মেহজাবীন চৌধুরী ও আদনান আল রাজীবের প্রেম গুঞ্জন এক যুগেরও বেশী, তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষনা এসেছিল গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবসে। ওইদিন তাদের আকদ হয়েছিল। এতদিনেও প্রেমে নিয়ে কোন কথা বলেলনি নির্মাতা আদনাল আল রাজীব।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর একটি হাউজিংয়ে তাদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এর ঠিক একদিন পর অর্থাৎ আজ দুপুরে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে মেহজাবীনের সঙ্গে প্রথম সেলফির ছবি দিয়ে সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে রাজীব লিখেন,‘আমি কেবল একজন সাধারণ মানুষ, শিল্প তৈরি করার জন্য প্রয়াসী- চেহারা এবং প্রতিভা উভয় ক্ষেত্রেই সহজ। তবুও, কোনো না কোনোভাবে, ঈশ্বর সবসময় আমাকে আমার প্রাপ্যের চেয়ে বেশি আশীর্বাদ করেছেন। 

মেহজাবীনকে উদ্দেশ করে তিনি আরও লেখেন, ‘আমি মনে করি তিনি আমাকে অনুগ্রহ করেছেন, এবং এখন, তিনি আমাকে আপনাকে দিয়েছেন - সব থেকে সুন্দর এবং মূল্যবান উপহার। ১৩ বছর ধরে আপনি আমার শক্তি, আমার ত্রাণকর্তা এবং আমার সেরা বন্ধু।এখান চিরকালের জন্য’। 

মহুর্তের মধ্যে ভরে যায় কমেন্ট বক্স। এতে শাহনাজ খুশী,চয়নিকা চৌধুরী,শ্যামল মাওলা, জিনাত সানু স্বাগতাসহ অনেকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এই নবদম্পতিকে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ম হজ ব ন চ ধ র ম হজ ব ন

এছাড়াও পড়ুন:

‘গাজায় কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না’

ইসরায়েলের অতিডানপন্থী জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গাভির বলেছেন, হামাসের সাথে কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তি হবে না এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত ছিটমহলে কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করবে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেছেন।

২০২৩ সালে গাজায় হামলা শুরুর পর ত্রাণের প্রবেশ একরকম বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। উপত্যকতার ২০ লাখেরও বেশি মানুষ এখন দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি হচ্ছে।

হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি প্রসঙ্গে বেন গাভির বলেছেন, “হামাস কোনো শর্ত রাখতে পারবে না। এটি তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করা হবে। কোনো চুক্তি নেই, কোনো যুদ্ধবিরতি নেই, কোনো সাহায্য নেই - গাজায় (হামাস) পরাজিত না হওয়া পর্যন্ত কেবল যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া।”

যুদ্ধবিধ্বস্ত ছিটমহলে খাদ্য, ওষুধ, জ্বালানি এবং পানিসহ সকল মানবিক সরবরাহের উপর ইসরায়েলি বাহিনীর প্রায় ৫০ দিনের অবরোধের কারণে গাজায় ফিলিস্তিনিদের বেঁচে থাকার পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো সতর্ক করে দিয়েছে। সেই সতর্কবার্তাকে উড়িযে দিয়ে বেন গাভির ‘চাপ’ বাড়ানোরও আহ্বান জানিয়েছেন।

উগ্রপন্থী এই নেতা লিখেছেন, “সব শক্তি প্রয়োগ করুন - যতক্ষণ না হামাস হাঁটু গেড়ে বসে ভিক্ষা করে। সম্পূর্ণ বিজয় না হওয়া পর্যন্ত।”
 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ