Samakal:
2025-12-14@06:53:23 GMT

রোগী এলেই সদর হাসপাতালে রেফার

Published: 28th, February 2025 GMT

রোগী এলেই সদর হাসপাতালে রেফার

কালাই পৌর শহরের সড়াইল মহল্লার বাসিন্দা আবু বক্কর। তিনি শিশুসন্তানকে নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসেছিলেন চিকিৎসকের কাছে। এসে দেখেন, শিশুবিশেষজ্ঞ নেই। কর্তব্যরত এক চিকিৎসক তাঁকে জয়পুরহাট আধুনিক হাসপাতালে যেতে পরামর্শ দেন। তাঁর ভাষ্য, এখানে চিকিৎসক থাকলে আমার অর্থ ও সময় সাশ্রয় হতো। এ সময় রাব্বি হোসেন নামে একজন বলেন, ‘একজন রোগীরও চিকিৎসা করায় না। সব রোগীকে জয়পুরহাট সদরে পাঠায় (রেফার)। তাহলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে লাভ কী?’
প্রায় দুই লাখ মানুষের বসবাস কালাই উপজেলায়। এলাকার বাসিন্দাদের জন্য একমাত্র সরকারি চিকিৎসা কেন্দ্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। চিকিৎসক, নার্স ও আধুনিক যন্ত্রপাতির সংকটে দরিদ্র ও অসহায় মানুষ কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসাসেবার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীর বাড়তি চাপ থাকায় চিকিৎসকরা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন।
জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৪ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও কর্মরত আছেন ছয়জন। গুরুত্বপূর্ণ অধিকাংশ বিভাগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। সার্জারি, শিশুস্বাস্থ্য, চক্ষু, কার্ডিওলজি, নাক-কান-গলা, অর্থোপেডিকস এবং ডেন্টাল সার্জনের দুটি পদের মধ্যে একটি দীর্ঘদিন ধরে শূন্য রয়েছে। এসব পদ পূরণে কার্যকর উদ্যোগ না থাকায় চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে।
সরেজমিন গেলে সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রতিদিন গড়ে ২৫০-৩০০ জন রোগী বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসেন। ৫০টি শয্যা থাকলেও ৮০ থেকে ১০০ জন রোগী ভর্তি থাকেন। এতে অনেক রোগীর বারান্দা, সিঁড়ি এবং মেঝেতে থাকতে হয়। চিকিৎসক সংকটে তাদের সময়মতো সেবা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। অনেক রোগীকে বাড়তি অর্থ খরচ করে অন্যত্র সেবা নিতে হচ্ছে। 
শুধু চিকিৎসক নয়, হাসপাতালের তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর ১৯৪ পদের মধ্যে ৯৩টি দীর্ঘদিন ধরে শূন্য রয়েছে। নার্স, স্বাস্থ্য সহকারী, স্বাস্থ্য পরিদর্শক, মিডওয়াইফ, চালক থেকে শুরু করে পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ প্রতিটি বিভাগে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। আলট্রাসনোগ্রাম যন্ত্র দীর্ঘদিন ধরে অকেজো। সার্জারি বিভাগে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নেই। বিদ্যুৎ চলে গেলে জেনারেটর থাকার পরও চলে না। ফলে রাতে অন্ধকারে থাকতে হয় রোগীদের। 
ওয়ার্ডগুলোয় পানির সংকট ও টয়লেটের নোংরা অবস্থা রোগীদের দুর্ভোগ আরও বাড়িয়েছে। জরুরি বিভাগের বেশির ভাগ পরীক্ষা বেসরকারি ক্লিনিক থেকে করাতে হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা উপজেলার বিনইল গ্রামের যমুনা বিবি বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে আমি খুবই অসুস্থ থাকায় চিকিৎসা নিতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়েছিলাম। গাইনি ডাক্তার না পাওয়ায় একজন দালালের সঙ্গে গিয়ে ক্লিনিকে চিকিৎসা নিই। এতে আমার অনেক টাকা খরচ হয়েছে।’
অভিযোগ উঠেছে, চিকিৎসক সংকটের সুযোগ নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কয়েকজন মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিজেদের ‘ডাক্তার’ পরিচয় দিয়ে রোগী দেখছেন। আইন অনুযায়ী, এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রি ছাড়া কেউ চিকিৎসক পরিচয় ব্যবহার করতে পারেন না। অন্যথায় রোগী ভুল চিকিৎসার শিকার হতে পারেন। দালাল চক্র এ সুযোগে রোগীদের ভুল বুঝিয়ে ক্লিনিকে নিয়ে যাচ্ছে। সানজিদা নামে এক রোগী অভিযোগ করে বলেন, ‘স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠিকমতো ওষুধ দেয় না। নার্স ও অন্য কর্মচারীরা টিকিট কেটে আগে ওযুধ নিয়ে নেয়। সাধারণ রোগীরা ওষুধ পায় না।’
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.

মো. মাহবুব উল আলম বলেন, সীমিত জনবল এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম দিয়ে যতটুকু সম্ভব সেবা দেওয়া হচ্ছে। শূন্যপদের বিপরীতে জনবল এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ ছাড়া মানসম্মত সেবা দেওয়া সম্ভব নয়।
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স ব স থ য কমপ ল ক স চ ক ৎসক উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণাহীনতা: উন্নয়নের সবচেয়ে বড় বাধা

বিশ্ববিদ্যালয় মানেই শুধু ক্লাসরুম, পরীক্ষার খাতা আর সনদপত্র নয়। প্রকৃত অর্থে বিশ্ববিদ্যালয় হলো জ্ঞান সৃষ্টির কেন্দ্র, নতুন চিন্তার জন্মস্থান এবং সমাজের সমস্যার বৈজ্ঞানিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক সমাধানের কারখানা। বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শুধু শিক্ষাদানেই সীমাবদ্ধ নয়; তারা গবেষণার মাধ্যমে প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, চিকিৎসা, সমাজব্যবস্থা ও অর্থনীতিতে যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে।

কিন্তু আমাদের দেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে সেই গবেষণাভিত্তিক পরিবেশ এখনো গড়ে ওঠেনি। এখানে পড়াশোনা মানে শুধু পরীক্ষায় পাস করা, সিজিপিএ তোলা আর ডিগ্রি অর্জনের প্রতিযোগিতা। গবেষণা যেন একটি অতিরিক্ত বা গৌণ বিষয়। একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা প্রতিনিয়ত অনুভব করি—এই গবেষণাহীনতাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নের সবচেয়ে বড় বাধা।

১. বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণার সম্পর্ক

বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল তিনটি কাজ—শিক্ষাদান, গবেষণা ও সমাজসেবা। এর মধ্যে গবেষণা হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, গবেষণার মাধ্যমেই নতুন জ্ঞান সৃষ্টি হয়। গবেষণার ফল শিক্ষাদানকে সমৃদ্ধ করে এবং সমাজের বাস্তব সমস্যার সমাধানে সহায়তা করে।

কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় গবেষণাকে প্রায়ই উপেক্ষা করা হয়। সিলেবাসে গবেষণার কথা থাকলেও বাস্তব প্রয়োগ খুব সীমিত। অনেক শিক্ষার্থী স্নাতক বা স্নাতকোত্তর শেষ করলেও প্রকৃত গবেষণার অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পায় না। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মৌলিক উদ্দেশ্যই ব্যাহত হয়।

২. গবেষণাহীনতার বর্তমান চিত্র

বর্তমানে অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা বলতে বোঝায়—থিসিসের জন্য কিছু তথ্য সংগ্রহ, ইন্টারনেট থেকে লেখালেখি কপি-পেস্ট করা এবং ডিগ্রি শেষ করা। মৌলিক গবেষণা, উদ্ভাবন বা নতুন ধারণা তৈরির পরিবেশ খুবই সীমিত।

আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রকাশনায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবদান তুলনামূলকভাবে অনেক কম। বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে পিছিয়ে থাকার অন্যতম কারণও হলো গবেষণায় দুর্বলতা। একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা দেখছি—লাইব্রেরিতে প্রয়োজনীয় জার্নাল নেই, গবেষণাগারে আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাব, আর গবেষণা নিয়ে আগ্রহ সৃষ্টির কোনো সংস্কৃতি নেই।

৩. গবেষণাহীনতার প্রধান কারণসমূহ

• পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দের অভাব

গবেষণা একটি ব্যয়বহুল কার্যক্রম। উন্নত লাইব্রেরি, ল্যাব, জার্নাল সাবস্ক্রিপশন, সফটওয়্যার, ফিল্ডওয়ার্ক—সবকিছুর জন্য অর্থ প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার জন্য বরাদ্দ খুবই সীমিত।

অনেক সময় বাজেটের বড় অংশ ব্যয় হয় প্রশাসনিক কাজে, ভবন নির্মাণে বা আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমে। গবেষণা তখন উপেক্ষিত থেকেই যায়।

• শিক্ষক ও গবেষণার চাপ

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা একদিকে নিয়মিত ক্লাস নেন, অন্যদিকে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেন। এত চাপের মধ্যে গবেষণায় সময় দেওয়ার সুযোগ অনেক ক্ষেত্রে থাকে না।

অনেক শিক্ষক গবেষণা করতে চাইলেও পর্যাপ্ত সহযোগিতা ও অনুপ্রেরণার অভাবে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। ফলে গবেষণা ব্যক্তিগত উদ্যোগে সীমাবদ্ধ থাকে, প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পায় না।

• গবেষণাবান্ধব পরিবেশের অভাব

গবেষণার জন্য যে মানসিক ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশ দরকার, তা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনুপস্থিত। নিয়মিত সেমিনার, গবেষণা আলোচনা, ওয়ার্কশপ, একাডেমিক বিতর্ক—এসব খুব কম হয়।

ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণার আগ্রহ তৈরি হয় না। গবেষণাকে অনেকেই বাড়তি ঝামেলা বা সময় নষ্ট মনে করে।

৪. শিক্ষাব্যবস্থায় মুখস্থনির্ভরতার প্রভাব

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা ছোটবেলা থেকেই মুখস্থবিদ্যার ওপর নির্ভরশীল। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও এর প্রভাব রয়ে গেছে। পরীক্ষায় ভালো করার জন্য তথ্য মুখস্থ করাই মুখ্য লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়।

গবেষণার জন্য প্রয়োজন বিশ্লেষণী চিন্তা, প্রশ্ন করার মানসিকতা ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা—যা মুখস্থনির্ভর শিক্ষায় গড়ে ওঠে না। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেও অনেক শিক্ষার্থী গবেষণাভিত্তিক চিন্তায় অভ্যস্ত হতে পারে না।

৫. গবেষণাহীনতার কারণে শিক্ষার মানের অবনতি

গবেষণাহীন বিশ্ববিদ্যালয় মানেই স্থবির জ্ঞান। যখন শিক্ষকেরা গবেষণার মাধ্যমে নতুন জ্ঞান অর্জন করেন না, তখন তাঁদের পাঠদানও পুরোনো ও সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে।

ফলাফল হিসেবে শিক্ষার্থীরা বাস্তব জীবনের সঙ্গে সংযোগহীন তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জন করে। চাকরির বাজারে এই জ্ঞান অনেক সময় কাজে আসে না। এতে শিক্ষার্থী ও সমাজ—উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

৬. জাতীয় উন্নয়নে গবেষণার ভূমিকা ও আমাদের ব্যর্থতা

একটি দেশের কৃষি উন্নয়ন, স্বাস্থ্যব্যবস্থা, শিল্প, প্রযুক্তি—সবখানেই বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণার বড় ভূমিকা রয়েছে। কিন্তু গবেষণাহীনতার কারণে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জাতীয় উন্নয়নে প্রত্যাশিত অবদান রাখতে পারছে না।

কৃষিতে নতুন প্রযুক্তি, পরিবেশসংকটের সমাধান, নগর সমস্যা, দারিদ্র্য দূরীকরণ—এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা হতে পারত দেশের জন্য বড় সম্পদ। কিন্তু গবেষণার অভাবে আমরা বিদেশি জ্ঞান ও প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি।

৭. শিক্ষার্থীদের গবেষণায় অংশগ্রহণের সুযোগের অভাব

গবেষণাহীনতার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হলো শিক্ষার্থীরা। অনেক শিক্ষার্থী গবেষণায় আগ্রহী হলেও সুযোগের অভাবে এগোতে পারে না।

সুপারভাইজারের পর্যাপ্ত সময় না পাওয়া, গবেষণার অর্থসংকট, উপযুক্ত নির্দেশনার অভাব—সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীরা গবেষণা থেকে দূরে সরে যায়। এতে ভবিষ্যৎ গবেষক তৈরির পথও সংকুচিত হয়ে পড়ে।

৮. আন্তর্জাতিক মান ও প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়া

বর্তমান বিশ্ব জ্ঞান ও গবেষণাভিত্তিক। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে টিকে থাকতে হলে গবেষণায় এগিয়ে থাকা জরুরি। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণাহীনতা আমাদের বিশ্ব প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে দিচ্ছে।

আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যৌথ গবেষণা, স্কলারশিপ—এসব সুযোগ কমে যাচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা অনুভব করি, বিশ্বমানের গবেষণায় অংশগ্রহণের স্বপ্ন অনেকটাই অধরা থেকে যাচ্ছে।

৯. গবেষণাহীনতার মানসিক ও সামাজিক প্রভাব

গবেষণাহীন পরিবেশ শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা তৈরি করে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন হয়ে ওঠে কেবল রুটিনমাফিক ক্লাস ও পরীক্ষার চক্র। সৃজনশীলতা ও চিন্তার স্বাধীনতা হারিয়ে যায়।

সমাজও ক্ষতিগ্রস্ত হয়, কারণ বিশ্ববিদ্যালয় যখন নতুন ভাবনা দিতে পারে না, তখন সামাজিক উন্নয়নও স্থবির হয়ে পড়ে।

লুৎফুন্নাহার দর্শন বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গাজায় হামাসের সিনিয়র কমান্ডার নিহত
  • যুদ্ধবিরতি নিয়ে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন জেলেনস্কি ও মার্কিন প্রতিনিধি
  • রেডক্রসে চাকরি, বেতন ৬০ হাজার
  • আড়ংয়ে বিবিএ অথবা স্নাতকে চাকরির সুযোগ
  • ক্যানসার, ৩৬ অস্ত্রোপচার—গানে ফেরার গল্প শোনাবেন ‘বেজবাবা’
  • সিদ্ধিরগঞ্জে ১১০ বোতল ফেন্সিডিলসহ কারবারি গ্রেপ্তার
  • গুলি ছুড়ে প্রহরীদের ভয় দেখিয়ে বনের গাছ কেটে নিল দুর্বৃত্তরা
  • পাবনায় বিষাক্ত মদপানে ২ যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ
  • রংপুরে মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁর স্ত্রীকে হত্যা মামলায় একজন গ্রেপ্তার
  • বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণাহীনতা: উন্নয়নের সবচেয়ে বড় বাধা