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ভোকেশনাল শাখা ও শাখাধীন প্রতিষ্ঠানে জনবল নিয়োগে সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানে ১৯ ক্যাটাগরির পদে ১৩ থেকে ২০তম গ্রেডে ৭৫১ জনকে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

১. পদের নাম: সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা। সাঁটলিপিতে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৮০ শব্দ ও বাংলায় ৫০ শব্দ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩)

২.

পদের নাম: লাইব্রেরিয়ান
পদসংখ্যা: ৬৫
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিসহ লাইব্রেরি সায়েন্সে ডিপ্লোমা থাকতে হবে। কম্পিউটারে এমএস অফিসে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩)

৩. পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা। সাঁটলিপিতে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৭০ শব্দ ও বাংলায় ৪৫ শব্দ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড-১৪)

৪. পদের নাম: হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ২৮
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় শিক্ষায় অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। কম্পিউটারে এমএস অফিসে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড-১৪)

৫. পদের নাম: ইউডিএ কাম অ্যাকাউন্ট্যান্ট
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। কম্পিউটারে এমএস অফিসে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৫)

৬. পদের নাম: এলডিএ কাম স্টোরকিপার
পদসংখ্যা: ১৭
যোগ্যতা: ব্যবসায় শিক্ষায় এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটারে এমএস অফিসে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৭. পদের নাম: সহকারী কাম স্টোরকিপার
পদসংখ্যা: ১১
যোগ্যতা: ব্যবসায় শিক্ষায় এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটারে এমএস অফিসে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৮. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম স্টোরকিপার
পদসংখ্যা: ৪৬
যোগ্যতা: ব্যবসায় শিক্ষায় এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটারে এমএস অফিসে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৯. পদের নাম: এলডিএ কাম টাইপিস্ট
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ২০ শব্দ ও বাংলায় ২০ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১০. পদের নাম: সহকারী কাম টাইপিস্ট
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ২০ শব্দ ও বাংলায় ২০ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১১. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম ডাটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর
পদসংখ্যা: ২৭
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটারে এমএস অফিসে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ২০ শব্দ ও বাংলায় ২০ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১২. পদের নাম: কেয়ারটেকার
পদসংখ্যা: ৭৪
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটারে এমএস অফিসে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১৩. পদের নাম: ড্রাইভার কাম মেকানিক
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। ড্রাইভারের (ভারী) ক্ষেত্রে বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ ভারী যানবাহন চালনায় পারদর্শী এবং ড্রাইভারের (হালকা) ক্ষেত্রে বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ হালকা যানবাহন চালনায় পারদর্শী হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১৪. পদের নাম: এলডিএ কাম ক্যাশিয়ার
পদসংখ্যা: ৭৯
যোগ্যতা: ব্যবসায় শিক্ষায় এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটারে এমএস অফিসে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১৫. পদের নাম: ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টর (সপ)
পদসংখ্যা: ৭ (জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস ৫টি ও ফার্ম মেশিনারি ২টি)
যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ট্রেডে এইচএসসি (ভোকেশনাল) অথবা সংশ্লিষ্ট ট্রেডে এসএসসি (ভোকেশনাল) বা দাখিলসহ (ভোকেশনাল) সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যূন দুই বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অথবা বিজ্ঞানে এইচএসসি বা সমমান পাসসহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অন্যূন এক বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা; অথবা এসএসসি বা সমমান পাসসহ দুই বছর মেয়াদি ট্রেড কোর্সে উত্তীর্ণ বা জাতীয় দক্ষতা মান ২ এবং ৩-এ উত্তীর্ণ।
বেতন স্কেল: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা (গ্রেড-১৭)

১৬. পদের নাম: ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টর (ল্যাব)
পদসংখ্যা: ১৫
যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ট্রেডে এইচএসসি (ভোকেশনাল) অথবা সংশ্লিষ্ট ট্রেডে এসএসসি (ভোকেশনাল) বা দাখিলসহ (ভোকেশনাল) সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যূন দুই বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অথবা বিজ্ঞানে এইচএসসি বা সমমান পাসসহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অন্যূন এক বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা অথবা এসএসসি বা সমমান পাসসহ দুই বছর মেয়াদি ট্রেড কোর্সে উত্তীর্ণ বা জাতীয় দক্ষতা মান ২ এবং ৩-এ উত্তীর্ণ।
বেতন স্কেল: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা (গ্রেড-১৭)

১৭. পদের নাম: অফিস সহায়ক/নিরাপত্তা প্রহরী
পদসংখ্যা: ৪৭
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)

১৮. পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদসংখ্যা: ৩১৭
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)

১৯. পদের নাম: অফিস সহায়ক/গার্ডেনার
পদসংখ্যা: ৫ যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের এই ওয়েবসাইটে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য একই ওয়েবসাইটে জানা যাবে। ২০২৪ সালের ২৫ মার্চ জারিকৃত ১৬৭ নম্বর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ইতিমধ্যে যাঁরা আবেদন করেছেন, তাঁদের নতুন করে আবেদন করার প্রয়োজন নেই।

আরও পড়ুনসরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানিতে চাকরি, মূল বেতন ১ লাখ ৭৫ হাজার, সার্বক্ষণিক গাড়ি২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫আরও পড়ুনআনসার বাহিনীতে বড় নিয়োগ, পদ ২৭১ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

আবেদন ফি

অনলাইনে ফরম পূরণের অনধিক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার ফি বাবদ ১ থেকে ১৪ নম্বর পদের জন্য ১০০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১২ টাকাসহ মোট ১১২ টাকা; ১৫ থেকে ১৯ নম্বর পদের জন্য ৫০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ৬ টাকাসহ মোট ৫৬ টাকা এবং সব গ্রেডে অনগ্রসর (ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গ) প্রার্থীদের পরীক্ষার ফি বাবদ ৫০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ৬ টাকাসহ মোট ৫৬ টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা: ৪ থেকে ২৪ মার্চ ২০২৫, সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

আরও পড়ুনস্যাটেলাইট কোম্পানিতে একাধিক পদে চাকরি, সর্বোচ্চ বেতন ২ লাখ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫আরও পড়ুনপুলিশ নেবে কনস্টেবল, আবেদন শুরু ৩ মার্চ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব যবস য় শ ক ষ য় অন য ন দ ব ত য সমম ন র ড গ র সমম ন প স রপদস খ য পদ র ন ম গ র ড ১৬ দ ই বছর য গ যত সহক র

এছাড়াও পড়ুন:

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড যেভাবে এল

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এখন বিশ্বের অন্যতম বহুল ব্যবহৃত ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। সাধারণ টেক্সট এডিটর থেকে যাত্রা শুরু করে এমএস ওয়ার্ড এখন একটি শক্তিশালী ডকুমেন্ট তৈরির সরঞ্জাম। এমএস ওয়ার্ডের ইতিহাস ঘাঁটলে কয়েক দশক পর্যন্ত তথ্য জানা যায়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের আগে ওয়ার্ড প্রসেসিং হিসেবে আইবিএম সিলেকট্রিক টাইপরাইটার (১৯৬১), ওয়ার্ডস্টার (১৯৭৮) ও ওয়ার্ডপারফেক্ট (১৯৮০) ডিজিটাল ওয়ার্ড প্রসেসরের জনপ্রিয়তা ছিল। এসব প্রোগ্রাম টাইপরাইটার ব্যবহার না করে ব্যক্তিগত কম্পিউটারে লেখা তৈরি, সম্পাদনা ও ফরম্যাট করার সুযোগ ছিল।
পরবর্তী সময়ে আশির দশকের শুরুতে বিভিন্ন সফটওয়্যার কোম্পানি ব্যবহারকারী-বান্ধব ওয়ার্ড প্রসেসর তৈরি শুরু করে। মাইক্রোসফট তখন আবির্ভূত হয়। তত দিনে মাইক্রোসফট আইবিএম কম্পিউটারের জন্য এমএস-ডস তৈরি করেছিল।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রথম তৈরি করেন চার্লস সিমোনি ও রিচার্ড ব্রডি। তাঁরা জেরক্স পিএআরসির দুই সাবেক প্রোগ্রামার। সেই সময় তাঁরা মাইক্রোসফটের একটি জেরক্স প্রকল্পে কাজ করেছিলেন। ব্রাভোকে বলা হয় ডব্লিউওয়াইএসআইডব্লিউওয়াইজি ধরনের ওয়ার্ড প্রসেসর।

ডব্লিউওয়াইএসআইডব্লিউওয়াইজি মানে হোয়াট ইউ সি ইজ হোয়াট ইউ গেট।
১৯৮৩ সালে মাইক্রোসফট জেনিক্স ও এমএস-ডসের জন্য মাল্টি-টুল ওয়ার্ড প্রকাশ করে। পরে তাঁর নাম পরিবর্তন করে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড রাখা হয়। এর মাধ্যমে টেক্সট ফরম্যাটিং, স্পেলিং চেক ও মাউস ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া হয়। এসব বৈশিষ্ট্য ছিল সেই সময়ে নতুনত্ব। এসব বৈশিষ্ট্যের কারণে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওয়ার্ডস্টার ও ওয়ার্ডপারফেক্টের মতো সফটওয়্যারের বিপরীতে এগিয়ে যায়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রথম সরাসরি স্ক্রিনে বোল্ড ও ইটালিক টেক্সট দেখার সুযোগ দেয়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রাথমিক সংস্করণ কিছু জনপ্রিয়তা অর্জন করলেও ওয়ার্ডপারফেক্টের সঙ্গে পেরে উঠছিল না। ১৯৮৯ সালে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফর উইন্ডোজ ১.০ প্রকাশ করে। এই সংস্করণ নতুন ব্যবহারকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের উত্থানের সঙ্গে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (জিইউআই) সুবিধা গ্রহণ করে এগিয়ে যায়।

১৯৯০ দশকের মাঝামাঝি সময়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওয়ার্ডপারফেক্টকে ছাড়িয়ে যেতে শুরু করে। মাইক্রোসফটের ওয়ার্ডকে মাইক্রোসফট অফিসের সঙ্গে বান্ডিল হিসেবে প্রকাশ করে মাইক্রোসফট। এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্টের সঙ্গে একত্রে প্রকাশ হয়। পরবর্তী সময়ে ওয়ার্ড ৬.০ (১৯৯৩) ও ওয়ার্ড ৯৭ (১৯৯৭) বাজারে প্রভাব তৈরি করে। অটোকারেকশন, অ্যানিমেটেড সহকারী ক্লিপির মতো জনপ্রিয় বৈশিষ্ট্য দেখা যায় তখন।

পরবর্তী সময়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০০৩, ২০০৭ ও পরবর্তী সংস্করণের প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে আরও বাজার বিস্তৃত হয়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০০৭ রিবন ইউআই প্রবর্তন করে ওয়ার্ডের ইন্টারফেসকে পরিমার্জন করা হয়। ২০০৭ সালে ডট ডকএক্স ফাইল ফরম্যাট প্রকাশ করা হয়। ২০১০ দশকের পরে মাইক্রোসফট ক্লাউডে এমএস ওয়ার্ড ব্যবহার শুরু হয়।

সূত্র: মাইক্রোসফট

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘ঈদের মধ্যে কষ্ট আরও বহুগুণ বেড়ে গেছে’
  • মাইক্রোসফট ওয়ার্ড যেভাবে এল