অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে রিদওয়ান আক্রাম-এর গল্প সংকলন 'ম্যাওয়ের কত সাহস'। বইটি প্রকাশ করেছে শৈশব প্রকাশ।

ম্যাও কী করে জানল চুরি করে পাওয়ার চেয়ে পুরস্কার পাওয়া আনন্দের, জানতে চাও? ওদিকে পলাশপুরে পলাশপুর এলিয়েন এসে কী যন্ত্র ফেলে গেল-তাও তো দেখা দরকার! এই ফাঁকে নিশ্চয় খবর নিতে হবে, দত্তদের পুকুরে তলা থেকে যে আলোটা আসছে, তা আসলে কিসের আলো?

এসবের উত্তর পাওয়া যাবে ৫টি গল্পের সংকলন ‘ম্যাওয়ের কত সাহস’ বইটিতে।

আরো পড়ুন:

মৃত্যুর মতো দিগন্তব্যাপী হাহাকার আর কিছুতে নেই: নাসরীন জাহান

বইমেলায় ধ্রুব নীলের ‘অতৃপ্ত’

বইটের প্রচ্ছদ ও অলংকরণ করেছেন মিল্টন সরকার। বইয়ের মূল্য ৩০০ টাকা। পাওয়া যাচ্ছে বইমেলার ৮৩৮ ও ৮৩৯ নম্বর স্টলে।

লেখক রিদওয়ান আক্রাম- এর জন্ম ১৯৮০ সালের ২ জুন। ইতিহাসে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। ভালোবাসেন ইতিহাস নিয়ে লিখতে। তার ইতিহাসের বইয়ের সংখ্যা ৭টি। সেসবের মধ্যে দুইটি যৌথ। রিদওয়ান আক্রাম-এর কাজের একটা বড় অংশ জুড়ে রয়েছে ঢাকার ইতিহাস ও ঐতিহ্য। এছাড়াও আনন্দ পান ছোটদের জন্য লিখতে। এরই মধ্যে ছোটদের জন্য প্রকাশিত হয়েছে তার ৪টি বই। তিনি পেশায় সাংবাদিক। কাজ করছেন দৈনিক কালের কণ্ঠে।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বইম ল

এছাড়াও পড়ুন:

তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজের বাবার ওপর হামলা

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা বিএনপি নেতা আজিজুর রহমান বাচ্চু মোল্লার ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। 

এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে রবিবার (৩০ মার্চ) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা শহরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে। এর আগে সন্ধ্যায় উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়নের নারায়নপুর গ্রামের বাড়িতে হামলার শিকার হন মাহফুজের বাবা। 

বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে আন্দোলনকারীরা হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে। বাচ্চু মোল্লা ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি-ছাত্রদলের লোকজন উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মেহেদী মঞ্জুর বাড়িতে হামলা চালায়। এতে মাহফুজের বাবা বাচ্চু মোল্লা বাধা দেয়। বাচ্চু ও মঞ্জু সম্পর্কে চাচা ভাতিজা। হামলায় বাধা দেওয়ায় একটি পক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে বাচ্চুর ওপর হামলা করে। এতে তিনি হাতে আঘাত পান। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা করানো হয়। বর্তমানে তিনি বাড়িতে আছেন।

উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মেহেদী মঞ্জু বলেন, “রাজনীতি করে কখনো কারো ক্ষতি করিনি। এরপরও পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। অসুস্থ মাকে দেখতে বিকেলে বাড়িতে যাই। খবর পেয়ে বিএনপির লোকজন বাড়িতে হামলা করে। আমি এর আগেই বাড়ি থেকে বের হয়ে যাই। তখন বাচ্চু কাকা হামলাকারীদের বাধা দিতে গিয়ে হামলার শিকার হন।”

ঘটনাটি জানতে আজিজুর রহমান বাচ্চু মোল্লার মোবাইল ফোনে কল দিলে পরিবারের এক সদস্য কল রিসিভ করেন (মেয়ে)। তবে তিনি পরিচয় দেননি। তার ভাষ্যমতে, বাচ্চু মোল্লা এখন ভালো আছেন। বাড়িতেই রয়েছেন।

রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল বাশার বলেন, “বাচ্চু মোল্লার বাড়ির সামনে দুটি পক্ষ ঝামেলায় জড়ায়। তখন তিনি উভয়পক্ষকে শান্ত করার চেষ্টা করে। কিন্তু একটি পক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে আঘাত করে। হাতে আঘাত পেলে তাকে হাসপাতাল নিয়ে চিকৎসা করানো হয়। আমিও হাসপাতাল গিয়েছি। তাকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে থানায় কেউ কোন অভিযোগ দেয়নি। বিক্ষোভ মিছিলের সময় তিনি হাসপাতালে ছিলেন।”

ঢাকা/লিটন/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ