শেফের চাকরি নিয়ে নেদারল্যান্ডসে মামুন, মাসে বেতন আড়াই লাখ
Published: 27th, February 2025 GMT
কুমিল্লা সরকারি কলেজ থেকে ২০১৫ সালে উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পর মো. মামুন ইকবাল তাঁর চাচার মাধ্যমে খোঁজ পান ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের শেফ কোর্সের। শেফ হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে ভর্তি হন এ প্রতিষ্ঠানে। কোর্স শেষে সহকারী শেফ হিসেবে চাকরি পান সিলেটের পাঁচ তারকা গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্টে। সেখানকার অভিজ্ঞতা দিয়ে নেদারল্যান্ডসের একটি হোটেলে শেফ হিসেবে চাকরি করছেন মামুন ইকবাল। মাসে বেতন পান দুই হাজার ইউরো (দুই লাখ ৫৪ হাজার ৮৮০ টাকা)। আবাসন ও যাতায়াতের খরচও দেয় হোটেল কর্তৃপক্ষ।
পেশাজীবীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিংকডইনে নেদারল্যান্ডসের এনএইচ হোটেলের শেফ পদের চাকরির বিজ্ঞাপন দেখে আবেদন করেন মামুন ইকবাল। সিভি যাচাই-বাছাই শেষে হোটেল কর্তৃপক্ষ অনলাইনে ভাইভা নেয়।
মামুন ইকবাল বলেন, আমি কী কী রান্না পারি সেগুলো বিস্তারিত জানতে চায়। শেফ পদে আমার চাকরির ভালো অভিজ্ঞতা থাকায় আইইএলটিএস ছাড়াই আমাকে নিয়োগ দেয়। ২০২২ সালের নভেম্বরে নেদারল্যান্ডসে যাই। প্রথমে দুই বছরের চুক্তি ছিল। এরপর কাজে সন্তুষ্ট হয়ে চুক্তির মেয়াদ বাড়ায় হোটেল কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুনপ্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, পদ ৬৩৮, দ্রুত আবেদন করুন২ ঘণ্টা আগেমো.মামুন ইকবাল
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ম ম ন ইকব ল
এছাড়াও পড়ুন:
কাঠগড়ায় কাঁদলেন তুরিন আফরোজ, সান্ত্বনা দিলেন ইনু
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনের ওপর শুনানির আগে আদালতের কাঠগড়ায় কেঁদেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। বুধবার ঢাকার মহানগর হাকিম আদালতে শুনানি হয়।
এদিন সকালে তুরিন আফরোজকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনের বিষয়ে শুনানি হয়। তাঁর আইনজীবী মোহাম্মদ সেলিম আদালতকে বলেন, ‘তুরিন আফরোজকে নির্যাতন করা হয়েছে। তিনি কিছু বলতে চান।’ বিচারকের অনুমতি নিয়ে তুরিন বলেন, ‘কোনোকালে আমার রাজনৈতিক পদ-পদবি ছিল না। আমি শুধু পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছি। আমি শারীরিকভাবে অসুস্থ। পায়ের ব্যথার কারণে হাঁটতে পারি না। রিমান্ডের সময় আমার পায়ে আঘাত করা হয়েছিল।’ এ সময় তিনি ফুপিয়ে কাঁদতে থাকেন। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু তাঁকে সান্ত্বনা দেন।
পরে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ‘তুরিন আফরোজ মিথ্যা অভিযোগ করছেন।’ এ সময় তুরিন পায়ে নির্যাতনের চিহ্ন বিচারককে দেখান। শুনানি শেষে মহানগর হাকিম তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।