সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করেছেন।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানির পরিচালক আজিমুল ইসলাম তার বোন লুবনা ইসলামের (কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডার) কাছে ৫ লাখ টি শেয়ার শেয়ার হস্তান্তর করেছেন।

ডিএসইর ট্রেডিং সিস্টেমসের বাইরে শেয়ারগুলো উপহার হিসেবে হস্তান্তর করেছেন এই পরিচালক। এর আগে ২০ ফেব্রুয়ারি শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা দেন পরিচালক।

 

এসকেএস

.

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশের গেমশিল্পের উন্নয়নে কাজ করতে আগ্রহী চীনের টেনসেন্ট

বর্তমানে বিশ্বের গেমশিল্পের বাজার ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা সমন্বিতভাবে সংগীত ও সিনেমাশিল্পের থেকেও বেশি। এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরও গেমশিল্পে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এই শিল্পের বিকাশ হলে বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। আর তাই বাংলাদেশের গেমশিল্প ও ডিজিটাল খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীনের অন্যতম বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান টেনসেন্ট। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে গেমিং ইন্ডাস্ট্রির সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব তথ্য জানানো হয়। বাংলাদেশ ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি ফোরাম (বিআইপিএফ) ও টেনসেন্ট যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

সেমিনারে টেনসেন্টের এপিএসি অঞ্চলের হেড অব পাবলিক অ্যাফেয়ার্স ইয়ে লার লাউ বলেন, ‘গেম কেবল বিনোদন নয়, এটি একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক খাত, যা কর্মসংস্থান সৃষ্টি, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং বৈশ্বিক সংযোগ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশের তরুণ, প্রযুক্তি-সচেতন জনগোষ্ঠী ও দ্রুত উন্নয়নশীল ডিজিটাল অবকাঠামো গেমশিল্পের বিশাল সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে প্রস্তুত। বাংলাদেশের গেম ও ডিজিটাল খাতের উন্নয়নে টেনসেন্ট কাজ করতে আগ্রহী, যা দেশের অর্থনীতি ও সমাজের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে বলে আমার বিশ্বাস।’

বাংলাদেশ ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা এ বি এম হামিদুল মিসবাহ বলেন, ‘বাংলাদেশের গেমশিল্প একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় পার করছে। সঠিক নীতি, বিনিয়োগ এবং সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা এর সম্পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারি। এই সেমিনার টেকসই গেমশিল্পের ইকোসিস্টেম তৈরিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, যা অর্থনৈতিক বিকাশের পাশাপাশি দেশের তরুণদের গেম তৈরি, ই-স্পোর্টস এবং সংশ্লিষ্ট খাতে নতুন দক্ষতা অর্জন ও ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ করে দেবে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ