সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন নয়: ইসি মাছউদ
Published: 27th, February 2025 GMT
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেছেন, আমাদের এখন মেইন ফোকাস হচ্ছে সংসদ নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টাসহ দায়িত্বশীল প্রায় সবাই বলেছেন যে, ডিসেম্বরের মধ্যেই সংসদ নির্বাচন হবে। তাই, স্থানীয় নির্বাচনের কথা এই মূহুর্তে চিন্তা করছি না। আগে সংসদ নির্বাচন, পরে স্থানীয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার ধামরাই উপজেলা নির্বাচন অফিস পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসি আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেন, সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করার জন্য সরকারের তরফ থেকে আমাদের কাছে এরকম কোনো অনুরোধ আসে নাই। স্থানীয় নির্বাচন করতে গেলে ধাপে ধাপে করতে হয়। এতে প্রায় এক বছর সময় লেগে যায়। কাজেই যদি এখন স্থানীয় নির্বাচন করি, তাহলে আমাদের সংসদ নির্বাচন ডিসেম্বর বা জানুয়ারির মধ্যে করা খুবই অসম্ভব এবং কঠিন।
তিনি আরও বলেন, হালনাগাদ ভোটার তালিকা জুনের মধ্যে চূড়ান্ত হয়ে যাবে। কাজেই জুনের পরে যদি ডিসেম্বরে সংসদ নির্বাচন করতে হয়, তাহলে অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে আমাদের তপশিল ঘোষণা করতে হবে। তাই, সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করা সম্ভব নয়। তবে আইনশৃংখলা অবনতির বিষয়ে ইসি বলেন, দিন দিন আইনশৃংখলার উন্নতি হচ্ছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ফজলুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মামনুন আহমেদ অনীক, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এসএম সাদিকুর রহমান, ধামরাই থানার ওসি মনিরুল ইসলাম প্রমুখ।
পরে তিনি পৌর শহরের মুন্নু কমিউনিটি সেন্টারে ধামরাই উপজেলা আন্তঃস্কুল ও মাদ্রাসার বার্ষিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা এবং টপ-ফিপটিন মেধা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। এ সময় ধামরাই সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: র রহম ন আম দ র উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
ময়মনসিংহে এক ঈদগাহে ১৪৪ ধারা জারি
ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানা এলাকাধীন এক ঈদগাহে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। রবিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যা ছয়টা থেকে ঈদের দিন সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করে উপজেলা প্রশাসন চিঠি জারি করেছে।
গফরগাঁও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এন এম আবদুল্লাহ-আল-মামুন স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, গফরগাঁও উপজেলাধীন ৯ নম্বর পাঁচবাগ ইউনিয়নের লামকাইন ঈদগাহ মাঠে পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন ঈদের নামাজ আদায় করাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চরম উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এর ফলে আইনশৃঙ্খলার মারাত্মক অবনতিসহ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সমূহ সম্ভাবনা বিদ্যমান রয়েছে। সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের স্বার্থে ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হলো।
চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, ওই এলাকায় সব প্রকার আগ্নেয়াস্ত্র বহন ও প্রদর্শন, লাঠি বা দেশি অস্ত্র বহন ও প্রদর্শন, আতশবাজি, পটকা, মাইকিং বা শব্দযন্ত্রের ব্যবহার, পাঁচ সংখ্যক ব্যক্তির একত্রে চলাফেরা, সভা-সমাবেশ, মিছিল ইত্যাদি নিষিদ্ধ থাকবে।
ঢাকা/মিলন/রাজীব