ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকার খালগুলো পুনরায় খনন, পানিদূষণ রোধ ও টেকসই উন্নয়নে সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক। 

বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর গুলশানে নগর ভবনে ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎকালে এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

স্থানীয় সরকার বিভাগের তত্ত্বাবধানে বিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার খালগুলোর উন্নয়ন, পানিদূষণ রোধে ময়লা অপসারণ এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন করা হবে। 

ডিএনসিসির প্রশাসক বলেন, ‍“আমরা ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সাথে সমন্বিতভাবে খালের উন্নয়নে কাজ শুরু করেছি। বিশ্বব্যাংকের সহায়তা ঢাকার জলাবদ্ধতা স্থায়ীভাবে নিরসন এবং পানিদূষণ রোধ করে পরিবেশবান্ধব শহর গড়তে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।”

বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদলে ছিলেন সংস্থাটির সিনিয়র ওয়াটার স্পেশালিস্ট অ্যান্ড টাস্ক টিম লিডার হার্শ গোয়েল, লিড ওয়াটার স্পেশালিস্ট ডেভিড ম্যালকম লর্ড, সিনিয়র ওয়াটার সাপ্লাই অ্যান্ড স্যানিটেশন স্পেশালিস্ট আরিফ আহমেদ।

সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো.

কামরুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এ বি এম সামসুল আলম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. শরীফ উদ্দীন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খন্দকার মাহাবুব আলম ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ফারুক হাসান মো. আল মাসুদ প্রমুখ।

ঢাকা/এএএম/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ড এনস স

এছাড়াও পড়ুন:

সৈয়দ সঈদ উদ্দিন কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতিকে সংবর্ধনা 

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার সৈয়দ সঈদ উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির নবনির্বাচিত সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সলকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। রোববার সকালে কলেজ মিলনায়তনে শিক্ষক পরিষদের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কলেজের অধ্যক্ষ মো. জাহির উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং ভাইস প্রিন্সিপাল মোজাম্মেল হকের পরিচালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন কলেজের অন্যতম পরিচালক, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহজাহান।  

নবনির্বাচিত সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল বলেন, বৃহত্তর সিলেটের প্রবেশদ্বার মাধবপুরের সৈয়দ সঈদ উদ্দিন ডিগ্রি কলেজ ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। মাধবপুরবাসীকে উচ্চ শিক্ষার জন্য অনেক বাধাবিপত্তি মোকাবিলা করতে হয়েছে। এলাকার শিক্ষার কথা চিন্তা করে এ কলেজ প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করছি। বিগত সরকার আমাদের রাজনৈতিকভাবে দূরে রেখেছিল। তবে মাধবপুরবাসী আমাদের তাদের মণিকোঠায় রেখেছে। তাই শত নির্যাতন অত্যাচার সহ্য করে আমরা মানুষের কল্যাণ করছি। যারা আমাদের বিরুদ্ধ ষড়যন্ত্র করেছে তারা আজ হারিয়ে গেছে। 

সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. শাহজাহান বলেন, এই কলেজের শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে শিক্ষকদের বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে। দেশের মধ্যে যেন শ্রেষ্ঠ কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে সেজন্য ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের ভূমিকা রাখতে হবে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ