৩০ লাখ টাকা ও প্রতিমাসে ভাতা পাবে গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের পরিবার
Published: 27th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের পরিবার ৩০ লাখ টাকা পাবে। তবে চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছর সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমে ১০ লাখ ও বাকি ২০ লাখ টাকা আগামী অর্থবছরে দেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম জানান, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের এ, বি ও সি ক্যাটাগরি করে আর্থিক সহায়তা করা হবে। ‘এ’ ক্যাটাগরিতে ৪৯৩ জন, ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ৯০৮ জন ও ‘সি’ ক্যাটাগরিতে ১০ হাজার ৬৪৮ জন রয়েছেন।
নিহতদের পরিবার ও আহতদের নিয়মিত মাসিক ভাতা দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
নিহত ও আহতদের তালিকা প্রণয়নে মেডিকেল বোর্ডসহ সবার মতামত নেওয়া হয় বলে জানান প্রেস সচিব।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমদ ।
বিএইচ
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশ হতে পারে: বিশ্বব্যাংক
চলতি অর্থবছরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৩ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বিদ্যমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যেও জিডিপি প্রবৃদ্ধির এই পূর্বাভাস দিল সংস্থাটি।
এর আগে গত জানুয়ারি মাসে ৪ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে জানিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। নতুন পূর্বাভাসে বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, আগামী অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কিছুটা বেড়ে ৪ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে।
আজ বুধবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের দ্বি-বার্ষিক প্রতিবেদন ‘সাউথ এশিয়া ডেভেলপমেন্ট আপডেট: ট্যাক্সিং টাইমস’-এ পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। বিকেলে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশ হতে পারে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক।
তবে বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২ শতাংশ অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে দক্ষিণ এশিয়ার গড় প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৮ শতাংশ হতে পারে। ২০২৬ সালে তা সামান্য বেড়ে ৬ দশমিক ১ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরে ভারতে সাড়ে ৬ শতাংশ এবং পাকিস্তানে ২ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার বলেন, এখনই সময় নির্দিষ্ট কিছু সংস্কারের দিকে মনোযোগ দেওয়ার; যাতে অর্থনীতির সহনশীলতা বাড়ে, প্রবৃদ্ধি জোরদার হয় এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। বাণিজ্য আরও উন্মুক্ত করতে হবে, কৃষি খাতে আধুনিকায়ন আনতে হবে এবং বেসরকারি খাতে গতি আনতে হবে।