সেনা প্রধানের সঙ্গে দেখা করলেন ডিএনসিসি প্রশাসক
Published: 27th, February 2025 GMT
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরে ডিএনসিসির প্রশাসক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎকালে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নে ডিএনসিসি ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যৌথভাবে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা করেন সেনাপ্রধান ও ডিএনসিসি প্রশাসক।
ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ইতোমধ্যে ডিএনসিসির নবগঠিত ১৮টি ওয়ার্ডের অবকাঠামোগত উন্নয়নে কাজ করেছে। সেনাবাহিনীর দক্ষ লজিস্টিক ও টেকনিক্যাল সহায়তার মাধ্যমে ডিএনসিসি ভবিষ্যতেও অবকাঠামোগত উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এছাড়াও ডিএনসিসির ডাটা সেন্টার ম্যানেজমেন্ট, শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও যানজট নিরসনে এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স) ভিত্তিক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যৌথভাবে কাজ করবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও ডিএনসিসি।”
এসময় সেনাপ্রধান শহরের যুবকদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে প্রশিক্ষণ প্রদান ও মানবসম্পদ উন্নয়নে সিটি কর্পোরেশনকে পদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানান।
মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের নদীর রণকৌশলগত ভূমিকা নিয়ে ডিএনসিসি প্রশাসকের গবেষণা কর্মের প্রশংসা করেন সেনাবাহিনী প্রধান।
ঢাকা/এএএম/টিপু
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
উৎসবে পারিবারিক দ্বন্দ্ব ও হতাশা কাটাতে করণীয়
উৎসবে সাধারণত একটু ‘রুটিন ব্রেক’ হয়ে যায়। এর প্রভাব পরে পারিবারিক সম্পর্ক ও মনে। অনেকের পারিবারিক দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আবার কেউ কেউ হতাশায় ভুগতে থাকেন। পরিবারের সদস্যদের এড়িয়ে চলা এবং অধিক খাবার গ্রহণ করার মতো কারণগুলো মানসিক হতাশা বাড়িয়ে তুলতে পারে। হতাশা কাটাতে করণীয় জেনে নিন।
ডা. সুব্রত সাহা কনসালটেন্ট, নিউরো থেরাপিস্ট একটি ভিডিও সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘সারাদিনের নির্দিষ্ট একটি সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে থাকুন। যত কাজকর্মই থাকুক না কেন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৬ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। সকালে নিয়ম করে ঘুম থেকে উঠতে হবে। অন্তত ১৫ মিনিট মর্নিং ওয়াক করুন। খাওয়ার পরে নির্দিষ্ট সময় হাঁটাচলা করুন।’’
এই নিউরো থেরাপিস্টের পরামর্শ হচ্ছে, হতাশা এড়াতে সকালে ভারি খাবার গ্রহণ করুন। দুপুরে একটু কম ভারি খাবার গ্রহণ করুন। এবং রাতে হালকা খাবার গ্রহণ করুন। এতে সহজেই হতাশা দূর করতে পারবেন।
উৎসবে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে হৃদ্যতা বাড়াতে বাড়ির সবাই মিলে একসঙ্গে খান। এ সময় নিজেদের মধ্যে কথা বলার মতো পরিবেশ সৃষ্টি করতে মোবাইল, ট্যাব বা অন্যান্য গ্যাজেট দূরে রাখুন। এর ফলে মনে রাখার মতো মুহূর্ত তৈরি হবে। এ ছাড়া উৎসবে বাড়িতে নানা ধরনের ব্যস্ততা বাড়ে। যে বা যিনি পরিশ্রম করছেন তাকে প্রশংসা করতে ভুলবেন না। প্রশংসা হলো এক ধরনের মানসিক সমর্থন। এতে পারিবারিক সম্পর্কের গতিশীলতা বাড়ে।
ঢাকা/ লিপি