গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পাবনায় কাশিনাথপুর শাখা ও নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় মোগরাপাড়া উপশাখার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করেছে।

বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম খলিফা প্রধান অতিথি হিসেবে কাশিনাথপুর শাখা উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.

জাহিদুল ইসলাম। এ সময় কাশিনাথপুর বণিক সমিতির সভাপতি কাজী রফিকুল ইসলাম ও সাবেক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ফিরোজ, সাঁথিয়া থানার ওসি সাইদুর রহমান, কাশিনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মীর মনজুর ইলাহী বক্তব্য রাখেন।

অন্যদিকে, একই সময়ে ব্যাংকের এমডি (চলতি দায়িত্ব) আতাউস সামাদ প্রধান অতিথি হিসেবে মোগরাপাড়া উপশাখার উদ্বোধন করেন।

অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও শরীয়াহভিত্তিক সেবার মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক দ্রুততার সঙ্গে শাখা ও উপশাখা সম্প্রসারণ করবে বলে অনুষ্ঠানে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

ঢাকা/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল ইসল ম উপশ খ

এছাড়াও পড়ুন:

নড়াইলে বিএনপির কার্যালয়ে ভাঙচুর ও ককটেল নিক্ষেপের অভিযোগে মামলা, গ্রেপ্তার ১

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা বিএনপির একটি কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর ও ককটেল নিক্ষেপের অভিযোগে করা মামলায় এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে লোহাগাড়া উপজেলার কুন্দশী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ তাঁকে আদালতে সোপর্দ করার কথা আছে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম পাপন সিকদার (৩৮)। তিনি ওই মামলার ৬৭ নম্বর আসামি ও একই উপজেলার বাসিন্দা।

গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে লোহাগড়া থানায় মামলাটি করেন ইতনা ইউনিয়নের কুমারডাঙ্গা এলাকার রবিউল ইসলাম শেখ। তিনি নিজেকে ওই ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য পরিচয় দিয়েছেন। ওই মামলায় একই ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান সিহানুক রহমানসহ ৬৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ১০০-১৫০ জন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।

আজ শনিবার সকালে লোহাগড়া থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আশিকুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, মামলার পরপরই এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

মামলার এজাহারে বাদী রবিউল অভিযোগ করেন, ১৩ এপ্রিল ইতনা ইউনিয়নের কুমারডাঙ্গা হাটে বিএনপির একটি স্থানীয় কার্যালয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রমের পাশাপাশি ফিলিস্তিনি মুসলিমদের জন্য তহবিল ও জনমত গড়ার বিষয়ে আলাপ করছিলেন তিনিসহ বিএনপির নেতা-কর্মীরা। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যান সিহানুকের নেতৃত্বে আসামিরা অবৈধ পিস্তল, দেশীয় অস্ত্রসহ কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। সেখানে কক্ষ ও আসবাব ভাঙচুর করে খুন ও জখমের ভয় দেখিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বের করে দেন তাঁরা। এরপর সেখানে ৮-১০টি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এ সময় তাঁরা ‘দুই-একটি বিএনপি ধর, ধরে ধরে জবাই কর’ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন।

এজাহারে বাদী আরও উল্লেখ করেন, বিএনপির ওই দলীয় কার্যালয়ের কক্ষ ও আসবাব ভাঙচুর করে আনুমানিক ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ