তরকারির রং বাড়াতে হলুদের জুড়ি নেই। শুধু তাই না এই মশলা স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। কিন্তু অনেক সময় তাড়াহুড়া করতে গিয়ে কিংবা বেখেয়ালে রান্নায় হলুদ বেশি হয়ে যেতে পারে। তরকারিতে হলুদ বেশি হয়ে গেলে নাকে কাঁচা হলুদের গন্ধ আসে। গন্ধ এড়াতে কয়েকটি উপায় মেনে চলতে পারেন।

আটার বল: রন্ধনশিল্পীরা বলেন, রান্নায় হলুদ বেশি হয়ে গেলে আটার বল বানিয়ে তরকারিতে দিয়ে দিতে পারেন। এতে হলুদ কমে যাবে। রান্নায় অতিরিক্ত লবণ পড়ে গেলেও আটার বল দিতে পারেন। তিন চারটি আটার বল বানিয়ে ফুটন্ত তরকারিতে দিয়ে দিলে অতিরিক্ত হলুদের রং ও গন্ধ দুই’ই দূর হবে। 

টমেটো: তরকারিতে হলুদ বেশি হলে টমেটো পিউরি বা টমেটো সসও দিয়ে দিতে পারেন। এতে হলুদের বাড়তি গন্ধ বা স্বাদ কোনোটাই থাকবে না।

আরো পড়ুন:

ই-বুককে জনপ্রিয় করছে ‘বইটই’, বিনামূল্যে পড়া যায় তিন শতাধিক বই

পর্যাপ্ত পানি পান করার পরেও ত্বক শুষ্ক হয় কেন?

আলু: তরকারিতে অতিরিক্ত হলুদ হয়ে গেলে একটি বড় আলু কেটে দিয়ে দিতে পারেন। অতিরিক্ত হলুদ টেনে নেবে। 

যেকোনো শাক: যেকোনো ধরনের শাক তরকারি থেকে অতিরিক্ত হলুদ টেনে নিতে পারে। লাউ পাতা, পালং শাক, পুই শাক বা কলমি শাক তরকারিতে দিয়ে দিলে সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন। 

ফোড়ন দিয়ে দিতে পারেন: তরকারির অতিরিক্ত হলুদ দূর করার জন্য তেল গরম করে দুই, একটি  শুকনো মরিচ দিয়ে ফোড়ন দিয়ে দিন। এতে সুন্দর একটা লালচে রং হয়ে যাবে। 

লোহার খুন্তি: বাসায় লোহার খুন্তি থাকলে সেই খুন্তি আগুনে পুড়িয়ে গরম করে নিতে পারেন। তারপর গরম খুন্তি তরকারি নেড়ে চেড়ে দিলে অতিরিক্ত হলুদ দূর হয়ে যাবে। 

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হল দ ব শ তরক র ত হল দ র

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচন ডিসেম্বরের পর গেলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠবে

এ বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনের বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। নির্বাচন ডিসেম্বরের পর গেলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠবে। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোষ তৈরি হবে। এর অর্থ কিছু অস্থিরতা হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থানরত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী আবদুল মঈন খান বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন। 

তিনি বলেছেন, চলতি বছরের মধ্যেই গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি সরকার চায় বিএনপি। এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন না হলে ‘জনগণের মধ্যে জোরালো অসন্তোষ’ এবং দেশে অস্থিরতা তৈরি হবে। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে বোঝানোর চেষ্টা করব যে তাদের জন্য সর্বোত্তম হলো যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়া এবং সম্মানজনকভাবে বিদায় নেওয়া।
 
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে ‘এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে’ এমন বক্তব্যের পর বিএনপির পক্ষ থেকে তিনি এই সতর্কবার্তা দেন। বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন তিনি। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ