Samakal:
2025-02-28@19:36:33 GMT

ইন্দোনেশিয়ায় রমজান শুরু কাল

Published: 28th, February 2025 GMT

ইন্দোনেশিয়ায় রমজান শুরু কাল

বিশ্বের সবচেয়ে বড় মুসলিমপ্রধান দেশ ইন্দোনেশিয়ায় পবিত্র রমজান মাস শুরু হচ্ছে কাল শনিবার (১ মার্চ) থেকে। সে হিসেবে আজ শুক্রবার রাতেই পড়া হবে প্রথম রোজার তারাবির নামাজ। খবর আন্তরা নিউজের।

সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, সন্ধ্যার দিকে ইন্দোনেশিয়ার ধর্ম ভবনে ‘ইসবাত’-এর বৈঠক হয়। সেখানে ধর্মীয় ব্যক্তি ও সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় শনিবার থেকে প্রথম রমজান উদযাপন করা হবে। দেশটির ধর্মমন্ত্রী নাসরুদ্দিন ওমর এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ইসবাতের বৈঠকে সবাই এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে, শনিবার ১৪৪৬ হিজরি সনের রমজান মাস শুরু হতে যাচ্ছে।

ইন্দোনেশিয়ায় কাল থেকেই রমজান শুরু হলেও তাদের প্রতিবেশী মালয়েশিয়া ও ব্রুনাইয়ে ২ মার্চ থেকে রমজান শুরু হতে যাচ্ছে। দুটি দেশই আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য জানিয়েছে। এরপর ইন্দোনেশিয়া জানায়, তাদের এখানে কালই রমজান শুরু হতে যাচ্ছে।

এর আগে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে অস্ট্রেলিয়া ১ মার্চ রমজান শুরুর ঘোষণা দেয়। এরপরই ইন্দোনেশিয়া থেকে একই ঘোষণা আসল। এখন মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশগুলোতে চলছে চাঁদ দেখার প্রস্তুতি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: রমজ ন ইন দ ন শ য় রমজ ন শ র

এছাড়াও পড়ুন:

বিনিয়োগকারী টানছে না শেয়ারবাজার

শেয়ারবাজার নিয়ে বিনিয়োগকারীদের হতাশা বহুকালের। মাঝেমধ্যে কিছু ঘটনা নতুন আশা তৈরি করলেও, আশাহত হতেও সময় লাগছে না। কারসাজি ও অনিয়মের বৃত্ত ভেঙে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারছে না পুঁজির এ বাজার। মুনাফার আশায় এসে উল্টো পুঁজি হারিয়ে বাড়ি ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। গত এক দশকে বিনিয়োগকারী কমে অর্ধেকে নেমেছে।
পুরোনো বিনিয়োগকারীদের হতাশা ছড়াচ্ছে সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের কাছেও। ফলে বিনিয়োগে সক্ষম মানুষ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ না করে সরকারি সঞ্চয়পত্র কিনে বা ব্যাংকে আমানত রেখে যতটা ‘রিটার্ন’ পাচ্ছেন তাতেই সন্তুষ্ট থাকছেন এই ভেবে যে, অন্তত পুঁজি হারাচ্ছেন না।
বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারী কত
প্রায় দুই যুগ আগে ইলেকট্রনিক শেয়ার ধারণের ব্যবস্থার জন্য সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) প্রতিষ্ঠার পর এখন পর্যন্ত ৭৯ লাখ ৫১ হাজার বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বা বিও অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। এর মধ্যে এখন সক্রিয় বিও অ্যাকাউন্ট ১৬ লাখ ৮৭ হাজার। নিজ নামে পৃথক অ্যাকাউন্ট থাকার পরও যৌথ অ্যাকাউন্ট আছে 
৪ লাখ ৬৫ হাজার। অর্থাৎ ব্যক্তি অ্যাকাউন্ট ১২ লাখের কিছু বেশি। এর মধ্যে অনেকের বহু সংখ্যক 
অ্যাকাউন্ট আছে। বাস্তবে সক্রিয় বিনিয়োগকারী ৫ লাখের বেশি নয়– এমনটি জানান শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা। আদতে ১৮ কোটি জনসংখ্যার এ দেশে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ রয়েছে– এমন মানুষের সংখ্যা ১ শতাংশও নয় (মাত্র শূন্য দশমিক ৭২ শতাংশ)।
এই যখন বাংলাদেশের চিত্র, তখন ১৪০ কোটি জনসংখ্যার দেশ প্রতিবেশী ভারতের বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্ট ১১ কোটির বেশি, যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮ শতাংশ। সার্কভুক্ত দেশ শ্রীলঙ্কার সোয়া ২ কোটি মানুষের বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্ট ৭ লাখ, যা মোট জনসংখ্যার ৩ শতাংশের বেশি। থাইল্যান্ডে এ হার প্রায় ২৩ শতাংশ, ভিয়েতনামে ৫৩ শতাংশ। মজার বিষয় হলো– মাত্র ৫৬ লাখ মানুষের দেশ সিঙ্গাপুরের প্রতি ২ জনে একজনের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ রয়েছে।
অন্য দেশের তুলনায় কেন পিছিয়ে
বাংলাদেশে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম হওয়ার নেপথ্যের কারণের অভাবে নেই। গত বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রোকারদের সংগঠন ডিবিএ আয়োজিত দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এর বড় একটি কারণ বলেছেন। তিনি বলেন, শেয়ারবাজার যে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এ ধারণাতেই বিগত কোনো সরকারের বিশ্বাস ছিল না। তাঁর মতে, পুঁজিবাজারকে এর আগে সরকারই নিজের বলে ভাবেনি।
ফলে স্বভাবতই রাষ্ট্রের নীতি-পরিকল্পনায় এ বাজারের ঠাঁই হয়নি। দুর্নীতি ও অর্থ লোপাটের জন্য আর্থিক খাতনির্ভরতা বেশি থাকায় সরকারও মানুষকে ব্যাংকে টাকা জমাতে বেশি উৎসাহিত করেছে। তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যকার প্রাতিষ্ঠানিক করহার কমিয়ে ব্যক্তির পাশাপাশি কোম্পানিগুলোর পুঁজি সংগ্রহ ও তালিকাভুক্তিকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। আবার বিনিয়োগকারীরা বাজার ছাড়ছেন জেনেও মূলধনি মুনাফায় কর বসিয়েছিল বিগত সরকার।
এ ক্ষেত্রেও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোতে ঠিক বিপরীত চিত্র দেখা যায়। শিল্প ও বাণিজ্যের প্রসারের লক্ষ্যে পুঁজি সংগ্রহের অন্যতম প্রধান হিসেবে পুঁজিবাজারকে প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন দেশের সরকার পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, সিঙ্গাপুর, চীনের মতো দেশের কথা তো বলাই বাহুল্য। ভারত, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়ার মতো দেশেও সরকারের নীতি-প্রণোদনা ও বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টির কারণে প্রতিবছর বহু কোম্পানি শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের থেকে মূলধন সংগ্রহ করেছে। ভালো মুনাফা পাওয়ায় বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ক্রমে বেড়ে চলেছে এসব দেশে।
গত বৃহস্পতিবারের ডিবিএ আয়োজিত আলোচনা সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর আক্ষেপ করে বলেন, বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের কথা উঠলেই- বাজার তলানিতে, কারসাজি, দরপতন, আস্থাহীনতা, নিয়ন্ত্রক সংস্থার তদারকির অভাব ইত্যাদির মতো নেতিবাচক শব্দ ছাড়া ভালো কিছু শোনা যায় না। ওই আলোচনা সভায় দেশের অন্যতম প্রধান ব্রোকারেজ হাউস আইডিএলসি সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাইফুদ্দিন বলেন, গত ১৬ বছরে শেয়ারবাজার প্রায় ৩৭ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে।
সংকুচিত হওয়ার কারণ স্পষ্ট। ছিয়ানব্বইয়ের বাজার ধসের পর কারসাজি প্রতিরোধে শেয়ার সার্টিফিকেটের বদলে ইলেকট্রনিক শেয়ার কেনাবেচা এবং লেনদেনেও অটোমেশন চালু হয়। তবুও কারসাজি বন্ধ হয়নি। পুরোনো কারসাজির কোনো বিচারও হয়নি। ফলে ২০০৯ ও ২০১০ সালে ফের কারসাজি হয়। ফলে ওই বছরের শেষে যে ধস নামে তাতেও লাখ লাখ মানুষ পুঁজি হারিয়ে সর্বস্বান্ত হয়। হতাশায় আত্মহত্যার মতো দুঃখজনক ঘটনাও ঘটেছে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির শীর্ষ নেতৃত্বে বদলের পর তারা স্টক এক্সচেঞ্জ পরিচালনায় মালিকদের বদলে স্বতন্ত্র পরিচালকদের নেতৃত্বে পরিচালন ব্যবস্থা ডিমিউচুয়ালাইজেশন প্রবর্তন করে। একই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন নীতিমালা করে তালিকাভুক্ত কোম্পানিতেও স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা হয়েছে। বাস্তবে এ ব্যবস্থা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা এবং কারসাজি প্রতিরোধে কোনো ভূমিকাই রাখেনি।
উল্টো ২০১১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে এমন সব ব্যক্তিকে নিয়ন্ত্রক সংস্থায় বসানো হয়, যারা কারসাজি প্রতিরোধ করার পরিবর্তে উল্টো কারসাজিকে উৎসাহিত করেছেন। নিজেরাও ব্যক্তিগতভাবে কারসাজিতে যুক্ত হয়েছেন। ব্যক্তিগত স্বার্থে ও রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে দুর্বল মৌলভিত্তির কোম্পানির আইপিও অনুমোদন করেছেন। কোম্পানিগুলোর মালিকরা কারসাজি চক্রের সঙ্গে হাত করে বহু মূল্যে শেয়ার বিক্রি করে বের হয়ে গেছেন। সেসব কোম্পানির অনেকগুলোই ক্রমে বন্ধ হয়েছে বা ব্যবসা 
হারিয়ে রুগ্‌ণ অবস্থায় পড়ে আছে। এখন তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির মধ্যে ১০৩টি ‘জাঙ্ক’ ক্যাটেগরিভুক্ত।
গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার বিএসইসিতে নতুন নেতৃত্ব বসিয়েছে। তবে অবস্থার এখনও বদল হয়নি। গত কয়েক মাস ধরে বন্ধ ও রুগ্‌ণ কোম্পানির শেয়ার ঘিরে কারসাজি হচ্ছে। আদতে এখনও কোনো পরিবর্তন নেই। পুরোনো ধারায় আইপিও অনুমোদনের পর বিতর্কের মুখে বর্তমান নিয়ন্ত্রক সংস্থা তা স্থগিত করার মতো ঘটনা ঘটেছে।
জানতে চাইলে ব্রোকারদের সংগঠন ডিবিএর সভাপতি সাইফুল ইসলাম সমকালকে বলেন, অতীতের মন্দ অভিজ্ঞতা এ অবস্থার জন্য দায়ী। অতীতে এ বাজারে সুশাসন বলে কিছু ছিল না। ফলে বিনিয়োগের বিপরীতে ভালো ‘রিটার্ন’ বা মুনাফা পাননি বিনিয়োগকারীরা। কারসাজি নিয়ন্ত্রণে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ ছিল না, বিচারও হয়নি। যে কারণে মানুষ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে আস্থা হারিয়েছে।
শেয়ারবাজারে কারসাজি শুধু বাংলাদেশে হয়– এমনটা নয়। তবে কারসাজি নিয়ন্ত্রণ বা প্রতিরোধ করার জন্য কম-বেশি দৃশ্যমান তৎপরতা ও কঠোর বিচারের কথা অন্যান্য দেশে দেখা যায়, যা এ দেশে দেখা যায় না। ভারত বা মালয়েশিয়ায় বাজারে কিছু ধস এলেও তাদের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো দ্রুত পদক্ষেপ নেয় এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধার করে। শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরের বাজারেও সুশৃঙ্খল কাঠামো থাকায় বিনিয়োগকারীদের আস্থা বেশি।
বিনিয়োগকারী কমার আরও কারণ 
যেসব দেশের শেয়ারবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেশি, সেখানে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীর অংশগ্রহণ বেশি দেখা যায়। বাংলাদেশে এর উল্টো চিত্র। গত বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়ার শেয়ারবাজার বুশরা মালয়েশিয়ার লেনদেনে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল মোটের সোয়া ৪২ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ৪০ শতাংশের বেশি। মাত্র সাড়ে ১৭ শতাংশ কেনাবেচা ছিল ব্যক্তিশ্রেণির ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের। ঠিক উল্টো চিত্র বাংলাদেশে। দৈনিক লেনদেনে এ বাজারে ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগ মোটের ৮০ শতাংশের বেশি।
আবার বাংলাদেশের বেশির ভাগ তালিকাভুক্ত কোম্পানি আকর্ষণীয় লভ্যাংশ প্রদান করে না। কিছু কোম্পানি দীর্ঘদিন ধরে লভ্যাংশ দেয় না বা নামমাত্র লভ্যাংশ দেয়। কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে অসংগতি ও স্বচ্ছতার অভাব বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
আছে বিনিয়োগ শিক্ষা ও সচেতনতার অভাব
দেশে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত জ্ঞান ও সচেতনতার অভাব রয়েছে। অনেকেই বিনিয়োগের মৌলিক নীতি বোঝেন না এবং শুধু গুজবে ভিত্তি করে বিনিয়োগ করেন। বাজারের কিছু অসাধু ব্যক্তি ও গ্রুপ এই অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রতারিত করে। 
সরকারের ভূমিকা ও দুর্বল নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
বাংলাদেশে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে বলে অনেক বিনিয়োগকারী মনে করেন। বাজার কারসাজির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে না পারায় সাধারণ মানুষ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনীহা বেড়েছে। 
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে সরকার বদলের পর পরিবর্তিত পরিবেশে নতুন আশা জেগেছিল কারও কারও মধ্যে। এখনও দৃশ্যমান কোনো উন্নতি নেই। শেয়ারবাজার সংস্কারে টাস্কফোর্স গঠনের পর ছয় মাস গড়ালেও প্রকৃত সংস্কার প্রস্তাবই এখনও আসেনি।
তবে ডিবিএর আলোচনা সভায় সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরুর বক্তব্য কিছুটা আশার সঞ্চার করে। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীরা পরবর্তী রাজনৈতিক সরকারের নীতি-পরিকল্পনার অপেক্ষায় আছে। সরকার গঠন করলে বিএনপি শেয়ারবাজারকে অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তির অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় নীতি গ্রহণ করবে। বাজারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি রক্ষায় শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্টদের তৎপরতা বাড়ানোর পাশাপাশি কারসাজি চক্রকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার কথাও বলেছেন তিনি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ