গণ–অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান হয়। এই অনুষ্ঠানে দলের আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের নাম ঘোষণা করেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ইসমাঈল হোসেন রাব্বির বোন মীম আক্তার।

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন। অনুষ্ঠানে দলের সাংগঠনিক কাঠামোতে কারা রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের নাম ঘোষণা করেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন। অনুষ্ঠান শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন নেতার কাছ থেকে আংশিক আহ্বায়ক কমিটির একটি তালিকা পেয়েছে প্রথম আলো। সেখানে বিভিন্ন পদে ১৭১ জনের নাম রয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক হয়েছেন সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আদীব। যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন ১৬ জন। তাঁরা হলেন নুসরাত তাবাসসুম, মনিরা শারমিন, মাহবুব আলম, সারোয়ার তুষার, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন, তাজনুভা জাবীন, সুলতান মুহাম্মদ জাকারিয়া, আতিক মুজাহিদ, আশরাফ উদ্দীন মাহাদী, অর্পিতা শ্যামা দেব, তানজিল মাহমুদ, অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, জাবেদ রাসিন, এহতেশাম হক ও হাসান আলী।

নতুন এই দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিবের পদে এসেছেন তাসনিম জারা ও নাহিদা সারওয়ার নিভা। যুগ্ম সদস্যসচিব পদে আছেন ৩২ জন। তাঁরা হলেন আবদুল্লাহ আল আমিন, আরিফ সোহেল, রশিদুল ইসলাম রিফাত, মাহিন সরকার, মো.

নিজাম উদ্দিন, আকরাম হুসেইন, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, সালেহ উদ্দিন সিফাত (দপ্তরে সংযুক্ত), আলাউদ্দীন মোহাম্মদ, ফরিদ উদ্দিন, মো. ফারহাদ আলম ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া, লুৎফর রহমান, মো. মঈনুল ইসলাম (তুহিন), মুশফিক উস সালেহীন, জাহিদুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম মুসা, হুমায়রা নূর, মোশফিকুর রহমান জোহান, মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান, সাগুফতা বুশরা মিশমা, আহনাফ সাইদ খান, আবু সাঈদ মোহাম্মদ সুজা উদ্দিন, মীর আরশাদুল হক, ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, তারেক রেজা, মশিউর রহমান, জয়নাল আবেদীন শিশির, মুনতাসির রহমান, গাজী সালাউদ্দীন তানভীর, তামিম আহমেদ ও তাহসীন রিয়াজ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানমঞ্চে বক্তব্য দেন দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সদস যসচ ব অন ষ ঠ ন ল ইসল ম র রহম ন

এছাড়াও পড়ুন:

কোনো কথা না বলেও অনেক কথা বললেন সুনেরাহ্

লিখনের মুখে কোনো কথা নেই। তবে চোখ আর অভিব্যক্তিতে হাজারও কথা। কথা বলতে না পারা চরিত্রটিকে কড়ায়–গন্ডায় পড়তে পেরেছেন দর্শক। চরিত্রটির নির্বাক চাহনিতে মুগ্ধ হয়েছেন দর্শক। পর্দা থেকে দর্শকের হৃদয়জুড়ে মায়া ছড়িয়েছেন লিখন; কখনো হাসিয়েছেন, কখনো ভাবিয়েছেন।

লিখন চরিত্রটিকে প্রাণ দিয়েছেন সুনেরাহ্। ক্যারিয়ারে প্রথমবার বাক্প্রতিবন্ধী চরিত্রে অভিনয় করেছেন, প্রথমবারই লেটার মার্ক নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ কেউ লিখছেন, চরিত্রটির মায়ায় পড়ে গেছেন তাঁরা।

প্রস্তাবটা পাওয়ার পর ভাবতে সময় নেননি সুনেরাহ্। লিখনের জন্যই যেন অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন তিনি, ‘ক্যারিয়ারে এমন কিছু চরিত্র করে যেতে চাই। ফলে ভাবতে সময় নিইনি। চলচ্চিত্রের গল্পটাও দারুণ।’

‘ন ডরাই’–এর কথা নিশ্চয়ই মনে আছে! চলচ্চিত্রে আয়েশা চরিত্রে অভিনয় করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন সুনেরাহ্। ‘অন্তর্জাল’ চলচ্চিত্রে প্রিয়াম চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘মশারি’-তেও অভিনয় করেছেন। বরাবরই চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে নজর কেড়েছেন তিনি।

‘দাগি’ চলচ্চিত্রে বাক্‌প্রতিবন্ধী চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুনেরাহ্

সম্পর্কিত নিবন্ধ