কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ৫৮তম অধিবেশনে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করেছে ভারত ও পাকিস্তান। ভারতের অবৈধ দখল নিয়ে জাতিসংঘে উচ্চ পর্যায়ে ভাষণে পাকিস্তানের আইনমন্ত্রী আজম নাজির তারার অভিযোগ করেন। 

জম্মু ও কাশ্মীরে ভারতের অবৈধ দখল এবং কাশ্মীরি জনগণের আত্মরক্ষার অধিকারকে অব্যাহতভাবে অস্বীকার করার নিন্দা জানিয়েছেন তিনি। আর এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি কে ত্যাগী। 

তিনি বলেন, এটা দুর্ভাগ্যজনক যে, এমন একটি ব্যর্থ দেশের জন্য বৈঠকের সময় নষ্ট হচ্ছে। ওরা তো আন্তর্জাতিক সাহায্য নিয়ে বেঁচে রয়েছে। এমন একটি দেশ, যেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়, সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার চালানো হয় এবং রাষ্ট্রপুঞ্জের দ্বারা নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয় দেওয়া হয়। সূত্র: ডন
 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে এই ঘটনা ঘটে।

মারা যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন, ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। ইন্দ্রজিৎ উপজেলার কলমা ইউনিয়নের হালালপুর গ্রামের মৃত যতিন্দ্র দাসের ছেলে। স্বাধীনের বাবার নাম ইদ্রিস মিয়া; বাড়ি খয়েরপুর গ্রামে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অষ্টগ্রামের হাওর এলাকায় বোরো ধান কাটার মৌসুম চলছে। প্রতিদিন কৃষকেরা ধান কাটতে বাড়ি থেকে হাওরে যান; ফেরেন সন্ধ্যায়। সকালে খাবার খেয়ে ইন্দ্রজিৎ ধান কাটতে যান। পরিবারের অন্য সদস্যের সঙ্গে স্বাধীনও যায় ধান কাটতে। সকাল নয়টার দিকে অষ্টগ্রামের আকাশ কালো হতে থাকে। কিছুক্ষণ পর ধমকা হাওয়া বইতে থাকে। বিরূপ আবহাওয়ায় অনেক কৃষক ধান কাটা রেখে বাড়ি ফিরে আসেন। কিন্তু ইন্দ্রজিৎ ও স্বাধীন হাওরে ছিলেন। সকাল পৌনে ১০টার দিকে বজ্রপাতসহ বৃষ্টি শুরু হয়। সামান্য শিলাও পড়ে। তখন বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু হয়।

বজ্রপাতে দুজন কৃষকের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে অষ্টগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, দুর্ঘটনাস্থলে ইন্দ্রজিৎ ও স্বাধীনের মৃত্যু হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ