জবির ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার
Published: 26th, February 2025 GMT
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ‘সি’ ইউনিটভুক্ত বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত হবে। এ পরীক্ষায় প্রতিটি সিটের বিপরীতে লড়বেন ৩৯ জন ভর্তিচ্ছু।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারী) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. গিয়াসউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৫২০টি আসনের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ২০ হাজার ১১২ শিক্ষার্থী। সে হিসেবে প্রতিটি আসনের জন্য লড়বেন ৩৯ জন। শুক্রবার দুই শিফটে ইউনিটটির পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম শিফটের পরীক্ষা সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১০টা এবং দ্বিতীয় শিফটের পরীক্ষা দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
এবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিচ্ছে। এতে মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে ৭২ নম্বরের পরীক্ষা হবে বহুনির্বাচনি ও লিখিত প্রশ্নের ওপর। বহুনির্বাচনি পরীক্ষায় থাকবে ২৪ নম্বর, আর লিখিত অংশের জন্য বরাদ্দ ৪৮ নম্বর। এছাড়া এসএসসি ও এইচএসসি জিপিএর ভিত্তিতে যথাক্রমে ১২ ও ১৬ নম্বর গণনা করা হবে।
ঢাকা/লিমন/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র পর ক ষ ইউন ট
এছাড়াও পড়ুন:
কাঁদতে কাঁদতে গাজার বাসিন্দা বললেন, ‘আমরা তো সব হারিয়েছি, ঈদটা কষ্টের’
ফিলিস্তিনের গাজায় রোববার পালিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল ফিতর। তবে ইসরায়েলের নৃশংস হামলায় বিধ্বস্ত উপত্যকাটিতে এ দিন ছিল না উৎসবের আমেজ। ঈদের দিনও সেখানে নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। মুসলিমদের কাছে খুশির এ দিনটিতেও গাজায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩৫ ফিলিস্তিনি।
দীর্ঘ ১৭ মাস ধরে চলা হামলায় গাজায় আর কোনো মসজিদ অবশিষ্ট নেই বললেই চলে। রোববার তাই উপত্যকাটির বাসিন্দাদের ঈদের নামাজ আদায় করতে হয়েছে ধ্বংস হয়ে যাওয়া মসজিদের বাইরে। আগের দিনে গাজার যেসব শিশু নতুন পোশাক পরে আনন্দ করত, তারা এখন ক্ষুধায়-আতঙ্কে কাতর। ঈদ উপলক্ষে নেই তেমন রান্নার আয়োজন।
ইসরায়েলের হামলা শুরুর আগে গাজার ফিলিস্তিনিরা ঈদের সকালে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে উদ্যাপন করতেন। তবে এখনকার চিত্র ভিন্ন। বহু গাজাবাসী তাঁদের পরিবারের সদস্যকে হারিয়েছেন। রোববার অনেককে দেখা যায় প্রিয়জনের কবরের পাশে। অনেকে হাজির হন হাসপাতালের মর্গে—শেষবারের মতো কাছের মানুষের মরদেহটি দেখতে।
ইসরায়েলের হামলায় গাজার বাসিন্দা আদেল আল-শায়ের তাঁর পরিবারের ২০ সদস্যকে হারিয়েছেন। মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ এলাকায় ঈদের নামাজ শেষে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। বলেন, ‘এই ঈদটা কষ্টের। আমরা আমাদের ভালোবাসার মানুষগুলোকে হারিয়েছি। আমাদের সন্তান, আমাদের জীবন, আমাদের ভবিষ্যৎ—সবকিছু... আমরা তো সব হারিয়েছি।’
ঈদের দিন স্বজনের কবরের পাশে গাজা নগরীর এক নারী