গোল্ডেন হারভেস্টের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
Published: 25th, February 2025 GMT
পুঁজিবাজারে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গোল্ডেন হারভেস্ট অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করে তা প্রকাশ করা হয়েছে। ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (এনসিআর)।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিং লিমিটেডের রেটিং অনুযায়ী, গোল্ডেন হারভেস্ট অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের দীর্ঘ মেয়াদী ‘এ-’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-৪’ রেটিং হয়েছে।
২০২৪ সালের গত ৩০ জুন পর্যন্ত সময়ের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক পরিমাণগত ও গুণগত তথ্যের ভিত্তিতে গোল্ডেন হারভেস্ট অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এ ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
ঢাকা/এনটি/রফিক
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ফুটবলার মোরসালিনের বিবাহ বিচ্ছেদ, স্ত্রীর মামলা প্রত্যাহার
বিবাহ বিচ্ছেদ হলো বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের খেলোয়াড় শেখ মোরসালিনের। তার বিরুদ্ধে করা যৌতুকের মামলা প্রত্যাহার করেছেন স্ত্রী সেঁজুতি বিনতে সোহেল।
দুই পক্ষের মধ্যে আপস হয়েছে, এ কথা জানিয়ে বুধবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ সালেহর আদালতে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেন সেঁজুতি। আদালত তা মঞ্জুর করেন।
এ বিষয়ে বাদীপক্ষের আইনজীবী ইসফাকুর রহমান গালিব জানিয়েছেন, মোরসালিন বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের নক্ষত্র। দুই পক্ষের অনুরোধে সালিসি বৈঠকের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান হয়। আজ আদালতে উভয় পক্ষ হাজির হয়ে আপসনামা দাখিল করে। আদালত সেঁজুতির দায়ের করা যৌতুক দাবির মামলা প্রত্যাহারের আবেদন গ্রহণ করেছেন। মামলা প্রত্যাহারের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
৮ লাখ টাকা দেহমোহরে বিয়ে করেন মোরসালিন এবং সেঁজুতি। দেনমোহরের ৮ লাখ টাকার মধ্যে আজ সেঁজুতিকে নগদ ৬ লাখ টাকা দেন মোরসালিন। ২ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়েছে, যা আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নগদায়ন করবেন মর্মে আপসনামায় উল্লেখ করা হয়েছে।
যৌতুক দাবির অভিযোগে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি শেখ মোরসালিনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন সেঁজুতি বিনতে সোহেল।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০২৪ সালের ২৯ নভেম্বর শেখ মোরসালিনের সঙ্গে সেঁজুতি বিনতে সোহেলের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই ব্যক্তিগত গাড়ি কিনতে ২০ লাখ যৌতুক দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন মোরসালিন। বিয়ের পর সেঁজুতি বুঝতে পারেন যে, মোরসালিন পরধনলোভী ও পরনারীতে আসক্ত।
আরো অভিযোগ করা হয়, সেঁজুতিকে বাবার সব সম্পত্তি বিক্রি করে টাকা দিতে বলেন মোরসালিন। যৌতুকের টাকার জন্য সেঁজুতির ওপর মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের মাত্রা বাড়িয়ে দেন তিনি। সেঁজুতি সইতে না পেরে বাবার বাসায় চলে আসেন।
২০২৪ সালের ১০ ডিসেম্বর রাত ১০টায় মোরসালিন তার শ্বশুরবাড়িতে যান। এ সময় সেঁজুতি মোরসালিনের জন্য রাতের খাবারের ব্যবস্থা করতে থাকেন। তখন মোরসালিন বলেন, “আমি খাবার খেতে আসিনি। ২০ লাখ টাকা নেওয়ার জন্য এসেছি।” সেঁজুতির বাবা-মা বলেন, ২০ লাখ টাকা যৌতুক দেওয়ার সামর্থ তাদের নেই। তখন মোরসালিন সেঁজুতি ও তার বাবা-মাকে গালাগালি করেন ও হুমকি দেন।
ঢাকা/এম/রফিক