রমজান মাসে সারা দিন রোজা শেষে ইফতারে দু-তিনটি খেজুর আমরা প্রায় সবাই খাই। বছরের বাকি সময়েও এই পুষ্টিকর ফল খেতে ভালোবাসেন অনেকে। তাই বাজারে যে খেজুর পাওয়া যায়, সেটিই আমরা অনেক সময় চোখ বন্ধ করে কিনে আনি। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন। সব খেজুরের পুষ্টি উপাদান কিন্তু এক নয়। কোনো কোনো খেজুরে শর্করার পরিমাণ বেশি, কোনোটিতে কম। কোনোটিতে আঁশের পরিমাণ বাকিগুলোর তুলনায় বেশি। এ কারণে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে কয়েকটি জাতের খেজুর খুবই সহায়ক। অন্যদিকে ওজন কমাতে চাইলে কয়েকটি নির্দিষ্ট জাতের খেজুর খুব সচেতনভাবে এড়িয়ে চলা উচিত। চলুন জেনে নিই, ছয় ধরনের খেজুর আর সেসবে থাকা শর্করা ও আঁশের পরিমাণ সম্পর্কে কিছু তথ্য।

ডেগলেট নূরডেগলেট নূর খেজুর তুলনামূলকভাবে কম মিষ্টি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

একই স্থানে টানা তিন দিন দুর্ঘটনা, আজ বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৮ জনের

চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যাত্রীবাহী পরিবহনের সঙ্গে মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৮ জন নিহত হয়েছেন। তবে নিহতের পরিচয় এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও ৪ জন।

নিহতদের মধ্যে দুজন নারী, একজন শিশু ও পাঁচজন পরুষ বলে জানা গেছে।  

আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার চুনতি জাঙ্গালিয়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। দোহাজারী হাইওয়ে থানা পুলিশ এখনো ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।

এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন লোহাগাড়া থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান।

প্রত্যক্ষদর্শী বাসযাত্রী মতিন মিয়া বলেন, ‘চট্টগ্রামমুখী যাত্রীবাহী রিলাক্স পরিবহনের বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারায়। বেশ কয়েকবার চালক বাসটি থামানোর চেষ্টা করে। এর মধ্যেই বিপরীত দিক থেকে আসা কক্সবাজারমুখী মাইক্রোবাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসের আট যাত্রী ঘটনাস্থলে নিহত হন। আহত হন ৪ জন।
 
লোহাগাড়া ফায়ার সার্ভিস ও থানা পুলিশ আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। দুর্ঘটনার কারণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। 

লোহাগাড়া ফায়ার সার্ভিসের লিডার রাখাল চন্দ্র রুদ্র জানান, আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে একই স্থানে ঈদের দিন সোমবার দুই বাসের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হন। গতকাল মঙ্গলবার একই স্থানে দুইটি মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ৮ জন আহত হন। 

স্থানীয়রা জানান, লবণবাহী গাড়ি থেকে পানি পড়ে সড়ক পিচ্ছিল হওয়ায় বারবার এ সড়কে দুর্ঘটনা ঘটছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ