রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে জোর দিতে হবে: ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি
Published: 27th, February 2025 GMT
মিয়ানমারে সংঘাত চলার পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি খুবই জটিল আকার ধারণ করেছে। তা সত্ত্বেও রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে জোর দিতে হবে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি।
বৃহস্পতিবার সকালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর তিনি এ কথা জানান। ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি বুধবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছেন।
ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি বলেন, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো.
এছাড়া এখানকার (বাংলাদেশ) উত্তরণকালীন পরিস্থিতির (গণতান্ত্রিক) সঙ্গে সম্পর্কিত নিজস্ব চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি বলেন, আমরা মিয়ানমারে সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার জন্য সব সময় যে গুরুত্ব দিয়ে আসছি, সে বিষয়ে একমত হয়েছি। তা নিয়েও আলোচনা করেছি।
সংকট উত্তরণে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির প্রসঙ্গ টানেন জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার প্রধান। তিনি বলেন, মিয়ানমারের পরিস্থিতি খুবই জটিল। সেখানে সংঘাত চলছে। আসলে অনেকগুলো সংঘাত সেখানে চলছে। কিন্তু আমাদের অবশ্যই একটি সমাধানের জন্য জোর দিতে হবে।
বাংলাদেশ সরকার আগামী কয়েক মাসের মধ্যে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে একটি সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে বলে উল্লেখ করেন ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি। তিনি বলেন, আমরা সেই সম্মেলনকে সমর্থন করব।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: পরর ষ ট র উপদ ষ ট পর স থ ত
এছাড়াও পড়ুন:
ফ্রান্সজুড়ে ডানপন্থীদের বিক্ষোভের ডাক
ফ্রান্সের ডানপন্থী পার্টি ন্যাশনাল র্যালি (আরএন) নেতা জর্ডান বারডেলা দেশজুড়ে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন। দলটির প্রধান মারিন লো পেনের বিরুদ্ধে আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে এ সপ্তাহে বড় বিক্ষোভ করার ডাক দেন তিনি। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মারিন লো পেনকে সাজা দিয়েছেন ফ্রান্সের একটি আদালত।
আদালত লোর ওপর সরকারি দায়িত্ব পালনে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি তাঁকে চার বছরের কারাদণ্ড এবং এক লাখ ইউরো জরিমানা করেছেন। গত সোমবার প্যারিসের একটি আদালত এ রায় দেন। এর ফলে তিনি ২০২৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে পারবেন না। তবে আদালতে আপিল করে জিতে গেলে তাঁর জন্য নির্বাচনে দাঁড়ানোর সুযোগ তৈরি হবে।
মাইকেল বি জর্ডান