মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশন্স বা আসিয়ানের শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া ঝুলে আছে। 

গত মাসে দেশটিতে আসিয়ানের দূত উসমান হাসিম সফর করলেও জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি। কেন তিনি সাক্ষাৎ করেননি, তা জানা যায়নি। তবে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বলছে, আসিয়ানের এ দূতের সফর গোপন রাখার নির্দেশনা ছিল। 

মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক মহাসচিব উসমানকে গত মাসে মিয়ানমারে দূত হিসেবে নিয়োগ দেয় আসিয়ান। ২০২১ সাল থেকে গৃহযুদ্ধে জর্জরিত মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব তাঁকে দেওয়া হয়েছিল। ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে মালয়েশিয়া আসিয়ানের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেশগুলোর একটি। ইরাবতী।
 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

রিকশায় তুলে ছাত্রলীগ নেতাকে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা

নাটোরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী ফয়সাল হোসেন কদরকে (২৫) চলন্ত অটোরিকশায় তুলে পায়ের নিচে ফেলে নির্যাতন করার ঘটনায় ছাত্রদল নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে আহত ফয়সালের বাবা খায়রুল আলম বাদী হয়ে সদর থানায় মামলাটি করেন। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাটোর সদর থানার ওসি মাহবুর রহমান।

আরো পড়ুন: রিকশায় ছাত্রলীগ নেতাকে পায়ের নিচে ফেলে নির্যাতনের অভিযোগ

আরো পড়ুন:

অঝোরে কাঁদছেন পারভেজের মা

কুমিল্লার ৬ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ, ডিম নিক্ষেপ 

মামলায় নাটোর নবাব সিরাজ-উদ-দ্দৌলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এসএম জোবায়ের, নাটোর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি রিমন ও সাধারণ সম্পাদক নাঈমসহ অজ্ঞাত ৫-৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।

ওসি মাহবুর রহমান বলেন, “রবিবার (২০ এপ্রিল) ফয়সালকে মারধরের ঘটনায় তার বাবা আজ দুপুরে বাদী হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়েছে। ঘটনাটি নজরে আসলে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে পুলিশ ও সেনাবাহিনী অভিযান চালায়। এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।” 

রবিবার দুপুরে নাটোর শহরের কানাইখালী এলাকায় নাটোর জেলা ছাত্রলীগের কর্মী ফয়সাল হোসেন কদরকে চলন্ত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার পা-দানিতে ফেলে মারধর করেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

এ ঘটনার ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ফয়সালের পিঠের ওপর পা দিয়ে ছাত্রলীগ ছাত্রলীগ বলে মারধর করা হচ্ছে। এ সময় গান বাজছিল। মুহূর্তেই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। যা নিয়ে জেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে তীব্র আলোচনা-সমালোচনা।

ঢাকা/আরিফুল/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ