মননশীল সাহিত্য
বিশ্বলোক নিয়ে আমার দৃষ্টিভঙ্গি– মূল: আরভিন শ্রোংয়েডিঙার, অনুবাদ: আমিনুল ইসলাম ভুইয়া, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। নাট্য নির্দেশনার মৌলিক উপাদান– কৃপাকনা তালুকদার, সেলিম আল দীন পাঠশালা।। আমরা যাদের পাগল বলি– রেজাউল হক নাঈম, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। বিজ্ঞান বিশেষ খসড়া খাতা– উচ্ছ্বাস তৌসিফ, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। অতীত থেকে অধুনা: বাংলাদেশের নারী লেখক– সম্পাদনা: বাংলাদেশের আটজন নারী লেখক, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। র্যালফ ফক্স: উপন্যাস ও জনগণ– বদিউর রহমান, ঐতিহ্য।। বাংলা বানান প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ– ড.
কথাসাহিত্য
হিউম্যান অ্যাক্টস– মূল: হান কাং, অনুবাদ: অনির্বাণ ভট্টাচার্য্য, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। নিউ-কিয়োটো– হামিদ রায়হান, ঐতিহ্য।। দ্য লাস্ট অব দ্য মোহিকান্স– মূল: জেমস ফেনিমোর কুপার, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। কয়েকটি বোকা গল্প– মাসউদ আহমাদ, রুশদা প্রকাশনী।। নায়ক প্রতিনায়ক– রেজানুর রহমান।। কেউ তাকে খুন করেছে– জাহিদ হায়দার, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। ঘরের দিকে যাওয়া– আফসানা বেগম, প্রথমা প্রকাশন।। মোহাজের– হরিপদ দত্ত, ভূমিকা প্রকাশন।। মেসিয়াহ– তানিম নওশাদ, গ্রন্থিক প্রকাশন।। ত্রোস্তপাঠের দিন– ইমতিয়ার শামীম, গ্রন্থিক প্রকাশন।। সর্বনামে ডাকি– ইকতিজা হাসান, গ্রন্থিক প্রকাশন।। আমার কিছু নাই– মোস্তাক শরীফ, বাতিঘর।। নিখোঁজ মানুষেরা– রায়হাস রাইন, বাতিঘর।। ডানা ভাঙা পাখিগুলো– বাদল সৈয়দ, বাতিঘর।। কুলি পট্টি– নূর নবী আহমেদ, নন্দন বইঘর।। আনবাড়ি– লুনা রুশদী, কথাপ্রকাশ।। দ্য ওয়াইন্ড-আপ বার্ড ক্রনিক্যাল– মূল: হারুকি মুরাকামি, অনুবাদ: ইশরাক অর্ণব, অধ্যায় প্রকাশনী।। মিতিয়ার প্রেম– মূল: ইভান বুনিন, অনুবাদ: মণিকা চক্রবর্তী।। মায়া– আনিসুল হক, পার্ল পাবলিকেশন্স।। উজান প্রকাশন ইটের বাড়ি কীটের বসত– রায়হানা হাসিব, খড়িমাটি।। ডোরাকাটা জেব্রাক্রসিং– সরলা শীলন, আফসার ব্রাদার্স।। জুটুন মামার বাঘযাত্রা– আশিক মুস্তাফা, শৈশব প্রকাশন।
কবিতা
প্রেমের অণুকাব্য-২– দন্ত্যস রওশন, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। পাপ হবে যদি না লিখি ফিলিস্তনগাথা– মারুফ রায়হান, মাওলা ব্রাদার্স।। রূপকথার রাস্তাঘাট– পিয়াস মজিদ, বেঙ্গল বুকস।। মূকাভিনেতার জায়েরি– রাসেল রায়হান, প্রতিভাষা প্রকাশনী।। সবাই যখন সাইড থিক্কা সুচিত্রা সেন– আহমেদ শিপলু, জাগতিক।। কবিতা, প্রজ্যোতি পরমা– খালেদ উদ-দীন, বুনন প্রকাশন।। ফিলিস্তিনি কবি মোসআব আবু তোহার নির্বাচিত কবিতা– জহির হাসান, গ্রন্থিক প্রকাশন।। মনসুর হাল্লাজের কবিতা– অনুবাদ: গ্রন্থিক প্রকাশন।। ঈশ্বর আছেন একা– অর্পণ দত্ত, খড়িমাটি।। ৩৬শে জুলাইয়ের কবিতা– মাহমুদ মৌসুম, গতিধারা প্রকাশনী।। লানিয়াকিয়া– তুহিন তৌহিদ, জাগতিক।। জোনাকির বায়োলজি– আহসানুল করিম, দ্বিমত পাবলিশার্স। v
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
জাতীয় দলের বাইরে রিসোর্স কম, মনে করিয়ে দিলেন সালাউদ্দিন
প্রশ্নটা মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে উঠতই। সবশেষ দশ টেস্ট ইনিংসে যে নেই কোনো ফিফটি ছোঁয়া ইনিংস। সর্বোচ্চ ৩৭ ভারতের বিপক্ষে কানপুরে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে রোববার শুরু হওয়া টেস্টে সিলেটে করলেন মাত্র ৪ রান। অত্যন্ত বাজে শটে ফিরেছেন সাজঘরে। তাইতো প্রশ্ন উঠছে, মুশফিকুর রহিমের কি সময় ফুরিয়ে এসেছে?
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের পর মুশফিকুর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টিকে আছেন টেস্টে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের ৯৫ টেস্ট খেলতে নেমেছেন। টেস্টের সেঞ্চুরি করার ইচ্ছা রয়েছে তার। কিন্তু সেই পর্যন্ত টিকবেন তো? দলও কি অফফর্মে থাকা মুশফিককে টানবে? দলের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের কাছেই সেই প্রশ্ন করা হয়েছিল। বিশ্রাম দিয়ে তাকে খেলানো যায় কিনা সেটাও জানতে চাওয়া হয়েছিল।
উত্তর দেওয়ার পক্ষপাতি ছিলেন না তিনি, ‘‘দেখুন এটা আমাকে জিজ্ঞেস করে লাভ নেই। আমি টিমের পার্ট কিন্তু সব কিছু না।’’
আরো পড়ুন:
ব্যর্থতা স্বীকারের সঙ্গে বাস্তবতার আয়নায় সালাউদ্দিন
গা-ছাড়া ক্রিকেটে ডুবল আশার সূর্য
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৯১ রান করে বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে। সবশেষ দশ অলআউট হওয়া ইনিংসের ছয়টিতেই বাংলাদেশ দুইশর নিচে গুটিয়ে গেছে। মুমিনুল ৫৬ ও শান্ত ৪০ রান করেন। বাকিরা ছিলেন আসা-যাওয়ার মিছিলে। টপ অর্ডার থেকে শুরু করে মিডল অর্ডার। এরপর লোয়ার অর্ডারে কেউই পারেননি দলের হাল ধরতে। দলের কেউই রানের মধ্যে নেই। তাদের বাদ দিয়ে ঘরোয়া ক্রিকেট থেকেও যে কাউকে নিয়ে এসে খেলাবে সেই উপায়ও নেই। এমনটাই মনে করছেন সালাউদ্দিন।
তার ভাষ্য, ‘‘শেষ ৬টা টেস্টে আমাদের ব্যাটসম্যানরা ভালো করেনি। তাহলে আপনি নতুন কাউকে খুঁজেন। তাকেও আবার তৈরি করতে সময় দিতে হবে। তাকে আমরা সুযোগ দিতে থাকবো। একটা সময়ে আমরা মনে করবো তাকে দিয়ে হবে। বাট রিসোর্স খুবই কম আছে। কিন্তু ওইটা নিয়েও চিন্তা করলে হবে না যে আসলে কি নেই। এর মধ্যে থেকে আমরা কিভাবে বের হতে পারি সেটা নিয়ে জরুরি কাজ করা উচিত।’’
খেলোয়াড়দের প্রতিটি ধাপে চ্যালেঞ্জ তৈরি করার তাগদা দিলেন তিনি, ‘‘একটা দেশের ক্রিকেট আসলে নির্দিষ্ট কয়েকজন ক্রিকেটারের ওপর নির্ভর করে না। পুরো দেশের ক্রিকেটের স্ট্রাকচারটা কেমন এবং ওরা কতোটা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে সামনে আসতেছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। সেই চ্যালেঞ্জ ফেস করার জন্য অনেক খেলা খেলতে হবে। সেটা ‘এ’ দল বা এইচপিতে হবে। বা জাতীয় দলে হোক। আপনাকে চ্যালেঞ্জ ফেস করে খেলতে হবে। এগুলোতে কতটা চ্যালেঞ্জ ফেস করে আসছেন এবং কিভাবে ছেলেগুলো বড় হচ্ছে সেটার উপর নির্ভর করবে ক্রিকেট স্ট্রাকচার।’’
সিলেট/ইয়াসিন/আমিনুল