রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রণয়ন করা হয়েছে। রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচনের ভোটগ্রহণ জুন মাসের তৃতীয় থেকে চতুর্থ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক মো. আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ২৮ মার্চের মধ্যে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অনলাইনে রাকসু বিধিমালার খসড়া সংশোধনী সম্পর্কে পরামর্শ ও মতামত প্রদান করবেন। আগামী ১৩ এপ্রিল রাকসু বিধিমালা ও নির্বাচনের আচরণবিধি চূড়ান্তকরণ ও প্রকাশ করা হবে।

আরো পড়ুন:

রাবিতে অর্ধশত অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

রাবিতে ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড দাবি

এরপর ধারাবাহিকভাবে ২৮ এপ্রিল খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ৩০ এপ্রিল ভোটার তালিকা সম্পর্কে আপত্তি গ্রহণ, এরপর ১৩ মে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ, ১৫ মে মনোনয়নপত্র বিতরণ এবং মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১৯ মে।

এছাড়া ২০ মে মনোনয়নপত্র নিরীক্ষা ও বাছাই, ২২ মে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৫ মে এবং প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের ২৭ মে নির্ধারণ করা হয়েছে। সবশেষে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ জুন মাসের তৃতীয় থেকে চতুর্থ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, রাকসু বিধিমালার খসড়া অনলাইনে প্রকাশের তারিখ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পরবর্তীতে জানানো হবে। নির্বাচন পরিচালনার জন্য গঠিতব্য কমিশন নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে।

নির্বাচনের ভোটগ্রহণের নির্দিষ্ট তারিখ জানতে চাইলে রাকসুর কোষাধ্যক্ষ ড.

মো. সেতাউর রহমান বলেন, “আসলে নির্দিষ্ট তারিখ এখনই বলা সম্ভব নয়। কারণ সেটা নির্বাচন কমিশনের অনুমোদনের পর চূড়ান্ত হবে। তবে এটি নিশ্চিত, নির্বাচন জুন মাসের তৃতীয় থেকে চতুর্থ সপ্তাহের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে এবং নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী সব আয়োজন সম্পন্ন হবে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সব স্টেকহোল্ডারের সহযোগিতা কামনা করছি।”

ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সেনাবাহিনীর আধুনিকায়ন ও উন্নতি হয়েছে: সেনাপ্রধান

বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে ৭ম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এরমধ্য দিয়ে সেনাপ্রধান বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করলেন।

বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে রাজশাহী সেনানিবাসের শহীদ কর্নেল আনিস প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাপ্রধান পৌঁছালে তাকে প্রচলিত সামরিক রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে অভিবাদন জানানো হয় এবং একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করেন। এরপর সেনাবাহিনীর প্রধানকে ‘কর্নেল র‍্যাঙ্ক ব্যাজ’ পরিয়ে দেওয়া হয়। এরপর সেনাপ্রধান বক্তব্য দেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আধুনিকায়ন ও উন্নতি হয়েছে। আগামী দিনে সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি পাবে। সেনাবাহিনীর সদস্যদের পেশাদার ও সুদক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে বদ্ধ পরিকর।

অনুষ্ঠান শেষে সেনাপ্রধান ১৯তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে বক্তব্য দেন এবং এই রেজিমেন্টের উন্নয়ন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও দেশে-বিদেশে পরিচালিত কার্যক্রমের বিষয়ে মতবিনিময় করেন। তিনি আধুনিক যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে রেজিমেন্টের সব সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে সেনাসদর, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী পরিষদ নির্বাচনের ফল বর্জনের ঘোষণা জামায়াত প্রার্থীর
  • ক্রেতার পছন্দমতো শিশু চুরি করেন দুলাল
  • সিলেটি নাগরি লিপিতে উইকিপিডিয়া চালু
  • স্রোতের বিপরীতে
  • বিএনপির বর্ধিত সভায় যুক্ত হলেন খালেদা জিয়া 
  • বিএনপির বর্ধিত সভায় বক্তব্য রাখবেন খালেদা জিয়া 
  • ওসমানী বিমানবন্দরে অগ্নিনির্বাপণ মহড়ায় বেবিচক চেয়ারম্যান
  • সেনাবাহিনীর আধুনিকায়ন ও উন্নতি হয়েছে: সেনাপ্রধান
  • বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি-জামায়াতপন্থী সকল প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা