হবিগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে একটি একনলা বন্দুক ও ১৪ রাউন্ড গুলিসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে যৌথবাহিনী।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাতে হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ বাইপাস সড়কের পাইকপাড়া এলাকা থেকে বন্দুক, গুলি ও অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানায়, যৌথবাহিনী গোপন সূত্রে জানতে পারে পাইকপাড়া এলাকায় একদল ডাকাত অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। খবর পেয়ে যৌথবাহিনী সেখানে অভিযান চালায়। এসময় ডাকাত দল বন্দুক ও গুলি ফেলে পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে একটি একনলা বন্দুক, ১৪ রাউন্ড গুলি ও একটি দেশিয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি।

বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় অপরাধীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। যৌথবাহিনীর একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।

ঢাকা/মামুন/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বন দ ক

এছাড়াও পড়ুন:

ঈদের নামাজে মাইকের শব্দ নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১২

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলায় ঈদের নামাজ আদায়ের সময় মাইকের শব্দ বাড়ানো-কমানো নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১২ জন আহত হয়েছে। এ সময় বেশ কয়েকটি বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করা হয়েছে।

সোমবার (৩১ মার্চ) দুপুরে উপজেলার দহকোলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ওই গ্রামে স্থানীয় মাতব্বর আবুল হোসেন কাবুল ও নওয়াব আলীর সমর্থকদের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। সকালে গ্রামের ঈদগাহে নামাজ আদায়ের সময় মাইকের শব্দ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হয়। পরে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ১২ জন আহত হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। 

আরো পড়ুন:

বরিশালে প্রধান জামাতে বিএনপি-জামায়াতের নেতাদের নামাজ আদায়

সাইপ্রাসে প্রবাসীদের ঈদ উদযাপন

শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুম খান জানান, এলাকায় উত্তেজনা থাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা হয়নি। কাউকে আটকও করা যায়নি।

ঢাকা/সোহাগ/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ