সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেড।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ। কোম্পানিটি ৬৩১ বারে ৯৩ হাজার ২০০ টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ১ কোটি ৯ লাখ টাকা।

তালিকায় ২য় স্থানে থাকা এইচ আর টেক্সটাইলের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ। কোম্পানিটি ১ হাজার ১০৩ বারে ১৪ লাখ ৬০ হাজার ২৮০ টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা।

তালিকার ৩য় স্থানে থাকা স্টাইল ক্রাফটের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ। কোম্পানিটি ৫৯৩ বারে ৩ লাখ ৭৫ হাজার ৫২৩ টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ২ কোটি ২৮ হাজার টাকা।

তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে – বসুন্ধরা পেপার মিল ৯.

৭৯ শতাংশ, এস আলম কোল্ড রোল ৯.৭৭ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের ৯.২৪ শতাংশ, ইউসিবির ৮.০৮ শতাংশ, ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ৬.৪৬ শতাংশ, হাক্কানী পাল্পের ৫.৫১ শতাংশ ও দেশ গার্মেন্টসের ৫.৪৫ শতাংশ দর বেড়েছে।

 

এসকেএস

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: শ য় র দর ব দ ধ

এছাড়াও পড়ুন:

কাঁদতে কাঁদতে গাজার বাসিন্দা বললেন, ‘আমরা তো সব হারিয়েছি, ঈদটা কষ্টের’

ফিলিস্তিনের গাজায় রোববার পালিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল ফিতর। তবে ইসরায়েলের নৃশংস হামলায় বিধ্বস্ত উপত্যকাটিতে এ দিন ছিল না উৎসবের আমেজ। ঈদের দিনও সেখানে নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। মুসলিমদের কাছে খুশির এ দিনটিতেও গাজায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩৫ ফিলিস্তিনি।

দীর্ঘ ১৭ মাস ধরে চলা হামলায় গাজায় আর কোনো মসজিদ অবশিষ্ট নেই বললেই চলে। রোববার তাই উপত্যকাটির বাসিন্দাদের ঈদের নামাজ আদায় করতে হয়েছে ধ্বংস হয়ে যাওয়া মসজিদের বাইরে। আগের দিনে গাজার যেসব শিশু নতুন পোশাক পরে আনন্দ করত, তারা এখন ক্ষুধায়-আতঙ্কে কাতর। ঈদ উপলক্ষে নেই তেমন রান্নার আয়োজন।

ইসরায়েলের হামলা শুরুর আগে গাজার ফিলিস্তিনিরা ঈদের সকালে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে উদ্‌যাপন করতেন। তবে এখনকার চিত্র ভিন্ন। বহু গাজাবাসী তাঁদের পরিবারের সদস্যকে হারিয়েছেন। রোববার অনেককে দেখা যায় প্রিয়জনের কবরের পাশে। অনেকে হাজির হন হাসপাতালের মর্গে—শেষবারের মতো কাছের মানুষের মরদেহটি দেখতে।

ইসরায়েলের হামলায় গাজার বাসিন্দা আদেল আল-শায়ের তাঁর পরিবারের ২০ সদস্যকে হারিয়েছেন। মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ এলাকায় ঈদের নামাজ শেষে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। বলেন, ‘এই ঈদটা কষ্টের। আমরা আমাদের ভালোবাসার মানুষগুলোকে হারিয়েছি। আমাদের সন্তান, আমাদের জীবন, আমাদের ভবিষ্যৎ—সবকিছু... আমরা তো সব হারিয়েছি।’

ঈদের দিন স্বজনের কবরের পাশে গাজা নগরীর এক নারী

সম্পর্কিত নিবন্ধ