চলচ্চিত্রটির নাম ‘আহা মাতৃভাষা’। নামটি বাংলায় হলেও এটি ম্রো ভাষার প্রথম চলচ্চিত্র। ম্রো জীবন ও সমাজ নিয়ে প্রামাণ্য এই চলচ্চিত্র আবর্তিত হয়েছে ম্রো ভাষার লেখক ও গবেষক ইয়াংঙান ম্রোকে নিয়ে। তাঁর মধ্যে দিয়েই দেখানো হয়েছে ম্রো সমাজকে।

গত শতকের আশির দশকের মাঝামাঝিতে বাইরের জগতে ম্রো সম্প্রদায়ের মানুষের পদচারণের শুরু। একদিকে নিজেদের ঐতিহ্য-সংস্কৃতি ধরে রাখার সংগ্রাম, অন্যদিকে এগিয়ে যাওয়ার তাড়না। দ্বিমুখী এই সংগ্রামই চলচ্চিত্রের উপজীব্য। আর ম্রো সমাজের প্রতিনিধি হয়ে ওঠা ইয়াংঙান ম্রো রয়েছেন কেন্দ্রীয় ভূমিকায়। নিজের মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ করতে তিনি শুরু করেছিলেন লেখালেখি। আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর হয়েও ছাড়েননি ম্রোদের প্রথাগত জীবনযাপন।

ম্রো ভাষার লেখক ও গবেষক ইয়াংঙান ম্রোকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে এই প্রামাণ্য চলচ্চিত্র।.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

শেহতাজ মনিরা হাশেমের ঈদের আনন্দ বদলে গেছে কেন

‘বাবাকে হারিয়েছি কয়েক বছর হলো, আর মাকে ছাড়া এটা আমার দ্বিতীয় ঈদ। তাঁদের সঙ্গে কাটানো ঈদগুলো খুব মিস করি। নতুন জামা পরে সাজগোজ করে যখন বাবার সামনে দাঁড়াতাম, বলতেন, “আমার মেয়েটাকে কী সুন্দরই না লাগছে!” কথাগুলো মনে পড়লে এখন খুব খারাপ লাগে,’ বলছিলেন অভিনেত্রী শেহতাজ মনিরা হাশেম।

সাধারণত হালকা রঙের পোশাক পরতে ভালোবাসেন শেহতাজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ