ক্রিকেটবিশ্বে এখন চলছে আফগান–বন্দনা। চলমান আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির গ্রুপ পর্বে ইংল্যান্ডকে হারানোর পর ক্রিকেট পণ্ডিত থেকে শুরু করে সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীদের সবাই প্রশংসায় ভাসাচ্ছে আফগানিস্তান দলকে। ইংল্যান্ডকে হারানোর পর কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার বলেন, আফগানিস্তানের জয়টিকে ‘অঘটন’ বলা যাবে না, বড় দলকে হারানোটা তারা অভ্যাসে পরিণত করেছে।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে ভারতের আরেক সাবেক ক্রিকেটার অজয় জাদেজাও একই মন্তব্য করেছেন। সেই অনুষ্ঠানে জাদেজার সঙ্গে ছিলেন দুই কিংবদন্তি পাকিস্তানি ফাস্ট বোলার ওয়াসিম আকরাম ও ওয়াকার ইউনিস। সেখানে আফগানিস্তানের প্রশংসা করতে গিয়ে আকরাম–ওয়াকারকে একটা খোঁচাও দিয়েছেন জাদেজা।

ইংল্যান্ডকে হারানোর পর আফগানিস্তানের ড্রেসিংরুমে নবী–রশিদদের বিজয়ী সেলফি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আফগ ন স ত ন

এছাড়াও পড়ুন:

গান-নৃত্যে ছায়ানটের বসন্তবন্দনা

গান, নৃত্য ও কবিতায় বসন্তের বন্দনা করলেন শিল্পীরা। আজ সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বকুলতলায় এই আয়োজন করেছে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানট।
রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ও অতুলপ্রসাদের ঐশ্বর্যময় সৃষ্টির নির্যাসে সেজেছিল এ অনুষ্ঠান। নাচ ও গানের সহযোগে পরিবেশনা পর্বের সূচনা হয়। আয়োজনের শুরুতে ‘ওরে গৃহবাসী, খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল. . . ’ গানের সুরের সমান্তরালে পরিবেশিত হয় নয়নজুড়ানো সমবেত নাচ। এরপর একক কণ্ঠের পরিবেশনা নিয়ে মঞ্চে হাজির হন ইফফাত বিনতে নাজির। এই শিল্পী গেয়ে শোনান, ‘বসন্তে আজ ধরার চিত্ত হলো উতলা...’।

দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বাণীকে কণ্ঠে তুলে শ্রাবন্তী ধর পরিবেশন করেন ‘আয় রে বসন্ত... তোর ও কিরণমাখা পাখা তুলে...’। সমুদ্র শুভমের গাওয়া গানের শিরোনাম ছিল ‘পিউ পিউ বিরহী পাপিয়া বোলে...’। এরপর সম্মেলক কণ্ঠের আশ্রয়ে পরিবেশিত হয় ‘আমরা মলয় বাতাসে ভেসে যাব...’ শীর্ষক সংগীত। সেঁজুতি বড়ুয়া শুনিয়েছেন ‘আমার মল্লিকা বনে, যখন প্রথম ধরেছে কলি...’। নাসিমা শাহীন গেয়েছেন ‘ফুটল যেদিন ফাগুনে হায়, প্রথম গোলাপ-কুঁড়ি...’। গানের পরিবেশনার ফাঁকে আবৃত্তি পরিবেশন করেন বাচিকশিল্পী ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।

‘ওরে গৃহবাসী, খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল’ গানের সঙ্গে সম্মেলক নৃত্যগীত দিয়ে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে ছিল একক ও দলীয় পরিবেশনা

সম্পর্কিত নিবন্ধ